ঢেঁড়সের পুষ্টিগুণ এবং ঢেঁড়স খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন

গ্রীস্ম-বর্ষাসহ প্রায় সারা বছরই ঢেঁড়স পাওয়া যায়। সবজি হিসেবে ঢেঁড়স অনেকের কাছেই অতি প্রিয়। প্রায় কম-বেশি আমরা সবাই ঢেঁড়স খেয়ে থাকি ! কিন্তু আপনারা কি জানেন ঢেঁড়সের পুষ্টিগুণ ও স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে ?
ঢেঁড়সের পুষ্টিগুণ এবং ঢেঁড়স খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন

হ্যাঁ বন্ধুরা আজ আপনাদের সামনে ঢেঁড়সের পুষ্টিগুণ ও ঢেঁড়স খাওয়ার উপকারিতা-অপকারিতা সর্ম্পকে আলোচনা করবো। এখানে জানতে পারবেন- ঢেঁড়স চুলের জন্য কতটা উপকারিতা।

ভূমিকাঃ ঢেঁড়সের পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা।

ঢেঁড়সের ফল সবজি হিসাবে ব্যবহার করা হয়। কাঁচা অবস্থাতেই ফলটি যখন কচি থাকে তখন পেড়ে নেয়া হয়। ঢেঁড়স ভর্তা, ভাজি এবং তরকারি হিসেবে খাওয়া হয়ে থাকে। বাঙালিদের মধ্যে ঢেঁড়স ভাজি খুব জনপ্রিয়। ঢেঁড়স কিন্তু কাঁচাতেও চাবিয়ে খাওয়া যায়।

সূচীপত্রঃ

ঢেঁড়সের পুষ্টিগুণ
ঢেঁড়সের উপকারিতা
ঢেঁড়স খাওয়ার অপকারিতা
ডায়াবেটিসে ঢেঁড়স এর উপকারিতা
ঢেঁড়স ভেজানে পানি খাওয়ার উপকারিতা
ঢেঁড়স খেলে কি এলার্জি হয় ?
চুলের জন্য ঢেঁড়সের উপকারিতা
ঢেঁড়স খেলে কি গ্যাস হয় ?
লেখকের মন্তব্যঃ

ঢেঁড়সের পুষ্টিগুণ

ঢেঁড়সের মধ্যে রয়েছে অনেক ঔষধি গুণ। ঢেঁড়সের রয়েছে ভিটামিন বি, ভিটামিন সি, ভিটামিন কে, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, ফলিক অ্যাসিড ইত্যাদি পুষ্টি উপাদান। নিয়মিত ঢেঁড়স খেলে তা নানাভাবে আমাদের সুস্বাস্থ্য রক্ষায় সহায়তা করে এ সবজি ভিটামিন ‘এ’, ‘বি’, ‘সি’ ও লোহাসমৃদ্ধ। ঢেঁড়সে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার। যা ডায়াবেটিসকে দূরে রাখে। 

এই সবজির গ্লাইসেমিক সূচক কম। তাই রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। ‘আমেরিকান ডায়াবিটিস অ্যাসোসিয়েশন’-এর মত অনুযায়ী, হাই ক্যালোরি, লো ফ্যাটের এই সবজির ডায়াবেটিসদের জন্য খুবই উপকারী। বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোতে ঢ্যাঁড়সকে অনেকে ভেন্ডি বা ভিন্ডি বলেও চেনেন। 

ঢ্যাঁড়স বা ভেন্ডি যে নামেই ডাকা হোক না কেন, অতি সাধারণ সবজিটি যে অসাধারণ পুষ্টিগুণের আধার, সে কথা আমরা অনেকে জানি না। ঢ্যাঁড়সে রয়েছে ভিটামিন বি, ভিটামিন সি, ভিটামিন কে, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, ফলিক অ্যাসিড ইত্যাদি পুষ্টি উপাদান। নিয়মিত ঢ্যাঁড়স খেলে তা নানাভাবে আমাদের সুস্বাস্থ্য রক্ষায় সহায়তা করে।

ঢেঁড়সের উপকারিতা

ঢেঁড়স ত্বকের বিষাক্ত পদার্থ দূর করে শরীরের টিস্যু পুনর্গঠনে ও ব্রণ দূর করতে সহায়তা করে। শ্বাসকষ্ট প্রতিরোধে এর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন সি, অ্যান্টি ইনফ্লামেটোরি এবং অ্যান্টি অক্সিডেন্ট উপাদান। অ্যাজমার লক্ষণ বৃদ্ধি প্রতিরোধে এবং অ্যাজমার আক্রমণ থেকে রক্ষা করতে ঢেঁড়স বেশ উপকারী।

রক্তে চিনির মাত্রা কমায় এবং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করেঃ ঢেঁড়সে উপস্থিত ফাইবার বা আঁশ রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা কমাতে সহায়তা করে। এতে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে। গবেষণায় দেখা গেছে, টাইপ ওয়ান, টাইপ টু এবং গর্ভকালীন ডায়াবেটিসে রক্তে চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে ঢেঁড়স কার্যকরী ভূমিকা রাখে।

অ্যান্টি–অক্সিড্যান্টে ভরপুরঃ ঢেঁড়সে রয়েছে পলিফেনলের মতো অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট, আরো রয়েছে ভিটামিন সি। এগুলো আমাদের কোষের জন্য ক্ষতিকর ফ্রি র‍্যাডিক্যালকে প্রতিহত করে। এ ছাড়া এতে রয়েছে লেকটিন নামের প্রোটিন, যা মানবদেহে ক্যানসার সেল বেড়ে উঠতে বাধা দেয়।

রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়ঃ ঢেঁড়সের ভিটামিন সি এবং অ্যান্টি–অক্সিড্যান্ট মানবদেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সহায়তা করে। এ ছাড়া এতে উপস্থিত বিভিন্ন খনিজ যেমন ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ ইত্যাদি ও দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তুলতে বিশেষ ভূমিকা রাখে।

ওজন কমাতে সাহায্য করেঃ ঢেঁড়সে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার বা আঁশ। ফলে দীর্ঘ সময় ধরে পেট ভরা ভাব বজায় থাকে এবং ক্ষুধা লাগেতে দেয় না। এটি হজমেও দারুণ সহায়ক। তা ছাড়া এতে ক্যালরির পরিমাণ খুবই সামান্য। তাই যাঁরা ওজন কমাতে চাচ্ছেন, তাঁদের প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় ঢেঁড়স রাখবেন অবশ্যয়।

হৃৎপিণ্ড এবং মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য ভালো রাখেঃ ঢেঁড়সে উপস্থিত পলিফেনল রক্ত জমাট বাঁধা এবং ফ্রি র‍্যাডিক্যাল ড্যামেজ প্রতিহত করে হৃৎপিণ্ডের জটিলতা এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাবে। তা ছাড়া ঢেঁড়সের অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট মস্তিষ্কের প্রদাহ কমিয়ে মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সহায়তা করে। হৃৎপিণ্ডের স্বাস্থ্যের বড় শত্রু কোলেস্টেরল। ঢেঁড়সের মিউসিলেজ নামের উপাদানটি হজমের সময় কোলেস্টেরলের সঙ্গে মিশে গিয়ে একে দেহ থেকে বের হয়ে যেতে সাহায়তা করে।

গর্ভাবস্থায় উপকারীঃ ঢেঁড়সে রয়েছে ফলিক অ্যাসিড, যা গর্ভবতী মায়ের জন্য খুবই প্রয়োজনীয় একটি উপাদান। গর্ভাবস্থায় খাদ্য তালিকায় ফলিক অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার শিশুর নিউরাল টিউব ডিফেক্টস (এনটিডি) প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে। নিউরাল টিউব ডিফেক্টসের ফলে জন্মের সময়ে শিশুর মেরুদণ্ডের সমস্যা বা মস্তিষ্কের জটিলতা দেখা দেয়।

হজমে সাহায্য করেঃ ঢেঁড়স আঁশ এবং পেকটিনসমৃদ্ধ হওয়ায় এটি হজমে দারুণভাবে সহায়তা করে। হজম ভালো হওয়ায় বিপাকও হয় নির্বিঘ্ন। নিয়মিত ঢেঁড়স খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়ার সম্ভাবনা একেবারে কম থাকে।

ঢেঁড়স খাওয়ার অপকারিতা

উপকারি হলেও ঢেঁড়সের কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে। কিছু অসুখ থাকলে এই সবজি এড়িয়ে যেতে হবে। নয়ত বাড়বে অসুস্থতা। সবার জানা দরকার কোন রোগ থাকলে ঢেঁড়স খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। (১) এ্যালার্জি (২) কিড়নির সমস্যা (৩) এ্যাসিডিটির সমস্যা (৪) কাশি বা সাইনাসের সমস্যা।

ত্বকের ক্ষতঃ ঢেঁড়স থেকে নিঃসৃত প্রোটিওলাইটিক নামক এনজাইমের সংস্পর্শে আসার কারণে ত্বকের ক্ষত হতে পারে। কিডনিতে পাথর হওয়ার কারণঃ ঢেঁড়সে অক্সালেট নামে একটি যৌগ থাকে। এর অতিরিক্ত শরীরে কিডনিতে পাথর হতে পারে। কেউ যদি কিডনিতে পাথরের সমস্যায় ভুগে থাকেন, তাহলে ঢেঁড়স স্বাস্থ্যের ক্ষতি করতে পারে।

ডায়াবেটিসে ঢেঁড়স এর উপকারিতা

বিশ্বে প্রতিদিনই বাড়ছে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। আর ডায়াবেটিস হলে শরীরে বাসা বাঁধতে পারে আরও অসংখ্য রোগ। তবে খুব পরিচিত একটি সবজি ডায়াবেটিসকে দূরে রাখতে সহায়তা করে। আর সেটি হলো ঢেঁড়স। কারণ ঢেঁড়সে থাকা কিছু উপাদান ডায়াবেটিসকে দূরে সরিয়ে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।

গবেষণা বলছে প্রতিদিন ৬-৮ টা ঢেঁড়স খেলে শরীরে ইনসুলিনের উৎপাদন চোখে পরার মতো বৃদ্ধি পায়। লে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে গিয়ে ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে কমে।

১. ১০০ গ্ৰাম ঢেঁড়সের মধ্যে ক্যালোরির পরিমাণ মাত্র ৩৩। এই কারণেই এই খাবারকে অ্যান্টিডায়াবেটিক খাবার বলা হয়ে থাকে।

২. সাধারণত খাওয়া দাওয়ার পর আমাদের রক্তে সুগারের পরিমাণ অনেকটা বেড়ে যায়। যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। কিন্তু ঢেঁড়স খেলে এমন ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা নেই। তাই অনেক বিশেষজ্ঞ পরামর্শ দেন, যারা ডায়াবেটিস রোগে সবেমাত্র আক্রান্ত তারা কিন্তু ঢেঁড়স খেয়ে রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন খুব সহজে।

৩. অতিরিক্ত দুশ্চিন্তার জন্য ডায়াবেটিস রোগ বেড়ে যায়। এমনকি স্ট্রেস থেকে রক্তে সুগারের মাত্রাও বেড়ে যেতে পারে যা অত্যন্ত ক্ষতিকর। কিন্তু ঢেঁড়সে আছে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের অক্সিডেটিভ স্ট্রেসকে কমাতে সাহায্য করে। এই স্ট্রেস কমলে আমাদের রক্তে সুগারের মাত্রা সহজে ওঠানামা করতে পারে না।

৪. রক্তে কোলেস্টেরল বেড়ে যাওয়া ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুব খারাপ লক্ষণ। এতে করে হার্টের সমস্যা আরও বেড়ে যায়। ঢেঁড়সে কোনোরকম স্যাচুরেটেড ফ্যাট বা কোলেস্টেরল থাকে না। এর মধ্যে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্টই কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে।

৫. ঢেঁড়সে আছে প্রচুর ডায়েটরি ফাইবার। এতে থাকা ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ ডায়াবেটিস রোগীদের ইনসুলিনের মাত্রা ঠিক রাখতে সাহায্য করে। ডায়েটরি ফাইবার ক্ষুধা মেটানো ও খাবার ঠিকঠাক হজম করাতে সাহায্য করে।

ঢেঁড়স ভেজানে পানি খাওয়ার উপকারিতা

ঢেঁড়সের অনেক গুণাগুণ আছে তা অনেকেই জানেন। তবে কাঁচা ঢেঁড়স সারা রাত ভিজিয়ে রেখে খেলে বেশি উপকার হয়। এছাড়া একাধিক উপায়ে স্বাস্থ্যের উপকার করে এই সবজি। রক্তে কোলেস্টেরল, ট্রাইগ্লিসারয়েড্‌স এবং এলডিএল নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে ঢেঁড়স ভেজানো জল। 

এ ছাড়া ঢেঁড়সের জলে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদানও রয়েছে। যা প্রদাহজনিত সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। হার্টের শিরা এবং ধমনী সংক্রান্ত জটিলতা অনেকটাই নিরাময় হয় এই পানীয় খেলে।

ঢেঁড়স খেলে কি এলার্জি হয় ?

অনেকেই মনে করেন যে ঢেঁড়সে এলার্জি রয়েছে। এ কারণে অনেকেই ঢেঁড়স খেতে অপছন্দ করেন। তবে যতদূর জানার চেষ্টা করেছি এ থেকে জানতে পেরেছি যে ঢেঁড়সে কোন এলার্জি নেই। তবে আপনার যদি মনে হয়ে থাকে ঢেড়সে এলার্জি রয়েছে ,তাহলে আপনাকে আগে ঢেঁড়স খেতে হবে। 

আর খাবার পরে যদি আপনার এলার্জির লক্ষণ দেখা দেয় তাহলে বুঝতে হবে আপনার ঢেঁড়সে এলার্জি আছে। আবার যদি আপনার কোন লক্ষণই প্রকাশ না পায় তাহলে বুঝতে হবে আপনার ঢেঁড়সে কোন এলার্জি নেই। মোট কথা হল ঢেঁড়সে কোন এলার্জি নেই।

চুলের জন্য ঢেঁড়সের উপকারিতা

স্বাস্থোজ্জ্বল চুলের জন্য ঢেঁড়সের কন্ডিশনার। তাহলে সমাধান খুব সহজ চুল হবে মসৃণ, উজ্জ্বল ঝলমলে আরও যত যত ভালো উপমা রয়েছে সবগুলোই পাবেন ঢেঁড়সের তৈরি কন্ডিশনার ব্যবহারে। ঢেঁড়স ২৫০ গ্রাম লম্বা করে কেটে নিন আর সঙ্গে মেশান এক কাপ পানি। তারপর এটি চুলায় হালকা আঁচে বসিয়ে দিন।

ঢেঁড়স খেলে কি গ্যাস হয় ?

ঢেঁড়সে প্রচুর ফাইবার আছে। এই সবজি বেশি খেলে গ্যাস ও পেট ফাঁপার সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই অ্যাসিডিটির সমস্যা থাকলে খুব বেশি ঢেঁড়স খাবেন না। বুকে কফ থাকলে তাও কমে যাবে। তবে ঢেঁড়স খাওয়ার প্রায় এক থেকে দেড় ঘন্টা পর দুধ খাবেন। ঢেঁড়স খাওয়ার সঙ্গে কখনই টক জাতীয় কোনও খাবার খাবেন না। এতে গ্যাস বা অম্বল হতে পারে।

লেখকের মন্তব্যঃ

বন্ধুরা, এতক্ষণ নিশ্চয় মনোযোগ দিয়ে পড়েছেন আজকের আলোচনা। এতক্ষণে জেনে গেছেন, অতি সামান্য ও অবহেলিত ঢেঁড়সের পুষ্টিগুণ ও নানাবিধ উপকারের কথা। এই সবজিটি মূলত গরমকালের সবজি। শরীরের বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গের উপকার সাধণ করার পাশাপাশি কিছু রোগের প্রতিশেধক হিসেবেও বেশ কার্যকরি। ভালো লাগলে বন্ধুদের মাঝ শেয়ার করে দিন। দোয়া করবেন, আমরা যেন সবাই আল্লাহর রহমাতে ভালো থাকতে পারি, ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন, আল্লাহ হাফেজ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪