মেয়েদের সেক্সের জন্য রাজি করানোর কৌশল সম্পর্কে জেনে নিন

 আপনি কি দাম্পত্য জীবনে অসুখি ? আপনার স্ত্রী কি আপনার ডাকে সাড়া দেয় না ? তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্যই। এখানে জানতে পারবেন কোন পদ্ধতি অবলম্বণ করলে আপনার স্ত্রী সেক্স করার জন্য রেডি হয়ে যাবে।

মেয়েদের সেক্সের জন্য রাজি করানোর কৌশল সম্পর্কে জেনে নিন

অনেক নারী আছে যারা সহজে সেক্স করতে চাইনা। তাদের ক্ষেত্রে কিছু পদ্ধতি বা কৌশল অবলম্বণ করলেই তারা আর নিজেকে ধরে রাখতে পারেনা, সেক্সের জন্য উত্তেজিত হয়ে ওঠে। আসুন আর দেরি না করে শুরু করা যাক।

সূচীপত্রঃ

স্ত্রীকে সেক্সে রাজি করানোর কৌশল
সহবাসের উপকারীতা
সহবাসের সঠিক সময়
মেয়েদের সহবাসে রাজি করানোর কৌশল
মেয়েদের উত্তেজিত করার বেশ কিছু পদ্ধতি
মেয়েদের সহবাসে তৃপ্তি লাভ
স্ত্রীর সাথে শারীরিক ঘনিষ্ঠতার জন্য করণীয়
কিভাবে অধিক সময় যৌন মিলন করবেন
মেয়েদের সেক্স বাড়ানোর ঔষধ
যৌন মিলনের সময় করণীয় কি
হাদিসের আলোকে, স্বামী স্ত্রীকে ডাকলে করণীয় কি
লেখকের শেষকথাঃ

স্ত্রীকে সেক্সে রাজি করানোর কৌশল

যৌনমিলন বা সহবাস একটি জৈবিক ক্রিয়া, যেখানে স্বামী-স্ত্রী একে অপরের সাথে একেবারে ঘনিষ্ঠ হয়। যৌন উত্তেজনা মেয়েদের একটু বেশি হলেও সমাজ, পরিবার, আত্মীয় এসবের সমালোচনার স্বীকার হয়ে লজ্জায় আগ্রহ দেখায় না। তাই মেয়েদের সহবাসে রাজী করানোর কৌশল জানা সকল বিবাহিত পুরুষের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

মেয়েদের সহবাসে রাজী করানোর কৌশল আয়ত্তে আনার আগে জানতে হবে সহবাসের উপকারীতা, সহবাসের সঠিক সময় অর্থাৎ একজন পুরুষের মধ্যে সহবাসের জ্ঞান থাকাটা একান্ত জরুরী। তাই আজকের আলোচনায় শুরুর আগে জেনে নেব যে সহবাস শুধু কি মানুষের শারীরিক ও মানসিক প্রশান্তিই দেয়, নাকি উপকারিতা কিছু আছে ?-

সহবাসের উপকারীতা

১. প্রতিদিন সহবাস বা যৌনমিলন মানসিক শান্তির সাথে সাথে শারীরিক ক্লান্তি কাটিয়ে দেয়।

২. প্রতিদিন সহবাস করলে শরীরে আইজি এ অ্যান্টিবডির সংখ্যা বাড়িয়ে রোগ প্রতিরোধে সক্ষম করে।

৩.যৌনমিলনে সময় অর্গাজমের ফলে শরীর এন্ডোরফিনস ক্ষরণ করে যা শরীরের ব্যাথা কমায়।

৪. প্রত্যেকবার সহবাসে বা যৌনমিলনে ৮০ ক্যালোরি ক্ষয় হয় যা ওজন কমাতে সাহায্য করে।

৫. সপ্তাহে অন্তত ২ দিন সহবাস করলে পুরুষের যেমন হার্ট অ্যাট্যাকের সম্ভাবনা কমিয়ে দেয় তেমনি নারীর ক্ষেত্রে সহবাস চলাকালীন অতিরিক্ত ইস্ট্রোজেন ক্ষরণ হাওয়ায় হার্ট সুস্থ থাকে।

৬. যৌনমিলনের পর ঘুম আরাম এবং শান্তির হয় ফলে শরীর অনেক সুস্থ ও ঝরঝরে লাগে।

৭. সপ্তাহে অন্তত ৩ বার যৌনমিলন বাহ্যিকভাবে বয়সের বলিরেখা কমাতে সাহায্য করে।

সহবাসের সঠিক সময়

খাবার খাওয়ার পর সহবাস করলে হজম ক্ষমতা কমতে পারে। ভোরের বেলা সহবাস শরীরের পক্ষে ক্ষতিকারক হতে পারে। রাতে শোবার পর সঙ্গে সঙ্গে সহবাস করা উচিত নয়। একটু ঘুমানোর পর রাত্রির দ্বিতীয় প্রহর সব থেকে উপযুক্ত সময় সহবাস বা যৌনমিলনের জন্য। তাই একটু ধৈর্য সহকারে অপেক্ষা করুন ভোর রাত পর্যন্ত।

মেয়েদের সহবাসে রাজী করানোর কৌশল

সহবাস যে দুজন মানুষের মধ্যে হচ্ছে উভয়েরই একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধা, আসক্তি ও সম্মতি থাকা দরকার। তাই পুরুষ সঙ্গীটির উচিত নিজেকে প্রিয় সঙ্গীনির কাছে এমন ভাবে হাজির করা যাতে মেয়েটি সহবাসে বা যৌনমিলনে সম্মতি না দিয়ে থাকতে পারবেই না। আসুন দেখে নেওয়া যাক মেয়েদের সহবাসে রাজী করানোর কৌশলঃ

আগ্রহঃ পুরুষরা সাধারণত সহবাসে বা যৌনমিলনে আগ্রহ দেখায়। তাহলে মহিলারা কি যৌনমিলনে অংশগ্রহণ করেনা ? মহিলারা ও সহবাসে বা যৌনমিলনে সমান অংশীদার। কিন্তু মহিলারা সেই আগ্রহটা সুপ্ত রাখে। তাই পুরুষ সঙ্গীটির উচিত সুপ্ত আগ্রহকে জাগিয়ে তুলে নিজ স্ত্রী বা মহিলাটিকে সেক্সে রাজী করানো।

প্রতিশ্রুতিঃ সাধারণত রতিক্রিয়ায় সম্পূর্ণ তৃপ্তি পেলে মহিলারা স্বর্গসুখ অনুভব করে। তাই পুরুষ যদি সম্পূর্ণ আনন্দ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয় তাহলে তাঁর স্ত্রী সহবাসে সম্মতি দেয়। শুধু মাত্র নিজের পরিতৃপ্তি লাভের জন্য নয়, বরং উভয়ের পরিতৃপ্তির কথা মাথায় রেখে সহবাসে লিপ্ত হতে হবে। আপনাকে অবশ্যয় জানতে হবে কোন পদ্ধতি অবলম্বণ করলে সে সুখ অনুভব করে।

ভরসাঃ অনেক মহিলা সহবাস নামে আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। তাই পুরুষ সঙ্গীর উচিত যৌনমিলন বা সহবাস সম্পর্কে ভয় কাটিয়ে দিয়ে নিজের সঙ্গীনিকে বা স্ত্রীকে যৌনমিলনে রাজী করানো ও তাঁর ভরসা হয়ে ওঠার। সে যেন কষ্টের পরিবর্তে সুখ অনভব করে। স্ত্রী ব্যাথা পায়, বা কষ্ট পায় এমন কৌশল কখনই অবলম্বণ করা যাবে না।

সুরক্ষাঃ সহবাসের ফলে সবচেয়ে বড়ো ঝুঁকি হল গর্ভধারণ করা। সেজন্য পুরুষের উচিত কন্ডোম ব্যবহার করে গর্ভধারণের ঝুঁকি থেকে নারীকে মুক্ত রাখা ও যৌন সংক্রমণ থেকে সুরক্ষা করা। অরক্ষিত সহবাসের ফলে গর্ভধারণ হতেই পারে, এজন্য অবশ্যয় সতর্ক থাকতে হবে। বাচ্চা জন্ম দিতে চাইলে দুজনের সম্মতিতেই হতে হবে।

এছাড়া ও বলা বাহুল্য আজকাল অত্যাধুনিক ইন্টারনেট যুগে দাঁড়িয়ে বেশিরভাগ পুরুষ বা নারী বিয়ের আগেই যৌনমিলনে বা সহবাসে লিপ্ত হয়ে যায়। এমন সহবাস থেকে অবশ্যয় বিরত থাকুন। পৃথিবীতে যতগুলো পাপ আছে, তার মধ্যে এটি একটি জঘন্য পাপ এবং এর শাস্তি মারাত্ত্বক।

১. সততাঃ প্রেম করলে বা কাউকে ভালোবাসলে পুরুষ-নারী উভয়ের একে অপরের প্রতি আকর্ষণ থেকে যৌনমিলনের চাহিদা আসতেই পারে ফলে পুরুষ সঙ্গী তার সঙ্গীনিকে সহবাসে রাজী করাতে পারে। তবে এক্ষেত্রে একটা কথা খুবই জরুরী- শুধুমাত্র যৌনমিলন বা সহবাস করার জন্য কোনও মহিলার সাথে ভালবাসার অভিনয় করতে যাওয়া একদমই উচিত না।

২. বন্ধুত্ব পূর্ণ আচরণঃ স্ত্রীর সাথে মিলিত হতে চাইলে প্রথমে মেয়েটির সাথে বন্ধুর মত আচরণ করে একটা মানসিক যোগাযোগ গড়ে তুলুন। মেয়েটির পছন্দের মানুষ হয়ে উঠুন। এমন আচরণ করুন যেন সে আপনাকে ছাড়া আর কিছু ভাবতে না পারে। এই পৃথিবীর মধ্যে একমাত্র ভরসা ও আনন্দের মানুষ আপনি এই রকম সম্পর্ক গড়ে তুলুন।

৩. পছন্দের পুরুষ হয়ে উঠুনঃ পছন্দের মানুষ হয়ে উঠলে তবেই ধীরে ধীরে মেয়েটির প্রাণের মানুষ হয়ে উঠতে পারবেন। মেয়েটির সাথে গল্প করুন, মেয়েটির পছন্দ অপছন্দ জানুন। রাতে দু একটা দুষ্টুমির ইঙ্গিত দিলেও মেয়েটির প্রতি যে শারীরিক ভাবে আসক্ত সেটা জানানোর দরকার নেই তাহলে কিন্তু মেয়েটির পছন্দের তালিকা থেকে বেরিয়ে যাবেন।

৪. যৌন উত্তেজক কথাঃ মেয়েটির পছন্দের মানুষ হয়ে ওঠার পর ধীরে ধীরে রাতে বিভিন্ন যৌন উত্তেজক গল্প করুন । দেখবেন মেয়েটির ও সাড়া দিচ্ছে আলতো যৌন স্পর্শে। খুব ধার্মীক হলে এই সব গল্প শুনতে চাইবে না। সেক্ষেত্রে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কের ব্যাপারে যে হাদিসগুলো আছে সেগুলো পড়ে শুনাতে পারেন।

৫. সঙ্গম কালঃ সঙ্গিনীর সাথে সেক্স চ্যাট হয়েছে বা এই সমস্ত কথা হয়েছে মানে উভয়ে চাইলে মিলিত হতে পারবেন। একটা কথা মনে রাখবেন, আপনার ডাকে সাড়া দিয়ে মেয়েটি সহবাসে রাজি হলে প্রথমেই তার উপর ঝাঁপিয়ে পড়বেন না। প্রথমে তাঁকে ধীর স্পর্শে আলতো চুমু দিন এবং উষ্ণ কথায় উত্তেজিত করে তুলুন তারপর যৌনমিলন করুন।

মেয়েদের সহবাসে রাজী করানোর কৌশল অবলম্বন করে সঙ্গমে যুক্ত করতে হলে অবশ্যই জানতে হবে মেয়েদের সেক্সে উত্তেজিত করার পদ্ধতিঃ-

একজন পুরুষের উত্থিত লিঙ্গ নারীর যৌনীর অভ্যন্তরে প্রবেশ করলে সহবাস বা যৌনমিলন হয়। আর সহবাস তখনই সফল হবে পুরুষ যখন নারীকে উত্তেজিত করে সহবাসে বা যৌনমিলনে লিপ্ত করে। সহবাসের আগে পুরুষের অবশ্যই উচিত মেয়েদের উত্তেজিত করা তানাহলে সঙ্গিনী অতৃপ্তি থেকে যাবে।

মেয়েদের উত্তেজিত করার বেশ কিছু পদ্ধতি

হর্নি করাঃ নারীদের সেক্সে রেডি করা বা হর্নি করার জন্য সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতি হল স্পর্শ। ঠিকমতো স্পর্শ করতে পারলেই নারীদের উত্তেজিত ও কামুকি করে তোলা যায়।

সিঙারঃ বেশিরভাগ নারী সরাসরি যৌনমিলনে না গিয়ে সিঙারে তৃপ্তি পায়। তাই ফোরপ্লেতে সময় দিন।

কল্পনা /ফ্যান্টাসিঃ যৌনমিলন কাল বা অন্য সময় যৌনতা নিয়ে কল্পনা করে সঙ্গীর সাথে সুখকর যৌন আবেশে জড়িয়ে পড়তে পারেন।

সরাসরি মিলনে দেরী করাঃ নারীরা যৌন উত্তেজক বিষয় বেশি কামনা করে। তাই নারীর কাম উত্তেজনা বৃদ্ধি করতে, নারীর মুখ কপাল ও গালে ঘন ঘন চুমু খাওয়া ও ঘর্ষণ করা উচিত।

মিলনের পূর্বে নারীর স্তন ও ভগাঙ্কুর মর্দন তার কাম উত্তেজনা বাড়ায়। চুম্বন, আলিঙ্গন ছাড়া ও ধীরে ধীরে আঘাত, দংশন ও নিপীড়ন করলে নারী উত্তেজিত হয়ে পড়ে। উত্তেজিত হয়ে নারীরা ধীরে ধীরে পুরুষের কাছে সমর্পন করলে যৌনমিলন বা সহবাস করা উচিত।

ভাইব্রেটরঃ নারীকে উত্তেজিত করতে ভাইব্রেটরের বিকল্প হিসাবে পুরুষ তার মধ্যমা অঙ্গুলি দিয়ে নারীর যোনীর ভিতরে জি স্পট(যৌনাঙ্গের কিছুটা ভিতরে অতি সংবেদনশীল অঞ্চল) এ কম্পন সৃষ্টি করলে নারীর কাম উত্তেজনা চরমে পৌঁছায়। তখন নারী যৌনমিলনে লিপ্ত হয়।

মেয়েদের সহবাসে তৃপ্তি লাভ

  • মেয়েদের সহবাসে (সেক্সে) রাজী করানোর কৌশল প্রয়োগ করে সহবাসে বা যৌনমিলনে যুক্ত করলে মেয়েরা সঙ্গমে তৃপ্তি লাভ করে ।
  • সহবাসে মেয়েদের চরম তৃপ্তি দিতে যৌনমিলনে পুরুষের সক্ষমতা বাড়াতে হবে।
  • যৌনমিলনে বা সহবাসে বারবার একই পোজ প্রয়োগ না করে যেটিতে মেয়েদের তৃপ্তি হয় সেগুলো প্রয়োগ করা দরকার।
  • পুরুষ তার সঙ্গীনিকে সহবাসে তৃপ্তি দিতে পারলে মেয়েদের সহবাসে আগ্রহ প্রবল হয়ে ওঠে।

স্কুইজ স্টাইল, টেনসিং স্টাইল, পজ অ্যান্ড প্লে স্টাইল ছাড়া ও ডগি স্টাইল এবং কাউগার্ল স্টাইল – এসব স্টাইলে সহবাসে মেয়েদের তৃপ্তি লাভ হয়। সর্বোপরি, এসব পোজ মেয়েদের সহবাসে রাজী করানোর কৌশল ও উপযুক্ত পদ্ধতি। যার ফলে পুরুষের সঙ্গম সময়কালীন বীর্যপাতের মতোই মেয়েদের অর্গাজম ও সহজেই হয়ে থাকে এবং নারী স্বর্গসুখ লাভ করে।

স্ত্রীর সাথে শারীরিক ঘনিষ্ঠতার জন্য করণীয়

শুধুই কি মনের মিলনই সম্পর্ককে বাঁচিয়ে রাখার জন্য যথেষ্ট? যদিও, বিশেষজ্ঞদের মধ্যে অধিকাংশই কিন্তু এই বিষয়ে নেতিবাচক উত্তর দিয়ে থাকেন। তাঁদের কথায়, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে মনের মিল থাকাটা অত্যন্ত জরুরি। এই উপকরণ ছাড়া দাম্পত্য টিকিয়ে রাখা কঠিন কাজ। এক্ষেত্রে মনের মিলনের পাশাপাশি শারীরিকভাবে কাছাকাছি থাকতে হবে।

কিন্তু মুশকিল হল, দাম্পত্যের প্রথমদিকে শারীরিক ঘনিষ্ঠতায় যেই পরিমাণ আগ্রহ থাকে, তা সময়ের সঙ্গে নিভে যায়। আর একটা সময় গিয়ে একে অপরের থেকে অনেকটাই দূরে চলে যান স্বামী-স্ত্রী। আর জেনে রাখুন, শারীরিকভাবে আকর্ষণ হারিয়ে ফেলার ঘটনা সাধারণত মহিলাদের সঙ্গেই ঘটে। মহিলারাই সাধারণত স্বামীদের থেকে দূরে থাকতে শুরু করেন।

এখানে কিছু টিপস দেওয়া হল যা আপনাকে আপনার স্ত্রীর সাথে শারীরিক সম্পর্ক বাড়াতে সাহায্য করতে পারেঃ
  • আপনার স্ত্রীর সাথে কথা বলুন এবং তার শারীরিক চাহিদা সম্পর্কে জানুন।
  • আপনার স্ত্রীর সাথে সময় কাটান এবং তাকে ভালোবাসা ও যত্ন দিন।
  • আপনার স্ত্রীর সাথে নতুন জিনিসগুলি চেষ্টা করুন এবং তাকে উত্তেজিত করুন।
  • আপনার স্ত্রীর সাথে শারীরিক সম্পর্কের জন্য একটি নির্দিষ্ট সময় নির্ধারণ করুন।
  • আপনি যদি এই টিপসগুলি অনুসরণ করেন, তাহলে আপনি আপনার স্ত্রীর সাথে শারীরিক সম্পর্ক বাড়াতে এবং আপনার সম্পর্ককে আরও শক্তিশালী করতে পারবেন।

কিভাবে অধিক সময় যৌন মিলন করবেন

যখন কোন পুরুষ মনে করেন তার বীর্য প্রায় স্থলনের পথে, তখন সে অথবা তার সঙ্গী লিঙ্গের ঠিক গোড়ার দিকে অন্ডকোষের কাছাকাছি লিঙ্গের নিচের দিকে যে রাস্তা দিয়ে মুত্র/বীর্য বহিঃর্গামী হয় সে শিরা/মুত্রনালী কয়েক সেকেন্ডর জন্য চেপে ধরবেন। (লিঙ্গের পাশ থেকে দুই আঙ্গুল দিয়ে ক্লিপের মত আটকে ধরতে হবে।)

মিলনকালে যখন অনুমান করবেন বীর্য প্রায় স্থলনের পথে, তখন আপনার সকল যৌন কর্যক্রম বন্ধ রেখে অন্ডকোষের তলা থেকে পায়ুপথ পর্যন্ত অঞ্চল কয়েক সেকেন্ডের জন্য প্রচন্ড শক্তিতে খিচে ধরুন। এবার ছেড়ে দিন। পুনরায় কয়েক সেকেন্ডের জন্য খিচুনী দিন। এভাবে ২/১ বার করার পর যখন দেখবেন বীর্য স্থলনেরে চাপ চলে গেছে তখন পুনরায় আপনার যৌন কর্ম শুরু করুন।

সংকোচন পদ্ধতি আপনার যৌন মিলনকে দীর্ঘায়িত করবে। আবারো বলি, সব পদ্ধতির কার্যকারীতা অভ্যাস বা প্রাকটিস এর উপর নির্ভর করে। তাই প্রথমবারেই ফল পাওয়ার চিন্তা করা বোকামী হবে।

সাধারনত সব যুগল এ পদ্ধতি অবলম্বণ করে থাকেন। এ পদ্ধতিতে মিলনকালে বীর্য স্থলনের অবস্থানে পৌছালে লিঙ্গকে বাহির করে ফেলুন অথবা ভিতরে থাকলেও কার্যকলাপ বন্ধ করে দিন। এই সময় আপনি আপনাকে অন্যমনস্ক করে রাখবেন। অর্থ্যৎ সুখ অনুভুতি থেকে মনকে ঘুরিয়ে নিন। যখন অনুভব করবেন বীর্যের চাপ কমে গেছে তখন পুনরায় কাজ শুরু করুন।

বিরাম পদ্ধতির সফলতা সম্পুর্ন নির্ভর করে আপনার অভ্যাসের উপর। প্রথমদিকে এ পদ্ধতির সফলতা না পাওয়া গেলেও যারা যৌন কার্যে নিয়মিত তারা এই পদ্ধতির গুনাগুন জানেন। মনে রাখবেন সব পদ্ধতির কার্যকারীতা অভ্যাস বা প্রাকটিস এর উপর নির্ভর করে। তাই প্রথমবারেই ফল পাওয়ার চিন্তা করবেন না।

মেয়েদের সেক্স বাড়ানোর ঔষধ

মেয়েদের ক্ষেত্রে যৌন ইচ্ছা বাড়ানোর ঔষুধের রাসায়নিক নাম হচ্ছে ফ্লিবানসেরিন - যার নাম দেয়া হয়েছে 'মেয়েদের ভায়াগ্রা। ' প্রায় তিন বছর আগে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এটা প্রথম বারের মতো ব্যবহারের অনুমতি দেয়া হয়। এখন মিশরের একটি স্থানীয় ফার্মসিউটিক্যাল কোম্পানিই এটা তৈরি করছে। প্রতি রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে ১টা করে Fliban100 Tab, চলবে ৩ মাস। এতে ধীরে ধীরে মহিলাদের উদ্দীপনা বেড়ে যায়।

যৌন মিলনের সময় করণীয় কি

আমাদের দেশে এখনও যৌনতা নিয়ে সরাসরি প্রকাশ্যে কথা বলতে বেশিরভাগ মানুষ অপছন্দ করেন। কিন্তু মনে রাখবেন ঘুম পাওয়া, খিদে পাওয়ার, তৃষ্ণা পাওয়ার মতোই যৌন মিলনের ইচ্ছা জাগাটা স্বাভাবিক। তবে যৌন মিলন এর সময় অনেকেই এমন কিছু ভুল করেন, যার ফলে সঙ্গী অথবা সঙ্গিনী সেক্স করার আগ্রহই হারিয়ে ফেলেন! যা মোটেও ঠিক নয়।

সহবাস করার সময় সঙ্গিনীর দেহে প্রবেশের পূর্বে আপনার যৌনাঙ্গ দিয়ে তার যৌনাঙ্গে হালকা ভাবে আদর করুন। সঙ্গীকে জানান যে আপনি এখন প্রবেশ করতে যাচ্ছেন, এরফলে সে আপনাকে ভিতরে নেয়ার জন্য মানসিক ভাবে প্রস্তুত হবে। আর কখনোই আপনার যৌনাঙ্গ জোর করে ঢুকাতে যাবেন না। আপনার সঙ্গিনীকে পর্যাপ্ত উত্তেজিত করুন।

হাদিসের আলোকে, স্বামী স্ত্রীকে ডাকলে করণীয় কি

হাদিসে আছে, “যদি কোন ব্যক্তি নিজ স্ত্রীকে বিছানায় ডাকে এবং সে না আসে, অতঃপর সে (স্বামী) রাগাম্বিত অবস্থায় রাত কাটায়, তাহলে ফিরিশতাগণ তাকে সকাল অবধি অভিশম্পাত করতে থাকেন।” কিন্তু বাসায় পানি না থাকার ফলে ফজরের নামাজ নষ্ট হওয়ার ভয়ে যদি আমি মিলনে রাজি না হই, তাহলে তাতেও কি আমি অভিশপ্তা হব?

পানি না থাকলে তায়াম্মুম করে নামাজ পড়া যাবে। সুতরাং সেই ওজরে স্বামীর যৌন সুখে বাঁধা দেয়া উচিৎ নয়। যেহেতু শরীয়তে এমন বিধান নেই যে পানি না থাকলে তোমরা নাপাক হয়ো না। বরং বিধান হল, “হে বিশ্বাসিগন! তোমরা নেশার অবস্থায় নামাযের নিকটবর্তী হয়ো না, যতক্ষণ না তোমরা কি বলছ, সেটা বুঝতে পার এবং অপবিত্র অবস্থায়ও নয়,

যদি তোমরা পথচারী না হও, যতক্ষণ না তোমরা গোসল কর। অথবা যদি তোমরা পীড়িত হও অথবা সফরে থাক অথবা তোমাদের কেউ পায়খানা (শৌচস্থান) হতে আসে অথবা অথবা তোমরা নারী সম্ভোগ কর এবং পানি না পাও, তাহলে পবিত্র মাটি দ্বারা তায়াম্মুম কর; (তা) মুখে ও হাতে বুলিয়ে নেবে। নিশ্চয় আল্লাহ পরম মার্জনাকারী, অত্যান্ত ক্ষমাশীল।” (সূরা নিসা ৪৩)

“হে বিশ্বাসীগণ! যখন তোমরা নামাযের জন্য প্রস্তুত হবে, তখন তোমরা তোমাদের মুখমণ্ডল ও কনুই পর্যন্ত হাত ধৌত কর। আর তোমরা যদি অপবিত্র থাক, তাহলে বিশেষভাবে (গোসল করে) পবিত্র হও। যদি তোমরা পীড়িত হও অথবা সফরে থাক অথবা তোমাদের কেউ প্রস্রাব পায়খানা করে আগমন করে,

অথবা তোমরা স্ত্রী সহবাস কর এবং পানি না পাও, তাহলে পবিত্র মাটি দ্বারা তায়াম্মুম কর; তা দিয়ে তোমাদের মুখমণ্ডল ও হস্তদ্বয় মাসাহ কর। আল্লাহ তোমাদেরকে কোন প্রকার কষ্ট দিতে চান না, বরং তিনি তোমাদেরকে পবিত্র করতে চান ও তোমাদের প্রতি তার অনুগ্রহ সম্পূর্ণ করতে চান, যাতে তোমরা কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন কর।” (মায়িদাহঃ ৬)

লেখকের শেষকথাঃ

আজকের আলোচনা থেকে নিশ্চয়ই বুঝে গেছেন যে কিভাবে স্ত্রীকে সেক্সে রাজি করাবেন। আমাদরে মাঝে কিছু পুরুষ মানুষ আছে যারা স্ত্রীর কাছে গিয়ে সরাসরি তার যৌনি পথে লিঙ্গ প্রবেশ করিয়ে দেয়, এটা মোটেও ঠিক নয়। উপরে বর্ণিত পন্থাগুলো অবলম্বণ করেই আপনাকে যৌন মিলনে যেতে হবে, নচেত স্ত্রী আপনার ডাকে সাড়া দিবে না।

কিছু আইটেম আছে যে গুলো আপনাকে অবশ্যয়ই করতে হবে। যেমনঃ- হর্নি করা, সিঙ্গার করা, কল্পনা / ফ্যান্টাসি, সরাসরি মিলন না করে দেরি করা, মর্দন করা, ভাইব্রেটর ইত্যাদি করা। পুরুষদের লিঙ্গ স্পর্শ করলে যেমন পুরুষরা উত্তেজিত হয়ে পড়ে, ঠিক তেমনি মেয়েদের যৌনি পথের মুখে ও একটু ভেতরে স্পর্শ করলে তারাও উত্তেজিত হয়।







এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪