গুল সেবনের স্বল্পমেয়াদি ও দীর্ঘমেয়াদি অপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন

আপনি কি গুল সেবনে আসক্ত হয়ে পড়েছেন ? গুল সেবন থেকে বিরত থাকতে পারছেন না ? তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্যই। এখানে জানতে পারবেন- গুল সেবনের স্বল্পমেয়াদি ও দীর্ঘমেয়াদি অপকারিতা সম্পর্কে।
গুল সেবনের স্বল্পমেয়াদি ও দীর্ঘমেয়াদি অপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন

আরো জানতে পারবেন- গুল সেবনের ফলে কোন কোন শারীরিক সমস্যা হয় এবং কোন কোন রোগ শরীরে বাসা বাধে। গুল সেবন থেকে বিরত থাকার কৌশল ও পদ্ধতিগুলো নিয়ে আলোচনা করা হবে নিচে। তাহলে আর দেরি না করে মনোযোগ দিয়ে পড়ে ফেলুন।

সূচীপত্রঃ

গুলের স্বল্পমেয়াদি ও দীর্ঘমেয়াদি অপকারিতা
এক মরণ নেশার নাম গুল
গুল সেবনের অপকারিতা
গুল কেন খায়
গুল খেলে কি রোগ হয়
গুল দিয়ে দাঁত মাজলে কি দাঁতের গোড়া শক্ত হয় ?
গুল ও জর্দা খাওয়া কি হারাম ?
সিগারেটের থেকে কী গুল বেশি ক্ষতিকর ?
গুল ছাড়ার উপায়
পান, জর্দা, গুলের নেশা ছাড়বেন যেভাবে
লেখকের শেষকথাঃ

গুলের স্বল্পমেয়াদি ও দীর্ঘমেয়াদি অপকারিতা

গুল সেবনের বছর দুই বছরের মধ্যে দৃষ্টিশক্তি হ্রাস পায়, ক্ষুধামন্দা দেখা দেয়, প্রজনন ক্ষমতা কমে যায় ও মহিলাদের গর্ভের শিশু নষ্ট হয়ে যায়। এটি হচ্ছে স্বল্পমেয়াদি অপকারিতা। আর গুল সেবনে ১৫/২০ বছরের মধ্যে ঠোঁট, জিহ্বা ও গলায় ক্যান্সার দেখা দেয়। এটি হচ্ছে দীর্ঘমেয়াদি অপকারিতা। দুঃখের বিষয়, এই প্রাণঘাতী তামাকজাত দ্রব্যটি খুবই সস্তায় দেশের সর্বত্রই পাওয়া যায়।

সরকার তামাকজাত দ্রব্য বিশেষ করে বিষাক্ত গুলের ব্যবহার রোধে উচ্চ করারোপসহ বিধি-বিধান জারি করলেও বাস্তবায়নে শৈথিল্যের কারণে গুলের ব্যবহার রোধ না হয়ে বরং গুলের ব্যবহার ও আসক্তি বেড়েই চলেছে। তাই সরকারকে জনস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর বিষাক্ত গুলের অবাধ উৎপাদন ও বিক্রি বন্ধের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য অনুরোধ জানাই।

এক মরণ নেশার নাম গুল

গুল যারা সেবন করে তারা কখনোই মনে করে না যে এই গুল তাদের ক্ষতি করে। প্রথমে আস্তে আস্তে সেবন করলেও পরে এর থেকে আর বের হয়ে আসতে পারেনা। মুখের মধ্যে যেখানে গুল রাখে সেবনের উদ্দেশ্যে সেই জায়গাটা ক্ষতের সৃষ্টি হয়। এবং এক পর্যায়ে এখান থেকে ক্যান্সার আক্রান্ত হয়। আসল কথা হচ্ছে গুলের কোন উপকারিতা নেই।

গুল সেবনের অপকারিতা

গুলে অসংখ্য ক্ষতিকর দিক রয়েছে। আপনি যখন থেকে গুল সেবন করতে শুরু করবেন সেই সময় থেকে আপনি ক্ষতির মধ্যে পড়ে যাবেন। গুল একটি সময়ের জন্য আপনাকে ক্ষতি থেকে বিরত রাখবে না। গুল সেবনের কয়েক বছরের মধ্যে দৃষ্টিশক্তি কমে যেতে থাকে। আপনি দূরের জিনিস কোনভাবেই দেখতে পাবেন না।

এতে করে আপনার জীবন যাপন করা অনেকটাই কষ্টকর হয়ে যাবে। খাবারের প্রতি রুচি উঠে যাবে এবং ক্ষুধা কম লাগবে যার কারণে আপনি কোন খাবার চাইলেও খেতে পারবেন না। বাচ্চা প্রজননের ক্ষমতা অনেকটা কমে যাবে এবং গর্ভে শিশু থাকলে তা নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দেবে। নিয়মিত গুল সেবন করতে থাকলে দাঁত কালো হয়ে যায়।

গুল কেন খায়

বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার কয়েক লাখ নারী-পুরুষ ও শিশু গুল নামক এক তামাকজাত পণ্যে আসক্ত হয়ে পড়েছে। নতুন করে আসক্তের সংখ্যাও বাড়ছে আশঙ্কাজনকভাবে। গুল সেবনের পর ক্ষতিকর প্রভাবের কথা না জানার কারণে অন্যের দেখাদেখি নারী এবং শিশুরাও গুলে আসক্ত হয়ে পড়ছে। ধোঁয়াবিহীন তামাক পণ্য গুল সেবন করে অজান্তেই মৃত্যুর দিকে ধাবিত হচ্ছে এসব মানুষ।

চিকিৎসকদের মতে, বিড়ি ও সিগারেটের চেয়ে গুল স্বাস্থ্যের জন্য অনেক বেশি ক্ষতিকর। কারণ বিড়ি ও সিগারেটের ধোয়ার মাধ্যমে নিকোটিনসহ অন্যান্য ক্ষতিকর পদার্থ শরীরে প্রবেশ করে থাকে। আর গুল সেবনের কারণে এসব ক্ষতিকর পদার্থ সরাসরি রক্তে গিয়ে মিশে যায়। এতে নার্ভের ওপর বিরূপ প্রভাব পড়ে। যারা নিয়মিত গুল ব্যবহার করে তারা ক্যান্সারসহ জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে।

গুল সরাসরি মুখে সেবন করায় সকল প্রকার ক্ষতিকর পদার্থ শরীরের ভেতরে গিয়ে রক্তের সঙ্গে মিশে যায়। যা খুব দ্রুত নার্ভের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলে। গুল সেবনের কারণে মুখে ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেক বেড়ে যায়। অনেকে আছেন যারা সারাক্ষণ মুখে গুল রেখে দেন। যে স্থানে নিয়মিত গুল লাগানো থাকে ধীরে ধীরে সেই স্থানটিতে ক্ষতের সৃষ্টি হয়।

গুল খেলে কি রোগ হয়

অনেক মানুষের মনে প্রশ্ন রয়েছে গুল খেলে কি রোগ হয়। গুল খেলে কি রোগ হয় তা আমাদের ভালোভাবে জানতে হবে। সাধারণত বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে গুল খেলে মানুষের শরীরে অনেক ধরনের রোগ দেখা দেয়। সাধারণত মানুষের মুখের ক্যান্সারের কারণ হলো গুল। মানুষের মাথার অনেক সমস্যা দেখা দেয় এই নেশার কারণে। আমাদের সকলের উচিত এই সকল নেশা জাতীয় দ্রব্য থেকে বিরত থাকা এবং অন্যকে বিরত রাখা।

গুল দিয়ে দাঁত মাজলে কি দাঁতের গোড়া শক্ত হয় ?

মাদের দেশে অনেকেই রয়েছেন, যারা মনে করেন গুল দিয়ে দাঁত মাজলে দাঁতের গোড়া শক্ত হয় এবং দাঁত ভালো থাকে। তাদের এই ধারণা ভুল তো বটেই উল্টো গুল মুখের জন্য ক্ষতিকরও। দাঁতের গোড়া নরম হওয়ার অন্যতম কারণ হলো জিনজিভাইটিস বা মাড়ির প্রদাহ। মাড়ির এই প্রদাহ দীর্ঘ চিকিৎসার মাধ্যমে ভালো করা যায়। কিন্তু সেই চিকিৎসার কোথাও গুলের কোনো ভূমিকা নেই।

গুল এক ধরনের নেশাজাতীয় ক্ষতিকর পদার্থ। তাই দাঁতের মাড়িতে এটি ব্যবহার করলে মাড়ির ব্যথা তাৎক্ষণিকভাবে কিছুটা উপশম হলেও প্রকৃতপক্ষে রোগীর কোনো চিকিৎসাই হয় না। উপরন্তু দীর্ঘদিন এই গুল ব্যবহার করলে মুখের ক্যানসারও হতে পারে। তা ছাড়া গুল, মুখে ধূমপানের মতোই ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে বলে ক্যানসার বিশেষজ্ঞরা মনে করেন।

কাজেই মিথ্যা ধারণার বশবর্তী হয়ে আর দাঁতে গুল ব্যবহার করবেন না। দাঁতের ব্যথার জন্য কিংবা দাঁতের গোড়া নরম হয়ে গেলে দন্ত চিকিৎসকের পরামর্শে চিকিৎসা করান। দেখবেন দাঁতের যন্ত্রণা লাঘব হয়েছে। গুল ব্যবহারের ভুল সীদ্ধান্ত পরিহার করে মুখগহ্বরের ক্ষতি থেকে নিজেকে রক্ষা করুন।

গুল ও জর্দা খাওয়া কি হারাম ?

গুল-জর্দা সরাসরি তামাক থেকে তৈরী। আর তামাক বা তামাকজাত যে কোন নেশাদার দ্রব্য খাওয়া সর্বাবস্থায় নিষিদ্ধ। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, ‘মাদকতা আনয়নকারী প্রত্যেক বস্তুই মদ এবং প্রতিটি মাদকদ্রব্য হারাম’ (মুসলিম, মিশকাত হা/৩৬৩৮)। এছাড়া তামাক শুধু মানুষ নয়, সকল প্রাণীর জন্য ক্ষতিকর।

বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার হিসাব মতে বিশ্বে প্রতিবছর প্রায় ৬০ লক্ষ মানুষ তামাকজনিত রোগে মারা যায়। তন্মধ্যে ৬ লাখের অধিক হ’ল পরোক্ষভাবে ধূমপায়ী। রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘নিজে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ো না এবং অন্যকে ক্ষতিগ্রস্ত করো না’ (ইবনু মাজাহ হা/২৩৪০; ছহীহাহ হা/২৫০)। সেজন্য স্বাস্থ্যগত দিক দিয়েও তামাক থেকে দূরে থাকা আবশ্যক।

সিগারেটের থেকে কী গুল বেশি ক্ষতিকর ?

তামাকের সঙ্গে ক্যানসারের সম্পর্ক নিয়ে নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না, সবাই এটা জানে। তবে ধূমপান নিয়ে যতটা ব্যাপক প্রচারণা ও সচেতনতা তৈরি হচ্ছে, সেখানে ধোঁয়াহীন তামাকের বিষয়ে আমরা ততটাই উদাসীন। এমনকি আজকাল বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে জর্দা পান পরিবেশন করা যেন সংস্কৃতিতে পরিণত হয়েছে।

দেশে অনিয়ন্ত্রিতভাবে মুখের ক্যানসারের হার বেড়ে যাওয়ার অন্যতম প্রধান কারণ, ধূমপানের চেয়ে গুল ও জর্দার ব্যবহার। গুল, সাদাপাতা, নস্যি, খুইনি, চমনবাহার, খয়ের, পানমসলা- সবই ক্যানসারের কারণ। তবে যারা একাধিক ধরনের তামাক সেবন করে, তাদের ক্যানসারের ঝুঁকি সর্বাধিক। বলা হয়, ধোঁয়াহীন তামাক বেশি ক্ষতিকর।

গুল ছাড়ার উপায়

  • গুল, জর্দা, সাদাপাতা ছাড়ার জন্য আপনার সদিচ্ছাই যথেষ্ট। কীভাবে এই মন্দ অভ্যাস ছাড়বেন, এখানে রইল তার সাতটি পরামর্শ—
  • যেখানে বা যাঁদের সঙ্গে তামাক গ্রহণ করেন, তাঁদের এড়িয়ে চলুন।
  • যেসব পরিস্থিতিতে যেমন দুশ্চিন্তার সময় বা কোনো গুরুত্বপূর্ণ কাজ করার সময় তামাক বা সিগারেটের টান অনুভূতব হয়, সে সময় অন্য কোনো কাজে নিজেকে ব্যস্ত রাখুন। যেমন একটি কাগজে আঁকিবুঁকি করুন বা কোনো কিছু যেমন চুইংগাম চিবাতে শুরু করুন।
  • তামাক একবার ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলে, তা আর ধরবেন না। ‘আরেকবার খাব’—এমনটা কখনোই ভাবা যাবে না।
  • নিয়মিত ব্যায়াম শুরু করুন। এটি তামাকের নেশা ছাড়াতে সহায়ক।
  • ধ্যান, যোগ ইত্যাদি করার চেষ্টা করুন।
  • যাঁরা ধূমপান বা তামাক ব্যবহার ছেড়েছেন এবং যাঁরা অধূমপায়ী, তাঁদের সঙ্গে বেশি মেশার চেষ্টা করুন।
  • তামাক ব্যবহারের ক্ষতিকর দিকগুলো সম্পর্কে ভাবুন আর ছেড়ে দেওয়ার ফলে কী কী লাভ হচ্ছে, তা মনে মনে ভাবুন।

পান, জর্দা, গুলের নেশা ছাড়বেন যেভাবে

বাংলাদেশসহ চার দেশের বাজারে থাকা তামাকজাত পণ্য ও পানমসলার নমুনা সংগ্রহ করে পরিচালিত এক গবেষণায় জর্দা ও গুলের মতো বাংলাদেশের বাজারে সহজলভ্য ধোঁয়াহীন তামাকজাত পণ্য এবং পানমসলায় ক্যানসারের জন্য দায়ী ক্ষতিকর উপাদানের উপস্থিতি পাওয়া গেছে। পাওয়া গেছে উচ্চমাত্রায় নিকোটিনও। এ ছাড়া জর্দার অ্যালকালয়েড ও নিকোটিন অধিক মাত্রায় বিষাক্ত। জর্দা মুখের ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ায়।

ক্যানসার গবেষণার আন্তর্জাতিক সংস্থা আইএআরসির মতে, যারা পানের সঙ্গে তামাকজাতীয় দ্রব্যাদি গ্রহণ করেন, তাদের মুখে ক্যানসার হওয়ার আশঙ্কা থাকে। এত ক্ষতি থাকা শর্তেও কেউ কেউ এ অভ্যাস এড়িয়ে যেতে পারে না বা ইচ্ছা থাকলেও ছেড়ে দিতে পারে না। যারা সত্যিকারের এ সমস্যা থেকে নিজেদের বিরত রাখতে চান, তাদের জন্য জরুরি হতে পারে কিছু নির্দেশনা।

  • ধূমপান বা জর্দা, গুল, সাদাপাতা ছাড়ার জন্য সদিচ্ছাই যথেষ্ট। কীভাবে এই মন্দ অভ্যাস ছাড়বেন, দেখে নিন সে সম্পর্কিত সাতটি পরামর্শ–
  • যেখানে বা যাদের সঙ্গে তামাক গ্রহণ করেন, তাদের এড়িয়ে চলুন।
  • যেসব পরিস্থিতিতে যেমন দুশ্চিন্তার সময় বা কোনো গুরুত্বপূর্ণ কাজ করার সময় তামাক বা সিগারেটের টান অনুভূত হয়, সে সময় অন্য কোনো কাজে নিজেকে ব্যস্ত রাখুন। যেমন একটি কাগজে আঁকিবুঁকি করুন বা কোনো কিছু যেমন চুইংগাম চিবাতে শুরু করুন।
  • তামাক একবার ছেড়ে দেয়ার সিদ্ধান্ত নিলে তা আর ধরবেন না। ‘আরেকবার খাব’—এমনটা কখনোই ভাবা যাবে না।
  • নিয়মিত ব্যায়াম শুরু করুন। এটি তামাকের নেশা ছাড়াতে সহায়ক।
  • ধ্যান, যোগ ইত্যাদি করার চেষ্টা করুন।
  • যারা ধূমপান বা তামাক ব্যবহার ছেড়েছেন এবং যারা অধূমপায়ী, তাদের সঙ্গে বেশি মেশার চেষ্টা করুন।
  • তামাক ব্যবহারের ক্ষতিকর দিকগুলো সম্পর্কে ভাবুন আর ছেড়ে দেয়ার ফলে কী কী লাভ হচ্ছে, তা মনে মনে ভাবুন।

লেখকের শেষকথাঃ

বাংলাদেশের বিখ্যাত সব নেশার মধ্যে গুল একটি অন্যতম নেশা। সাধারণত এই নেশা বর্তমান সময়ে অনেক প্রচলিত হয়ে উঠেছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ ব্যতীত পৃথিবীর আরো অনেক দেশে এই নেশা সেবন করতে দেখা গেছে। গুল খেলে কি রোগ হয় তা আমরা জেনে গেছি এখন অন্যদের জানাতে হবে।

সাধারণত বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে গুল খেলে মানুষের শরীরে অনেক ধরনের রোগ দেখা দেয়। সাধারণত মানুষের মুখের ক্যান্সারের কারণ এই গুল। আরো বিভিন্ন ধরনের রোগ আছে যা মানুষের হয়ে থাকে এই নেশার কারণে। আমাদের সকলের উচিত এই সকল নেশা জাতীয় দ্রব্য থেকে বিরত থাকা। এই সকল নেশার বিরুদ্ধে আমাদের কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে। গুলসহ যে কোন নেশাকে না বলুন! ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন, আল্লাহ হাফেজ।







এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪