পৃথিবীতে কোন দেশের মেয়েরা সবচেয়ে বেশি সুন্দরী বিস্তারিত জেনে নিন
সবায় সুন্দরের পুজারি। পৃথিবীর সকল পুরুষই চাই তার জীবন সঙ্গী দেখতে সবচেয়ে সুন্দরী হোক। আপনি কী জানেন ? পৃথিবীর মধ্যে কোন দেশের মেয়েরা সবচেয়ে বেশি সুন্দরী। হ্যাঁ বন্ধুরা আজকে আপনাদের জানাবো কোন দেশের মেয়েরা বেশি সুন্দরী
প্রতি বছর বহু সুন্দরীদের মধ্য থেকে আন্তর্জাতিক সৌন্দর্য প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করে মিস ইউনিভার্স ও মিস ওয়াল্ডের খ্যাত অর্জন করেছেন কোন দেশের মেয়েরা এখানে তাও জানানো হবে।
সূচীপত্রঃ
ফিগার বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর নারী
কোন দেশের মেয়েরা বেশি প্রেম করে
কোন দেশের পুরুষ সবচেয়ে সুন্দর
কোন দেশের মেয়েরা কাপড় পড়ে না
কোন দেশের মানুষ সবচেয়ে বেশি সুন্দর
লেখকের শেষকথাঃ
ফিগার বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর নারী
নারীর সৌন্দর্য নিয়ে কবি, সাহিত্যিকরা কত না কবিতা ও গল্পই লিখেছেন। প্রত্যেক নারীর মধ্যে আলাদা আলাদা বৈশিষ্ট্য ও সৌন্দর্য আছে। তবুও কয়েকটি দেশের নারীরা তাদের সৌন্দর্যের জন্য সারা বিশ্বে পরিচিত। তেমনই একটি দেশ ইউক্রেন। রাশিয়ার পর ইউরোপের দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশ ইউক্রেন। ১৯৯০ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার পর, এটি এখন একটি পৃথক দেশ।
এখানে কৃষি থেকে প্রচুর আয় হয়। কৃষি উৎপাদনের দিক থেকে ইউক্রেন বিশ্বে তৃতীয় স্থানে রয়েছে। এখানে শিক্ষিতরাও আধুনিক পদ্ধতিতে কৃষিকাজ করে প্রচুর অর্থ উপার্জন করেন। জনসংখ্যার প্রায় ৩০ শতাংশ গ্রামে বাস করে। ইউক্রেন থেকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে খাদ্য শস্য রপ্তানি করা হয়।
ইউক্রেনের জীবনযাত্রা বেশ ভালো। সোভিয়েত ইউনিয়ন থেকে আলাদা হওয়ার পরে এটি দ্রুত বৃদ্ধি লাভ করেছে। তবে বিচ্ছিন্ন হওয়ার পরেও এর উন্নতি আরো ভালো হয়েছে। ইউক্রেনের শহরগুলো সুন্দর ও পরিচ্ছন্ন থাকে। কিয়েভ ইউক্রেনের রাজধানী। ইউক্রেন বিমান তৈরির জন্যও বিখ্যাত। বিশ্বের সবচেয়ে বড় বিমানও তৈরি করেছে ইউক্রেন।
এখানকার জনসংখ্যার অধিকাংশই খ্রিস্টান, যারা ইউক্রেনীয় ভাষায় কথা বলে থাকেন। ক্রিমিয়া নিয়ে রাশিয়ার সঙ্গে এই দেশের বিরোধ অনেক দিন ধরে চলে আসছে। এখানকার মেয়েদের পৃথিবীর সব থেকে সুন্দরী হিসেবে গণ্য করা হয়। তারা বন্ধুত্বপূর্ণ এবং ভালোবাসার যোগ্য। এখানে ডেটিং বেশি হয়, তবে ইউক্রেনের মেয়েরা খুবই আবেগপ্রবণ এবং মেজাজপূর্ণ।
তারা স্মার্ট এবং শান্ত স্বভাবের। এখানে মেয়েরা তাদের নিজস্ব ইচ্ছে অনুযায়ী জীবন কাটানোর স্বাধীনতা পেয়ে থাকেন। ইউক্রেনের আবহাওয়া একেক জায়গায় একেকরকম। ইউক্রেন আয়তনে এত বড় যে এর উত্তর, দক্ষিণ, পূর্ব ও পশ্চিমে বিভিন্ন ধরনের আবহাওয়া রয়েছে। এখানে উত্তরে গড় তাপমাত্রা ৫.৫ ডিগ্রি থেকে ৭ ডিগ্রি, দক্ষিণে ১১ থেকে ১৩ ডিগ্রি থাকে।
গ্রীষ্মকাল খুব গরম হয় না। তাপমাত্রা ১৭ থেকে ২৫ ডিগ্রির মধ্যে থাকে। তবে এখানকার শীত রুক্ষ এবং প্রচুর বরফ পড়ে। ইউক্রেনের ঐতিহ্যবাহী খাবার খুবই সুস্বাদু। মুরগির মাংস, শুয়োরের মাংস, গরুর মাংস, ডিম, মাছ এবং মাশরুম এখানে বেশ জনপ্রিয়। ইউক্রেনের লোকেরা আলু, শস্য এবং তাজা শাকসবজি এবং ফল পছন্দ করেন।
আরো কয়েকটি দেশের নাম নিচে উল্লেখ করা হলোঃ-
১. ভেনেজুয়েলাঃ ভেনেজুয়েলা থেকে বহু সুন্দরীই আন্তর্জাতিক সৌন্দর্য প্রতিযোগিতায় শীর্ষ স্থান পেয়েছেন। আজ পর্যন্ত বহু ললনাই এ দেশ থেকে মিস ইউনিভার্স ও মিস ওয়ার্ল্ডের তকমা জিতেছেন।
২. ভারতঃ বহু ভাষাভাষীর দেশ ভারতীয় ললনাদের সৌন্দর্যের আবেদনের খ্যাতি বিশ্বজোড়া। সাধে কি আর বলে, “তা সে যতই কালো হোক, দেখেছি তার কালো হরিণ চোখ।
৩. আর্জেন্টিনাঃ এখানকার মেয়েদের ত্বক ও চুলের খ্যাতি বিশ্বজোড়া।
৪. সার্বিয়াঃ মেডিটেরানিয়ান সৌন্দর্য দেখতে হলে দেখতে হবে সার্বিয়ার মেয়েদের। শুনলে অবাক হবেন, সার্বিয়ার ৯৯ শতাংশ মহিলাকেই এত সুন্দর দেখতে, তারা যে কোনও চিত্রতারকাকেই কমপ্লেক্স দিতে সক্ষম।
৫. পাকিস্তানঃ পাক সুন্দরীদের রূপের খ্যাতি বিশ্বজোড়া।
৬. ফ্রান্সঃ ফ্রেঞ্চ ওম্যানদের অ্যাটিটিউডই তাদের আবেদন শতগুণ বাড়িয়ে তোলে।
৭. ইতালিঃ অলিভের মত ট্যানড স্কিন ও বাদামি চুল ইতালির নারীদের করে তোলে আবেদনময়ী।
৮. ব্রাজিলঃ ব্রাজিলিয়ানস গার্লস, বিশেষত ব্লন্ড ও ব্রুনেটরা তাদের স্পোর্টি লুকসের জন্য বিখ্যাত।
৯. রাশিয়াঃ রাশিয়ান মহিলাদের চমৎকার ত্বক, নীল চোখ ও অসাধারণ ফিগার ও উচ্চতা- বিশ্বের চোখে তাদের মোহময়ী করে তুলেছে।
১০. বাংলাদেশঃ বাংলার নারীদের লাজুক চাহনি, আলতো হাসিই তাদের আবেদন বহুগুণ বাড়িয়ে তোলে।
কোন দেশের মেয়েরা বেশি প্রেম করে
প্রেমে মানুষ যখন খুশি যেখানে খুশিই পড়তে পারেন। প্রেমের কোনও বয়স নেই নির্দিষ্ট সময় ক্ষণ কিছুই নেই। আর পরকীয়া? বিশেষজ্ঞরা কিন্তু বলছেন পরকীয়া শরীর এবং মনের দিক থেকে খুবই ভালো। তবে এটি মহাপাপ।
বিবাহ নামক বন্ধনে আপনি আবদ্ধ হয়ে পড়েছেন। এখন একজন মানুষকে নিয়েই সারাজীবন কাটাতে হবে। এটাই সমাজের বা শরিয়তের নিয়ম। অবশ্য আর্থিক ও শারীরিক সক্ষমতা থাকলে ৪টা পর্যন্ত বিয়ে করতে পারবেন। যদি আপনার স্ত্রীর সাথে মিল না হয়, তবে পরিত্যাগ করে অন্য কাউকে বিয়ে করতে পারেন। তবুও পরকীয়ার কোন স্থান নেই ইসলাসে।
অনেকে আছেন এমন যে, বাড়িতে সুখ পান না, অন্যত্র সুখ খুজতে পরকীয়ায় পা বাড়ান। বাড়িতে অতৃপ্ত থাকলে পুরুষ মানুষ চরম অসন্তোষে ভোগেন। কিন্তু তা বলে মানুষের আদিম এই স্পৃহাকে দমন করে রাখা যায়নি। পরকীয়া আগেও ছিল, এখনও আছে, ভবিষ্যতেও হয়তো থাকবে। অন্তত মনোবিদরা এমনই দাবি করে থাকেন।
বিবাহিত সঙ্গীর সঙ্গে শারীরিক বা মানসিক সুখ না পেলে বাইরে মানুষ বারমুখো হয়। মানে অনেকটি ঠিক বাড়িতে রোজকার ডাল ভাত মাছের ঝোল খেতে খেতে বোর হয়ে গিয়ে নামীদামি রেস্তোরাঁর খাবারের প্রতি আকর্ষণ। এটা অবশ্য ঠিক নয়। এটা কিছু পুরুষের বদঅভ্যাস ছাড়া আর কিছু নয়। তবে ডাল ভাতও যদি নিয়মিত পেট পুরে খাওয়ানো হয়, তবে অন্য খাবার খেতে যাবে না।
ওয়েব সিরিজ, ডেটিং সাইট এবং সোশ্যাল মিডিয়ার দৌলতে পরকীয়ার পাল্লা ভারি হচ্ছে। ভাবটা এমন, চারদিকে বিশ্বায়নের যখন উদারণের ছড়াছড়ি, তখন ওপেন রিলেশনশিপ কি দোষ করল? অথচ এটা যে কত নুংরামি ও জঘন্য অপরাধ সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। কিন্তু পরকীয়া তো বিশ্বায়নের ফল নয়।
প্রাচীনকালের রাজা, মহারাজা, সম্রাট, সুলতান, নবাবরা পরকীয়ায় ছিলেন সিদ্ধহস্ত। রানি কিংবা বেগমরাও পিছিয়ে ছিলেন না। সেই পরকীয়া আজকে সবার ঘরে এসে পৌঁছেছে। ঘরে স্ত্রী, বা স্বামী রেখে দিয়ে বাইরে সাময়িক সুখের সন্ধানের চাহিদা আজকাল তুঙ্গে। আর সেই চাহিদার কথা মাথায় রেখেই ডেটিং অ্যাপ খুলে জোরদার ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে একদল মানুষ।
সেই ডেটিং অ্যাপেরই এক সাম্প্রতি সমীক্ষা খোলসা করল পরীকায় প্রথম হওয়া দেশটির নাম।
আজ্ঞে না, আপনাদের এতটাও চিন্তা করতে হবে না। দেশটির নাম ভারত-বাংলাদেশ নয়। কারণ এদেশে পরকীয়া এখনও গোপনীয় ভাবেই চলে। খুল্লম খুল্লা পরকীয়ার সাহস লোকজনের খুব কমই আছে।
পরকীয়ায় ফার্স্ট প্রাইজ জেতা দেশটির নাম আয়ারল্যান্ড। আজ্ঞে হ্যাঁ, কনকনে শীতে বরফে ঢাকা এই দেশের লোকেরাই সবচেয়ে বেশি বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কে লিপ্ত থাকে। প্রতি পাঁচজন আয়ারল্যান্ডবাসীর মধ্যে একজন পরকীয়া করেন। স্বামী কিংবা স্ত্রীকে প্রতিদিন প্রতারণ করেন ২০ শতাংশ মানুষ। সম্প্রতি এমনই দাবি করছে একটি ডেটিং সাইট।
দ্বিতীয় স্থানে আছে জার্মানি (১৩ শতাংশ), ৮ শতাংশ প্রতারণা করে তৃতীয় স্থানে আছে কলোম্বিয়া। ফ্রান্স এবং যুক্তরাজ্য দৈনিক প্রতারকের হার যথাক্রমে ৬ এবং ৫% । বলাবাহুল্য প্রতারকদের মধ্যে পুরুষের সংখ্যা বেশি। তবে মহিলাদের সংখ্যাটাও কম নয়। সমীক্ষায় দেখা গেছে পুরুষরা সাধারণত শারীরিক চাহিদার আকর্ষণে পরকীয়ায় লিপ্ত হন।
মেয়েরা মনের শান্তি খুঁজতে মনের সঙ্গী খোঁজেন। পুরুষদের ক্ষেত্রে শারীরিক সম্পর্কটায় প্রধান। মেয়েরা গল্প করে, বেড়াতে গিয়ে বা একসঙ্গে সময় কাটিয়েই সুখী। স্বামী প্রতারণা করছেন জেনে ৮৬ শতাংশ মহিলা ক্ষুব্ধ। সেখানে পুরুষের হার ৮৯ শতাংশ। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই পুরুষরা স্ত্রীকে ক্ষমা করে দেওয়ার কথা শিকার করেন। কিন্তু স্ত্রীদের মধ্যে ক্ষমা করার প্রবণতা অনেক কম।
পরকীয়া করতে গিয়ে শারীরিক সম্পর্কের কথা স্বীকার করেছেন প্রায় প্রত্যেক পুরুষ। কিন্তু মহিলাদের একটা বড় অংশ যৌনতার কথা স্বীকার করেননি। স্ত্রী নতুন পুরুষ সঙ্গীর সঙ্গে শারীরিকভাবে সম্পর্ক তৈরি করেছে কিনা তা নিয়েই পুরুষদের আগ্রহ মাত্রাতিরিক্ত। মানসিক সম্পর্ক নিয়ে তাঁরা মাথা ঘামাচ্ছেন না।
উলটো দিকে স্বামীর শারীরিক সম্পর্ক নিয়ে স্ত্রীদের বিশেষ মাথাব্যাথা নেই। বরং স্বামী মানসিকভাবে তাঁর নতুন সঙ্গিনীর সঙ্গে কতটা জড়িত সেদিকেই তাঁদের আগ্রহ বেশি। সমীক্ষা বলছে লকডাউনে নাকি এই পরকীয়ার হার অত্যাধিক বেড়েছে। ভাগ্য ভালো বাংলাদেশে এখনও এরকম কোনও সমীক্ষা হয়নি তা না হলে নাকি ঠগ বাছতে গাঁ উজার হয়ে যেত। না না, এ কথা আমরা বলছি না।
কোন দেশের পুরুষ সবচেয়ে সুন্দর
সুদর্শন পুরুষদের বাসস্থানের তালিকায় দেখা যাচ্ছে প্রথম থেকে তিন নম্বরে আছে পাকিস্তানের নাম। কিন্তু সেরা দশের মধ্যেও ভারত কিংবা বাংলাদেশের নাম নেই। মূলত ঐ সমীক্ষাটি চালানো হয়েছিল বিভিন্ন দেশের পুরুষ ও নারীদের ওপর। তারই ভিত্তিতে যে দেশের মানুষরা সুন্দর দেখতে ও উদার মানসিকতার, তার একটি তালিকা তৈরি করে ওই ওয়েবসাইট।
বিশ্বে সবচেয়ে 'কাঙ্ক্ষিত' পুরুষদের বাসস্থান যে দেশে তার তালিকা : ১. আয়ারল্যান্ড ২. অস্ট্রেলিয়া ৩. পাকিস্তান ৪. আমেরিকা ৫. ইংল্যান্ড ৬. স্কটল্যান্ড ৭. ইতালি ৮. নাইজেরিয়া ৯. ডেনমার্ক ১০. স্পেন। এটা একটা প্রতিষ্ঠানের সমীক্ষা র্যাংকিং। তবে আমার মতে সৌদি আরব, বাংলাদেশ ভারতের লোকেরাও কিন্তু কম সুন্দর নয়।
কোন দেশের মেয়েরা কাপড় পড়ে না
ফিনল্যান্ড, জুইডেন, ডেনমার্ক, জার্মানি, নেদারল্যান্ডস এবং অন্যান্য কিছু দেশে এটিকে জনসমক্ষে নগ্ন হওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়েছে যতক্ষণ না কেউ এর দ্বারা অসন্তুষ্ট হয় (একটি ভাল কারণ/ব্যাখ্যা দিয়ে অসন্তুষ্ট)।
ঘনজঙ্গলে কিছু আদিবাসী আছে যারা এখনও সভ্যতার ছোঁয়া পায়নি। যার কারণে তারা কাপড় পরিধান করেন না। কিন্তু এই সভ্য জগতেও এমন একটি গ্রাম আছে যেখানে কেউ কাপড় পরেন না। যুক্তরাজ্যের হার্টফোর্ডশায়ারে অবস্থিত স্পিলপ্লাজ নামক গ্রামে এমনই রীতি! সভ্যতার পথপ্রদশক বলে যারা নিজেদের দাবি করে সেই যুক্তরাজ্যে এমন গ্রামটি অবস্থিত।
মজার ব্যাপার হচ্ছে- ওই গ্রামের মানুষ বেশ সচেতন ও সৌখিন। তারা গায়ে কাপড়ের কোন পোশাক না পরলেও রোদ থেকে চোখ বাঁচাতে সানগ্লাস ঠিকই ব্যবহার করেন। গলায় স্বর্নের চেইন এমনকি আঙ্গুলে আংটিও পরেন শখে বসে। আর একমাত্র নগ্ন হতে রাজি হলেই ঐ গ্রামে জমি কিনতে পারবেন। অন্যথায় জমিও মিলবে না, মিলবে না বাড়ি-ঘর বা বসবাসের সুযোগ।
জানা যায়, ওই গ্রামের সবাই বস্ত্রহীন। প্রথম দর্শনে গ্রামটিকে আর দশটি গ্রামের মতোই মনে হবে। কিন্তু এই ধারণা পাল্টাতে শুরু করবে যখন ঐ গ্রামের কোনো বাসিন্দার দেখা পেয়ে যাবেন। তারা এতটাই নগ্নতাবাদী যে আপনি যদি তাদের মতের সঙ্গে একমত না হন তাহলে সেই গ্রামের কেউ আপনার কাছে জায়গা-জমি, বাড়ি-ঘর কিছুই বিক্রি করবে না।
ঐ গ্রামের বাসিন্দাদের মতে, অন্য গ্রামের সঙ্গে এই গ্রামের কোনো পার্থক্য নেই। বাকিরা যেভাবে জীবন যাপন করে তারাও সেইভাবে করেন। সকালে ঘুম থেকে ওঠা, দিনের কাজ শুরু করা, বাজারে যাওয়া, পাঠশালায় যাওয়া, দুধওয়ালা, পোষ্টম্যান সবই এক। সবকিছুই স্বাভাবিক, অস্বাভাবিক কিছুই তারা দেখেন না। শুধুমাত্র বস্ত্রহীন থাকা ছাড়া।
কোন দেশের মানুষ সবচেয়ে সুন্দর
সাধারণত মিশরের নারী, ইতালিয়ান নারী এবং তুরস্কের নারী ও ভারতীয় নারীরা বেশি সুন্দরী বলেই মনে করা হয়। কারণ এই সকল দেশের নারীরা অনেক উচ্চতায় লম্বা হয়ে থাকে এবং তাদের দেখতে অনেক সুন্দর মনে হয় এবং এই কারণেই তাদেরকে বেশি সুন্দরী বলে মনে হয়ে থাকে। এই সকল দেশের পুরুষরাও অনেক সুন্দর হয়।
লেখকের শেষকথাঃ
সুন্দরী চেহারা ভালো থাকলেই হয় না মন সুন্দর হওয়া জরুরী তো সেইদিক থেকে আমি ইটালির গ্রামান্চলের মেয়েদের সুন্দরী মনে করি।ওরা ডিভোর্স দেয় না বললেই চলে। ডিভোর্স একটা খারাপ জিনিস এটা বোঝে ওরা। নির্দিষ্ট করে বলা কঠিন। সব দেশেই সুন্দর ও আকর্ষণীয় মেয়ে আছে। তবে ইউরোপীয় অঞ্চলের মুসলিম নারী গণ সুন্দর ও আকর্ষণীয়।
রাশিয়ার চেচেন, বসনীয়া উল্লেখযোগ্য। আবার মধ্যপ্রাচ্যের নারীগণও অনেক সুন্দর ও আকর্ষণীয় হয়ে থাকে। কাজাকিস্তান, উজবেকিস্তান, আফগানিস্তান, পাকিস্তান, এসব দেশের মেয়েরাও সুন্দর। ভারতেও কোটি কোটি সুন্দর মেয়ে আছে, বাংলাদেশের মেয়েদেরও সৌন্দর্য ঈর্ষনীয়। শুধু মাত্র রং চেহারায় সুন্দর না খুজে মনের দিক থেকে সুন্দর খুজি।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url