পুরুষের যৌন ক্ষমতা বাড়ানোর ঘরোয়া কিছু উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন
আপনি কি অকালেই যৌন ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেছেন ? আপনি কি যৌন ক্ষমতা বাড়াতে চান ? তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্যই। এখানে জানতে পারবেন ডাক্তারের কাছে না গিয়েও কিভাবে ঘরোয়া পদ্ধতি অবলম্বন করে আপনার যৌন ক্ষমতা বাড়াবেন।
কিছু নিয়ম মেনে আজকের ঘরোয়া পদ্ধতিগুলো অনুসরণ করলে আপনি আপনার যৌন ক্ষমতাকে অনেক গুন বাড়াতে পারবেন। আসুন আর দেরি না করে জেনে নেয়া যাক যৌন ক্ষমতা বাড়ানোর পদ্ধতিগুলো।
সূচীপত্রঃ
পুরুষের যৌন ক্ষমতা বাড়ানোর কয়েকটি উপায়
পুুরুষের যৌন ক্ষমতা কমে যাওয়ার কারণ সমূহ
হাতিশুড় গাছের উপকারিতা
যৌন উত্তেজনা বাড়াতে হাতিশুড় গাছের শিকড়
সহবাসের আগে হাতিশুর গাছের মূল খান
কাম শক্তি বৃদ্ধির উপায়
ধাতু দুর্বল এবং তার প্রতিকার
শেষ কথা
পুরুষের যৌন ক্ষমতা বাড়ানোর কয়েকটি উপায়
০১। মধুঃ যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি এবং যৌবন ধরে রাখার শ্রেষ্ঠ উপাদান হল মধু। সকালে খালি পেটে জিহ্বা দ্বারা মধু চেটে খেলে কফ দূর হয়, পাকস্থলী পরিস্কার হয়, দেহের অতিরিক্ত দূষিত পদার্থ বের হয়, গ্রন্থ খুলে দেয়, পাকস্থলী স্বাভাবিক হয়ে যায়, মস্তিস্ক শক্তি লাভ করে, স্বাভাবিক তাপে শক্তি আসে, রতি শক্তি বৃদ্ধি হয়, মূত্রথলির পাথর দূর করে, প্রস্রাব স্বাভাবিক হয়, গ্যাস নির্গত হয় ও ক্ষুধা বাড়ায়।
০২। খেজুরঃ যৌন ক্ষমতার সঙ্গে খোরমা ও খেজুরের বিশেষ সম্পর্ক রয়েছে। এ কারনেই বিবাহ-শাদীতে খোরমা-খেজুর বিলি করার আদিম রীতি চলে আসছে। খোরমা খেজুর চুষলে পিপাসা দমন হয়। অধিকাংশ হালুয়া তৈরীতে এ কারণেই খোরমা ও খেজুর ব্যাবহার করা হয়। চিকিতসা বিজ্ঞানের বিভিন্ন গ্রন্থেও খোরমা ব্যবহার যৌন শক্তির জন্য উপকারী বলা হয়েছে।
০৩। ডিম ও দুধঃ সকালের নাস্তায় প্রতিদিন একটি করে সেদ্ধ ডিম খান। এটি যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং সারাদিন শরীরে শক্তি পাওয়া যায় ও শরীর চাঙ্গা থাকে। সকাল বেলা একটি সেদ্ধ ডিম খেলে সারাদিন শরীরে শক্তি পাওয়া যায়। কারণ সেদ্ধ ডিমে আছে ভিটামিন, প্রোটিন ও শরীরের জন্য উপকারী চর্বি উপাদান।
তাড়াহুড়ার সময় যদি নাস্তা খাওয়ার সময় না থাকে তাহলেও একটি সেদ্ধ ডিম খেয়েই সেরে নিন সকালের নাস্তা। যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি এবং যৌবন ধরে রাখতে দুধের কোন তুলনা হয় না। বিশেষ করে ছাগলের দুধ পুরুষের যৌন শক্তি বৃদ্ধিতে অসাধারণ ভূমিকা পালন করে।
০৪। পালং শাকঃ পালং শাকে আছে প্রচুর পরিমাণ ম্যাগনেসিয়াম। ম্যাগনেসিয়াম শরীরে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি করে। জাপানের গবেষকদের মতে শরীরে রক্ত চলাচল বাড়লে যৌন উদ্দীপনাও বাড়ে। পালং শাক ও অন্যান্য বিভিন্ন রকম শাক,ব্রকলি, লেটুস, ফুলকপি, বাঁধাকপি এগুলোতে রয়েছে ফলেট, ভিটামিন বি সহ অন্যান্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।
০৫। রসুনঃ রসুনে অনেক উপকারিতা রয়েছে। রসুন ফোড়া ভালো করে, ঋতুস্রাব চালু করে, প্রস্রাব স্বাভাবিক করে, পাকস্থলী থেকে গ্যাস নির্গত করে, নিস্তেজ লোকদের মধ্যে যৌন ক্ষমতা সৃষ্টি করে, বীর্য বৃদ্ধি করে, গরম স্বভাব লোকদের বীর্য গাঢ় করে, পাকস্থলী ও গ্রন্থর ব্যাথার উপকার সাধন এ্যাজমা এবং কাঁপুনি রোগেও উপকার সাধন করে।
০৬। স্ট্রবেরিঃ স্ট্রবেরি দেহের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে বিধায় শারীরিক সক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। এতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ‘সি’ ও অ্যান্টিঅক্সিডেনট যা পুরুষের স্পারমের সংখ্যা বৃদ্ধি করে।
০৭। কলাঃ কলায় রয়েছে ব্রমেলাইন নামক এনজাইম যা পুরুষের যৌন সক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এছাড়াও এতে আছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম ও রিবফ্লাবিন যা শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি করে দেহকে সুস্থ রাখে এবং বীর্যের মান উন্নত করে।
০৮। তরমুজঃ তরমুজ কে মূলত প্রাকৃতিক ভায়াগ্রা বলা হয়ে থাকে। এক গবেষণায় জানা গিয়েছে যে তরমুজে রয়েছে এমন কিছু বিশেষ উপাদান যা দেহের যৌন উত্তেজনা বাড়াতে সাহায্য করে।
০৯। বাদামঃ সকল ধরনের বাদামেই আছে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট ও কোলেস্টেরল যা দেহের যৌন শক্তি বৃদ্ধি করে এবং বীর্য তৈরি ও ঘন হতে সাহায্য করে। এর মধ্যে এ্যলমন্ড (কাঠ বাদাম) চিনা বাদাম, কাজু বাদাম, পেস্তা বাদাম খাওয়া বেশি ভাল।
১০। তৈলাক্ত মাছঃ তৈলাক্ত মাছে রয়েছে ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড যা সুস্থ যৌন জীবনের জন্য অত্যন্ত উপকারী। সামুদ্রিক মাছেও প্রচুর পরিমাণে ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড থাকে। ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড DHA O EPA শরীরে ডোপামিন বাড়িয়ে দেয় এবং মস্তিষ্কে উদ্দীপনা জাগিয়ে তোলে। তৈলাক্ত ও সামুদ্রিক মাছ খেলে শরীরের রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পায় এবং গ্রোথ হরমোনের নিঃসরন হয়। ফলে যৌন স্বাস্থ্য ভালো থাকে এবং যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
১১। আমলকিঃ কাঁচা আমলকিতে থাকে ভিটামিন সি, আয়রন এবং জিংক। এগুলো পুরুষদের শুক্রাণুর সংখ্যা বাড়াতে যেমন সাহায্য করে, তেমনই বিছানায় বেশিক্ষণ ভালবাসার শক্তিও জোগায়। তাছাড়া যৌন চাহিদা বৃদ্ধিতেও আমলকি অদ্বিতীয়।
১২। শুকনো ফলঃ বাদাম, আখরোট, কিসমিস, কিংবা পেস্তার মতো শুকনো ফল শুধু যে আপনার স্বাস্থ্যের সামগ্রিক উন্নতি সাধন করে তা-ই নয়, এর ফলে শরীরে রক্ত আর কর্মক্ষমতাও বৃদ্ধি পায়। পরিণামে পুরুষদের মধ্যে বেড়ে যায় যৌন চাহিদা এবং যৌন ক্ষমতা।
১৩। ডুমুরঃ বেইকারম্যানের মতে, “ডুমুর, বিশেষত শুকনা ডুমুর নাস্তায় খাওয়া দেহে অ্যান্টিওক্সিডেন্ট ও পলিফেনলের মাত্রা বাড়ায়। এটা কোষের সুস্থতা, উন্মুক্ত রেডিকেলের কারণে হওয়া ক্ষয় হ্রাস ও দেহকে সতেজ অনুভূত করতে সহায়তা করে।” এতে মন চাঙা হয় ও সহবাসে আগ্রহ ও স্থায়িত্ব বাড়ে।
১৪। রসুনঃ যৌন সমস্যা থাকলে এখনই নিয়মিত রসুন খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। স্মরণাতীতকাল থেকেই নারী পুরুষ উভয়েরই যৌন উদ্দীপনা বাড়াতে এবং জননাঙ্গকে পূর্ণ সক্রিয় রাখতে রসুনের পুষ্টিগুণের কার্যকারিতা সর্বজনস্বীকৃত। রসুনে রয়েছে এলিসিন নামের উপাদান যা যৌন ইন্দ্রিয়গুলোতে রক্তের প্রবাহ বাড়িয়ে দেয়।
পুুরুষের যৌন ক্ষমতা কমে যাওয়ার কারণ সমূহ
এখনকার সময়ে অনেক পুরুষই যৌনাকাঙ্ক্ষা কম হওয়ার সমস্যায় ভুগে থাকেন। এই সমস্যার পিছনে খাদ্যাভাস মারাত্মক প্রভাব থাকতে পারে। খাদ্যাভাস আপনার লিবিডোতে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে।
বিশেষ করে যখন বয়স বাড়তে থাকে তখন এই ক্ষতিকর প্রভাব পড়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। তাই যেসব খাবার আপনার যৌন ইচ্ছা কমিয়ে দেয় বা যৌন ক্ষমতা নষ্ট করে সেগুলি খাবারের তালিকা থেকে বাদ দেওয়াই ভালো।
১। ধূমপান ও মদ্যপানঃ দিনে দিনে ধূমপান ও আভিজাত্যে মদ্যপান যেন স্বাভাবিক নিয়ম হয়ে দাঁড়িয়েছে। অনেকে তো এর সঙ্গে সঙ্গে আরও মারাত্মক ক্ষতিকারক নেশায় আক্রান্ত হয়ে পড়ছেন। গবেষণায় দেখা গেছে, যে সকল পুরুষের ইডি বা লিঙ্গের উত্থানজনিত সমস্যা আছে তাদের বেশির ভাগই ধূমপান বা মদ্যপান করে থাকেন।
২। দুশ্চিন্তাঃ পুরুষের সকল জীবন সঙ্গী এখন স্ত্রী হতে পারেন না বরং দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ান অনেকেই। স্ত্রীর নানা রকম পেইন ধীরে ধীরে পুরুষের শরীরের স্বাভাবিক কার্যক্রম নষ্ট করে দিতে থাকে, যার থেকে বাদ যায় না যৌনক্ষমতাও।
৩। ওজন নিয়ন্ত্রণঃ ওজন বেশি থাকলে যৌন সঙ্গমের ইচ্ছাও কমে যেতে থাকে। আবার ওজন কম থাকাও ভালো নয়! ওজন স্বাভাবিকের থেকে কম থাকলে সেটাও যৌন ক্ষমতা কমিয়ে দেয়।
৪। ব্যায়াম না করাঃ এক গবেষণায় দেখা গেছে, যারা নিয়মিত ব্যায়াম করেন তাদের যৌনক্ষমতা অন্যান্যদের তুলনায় বেশি হয়ে থাকে। নিয়মিত ব্যায়াম করলে শরীরের রক্ত সঞ্চালনের পরিমাণও বৃদ্ধি পায়, যা আপনার যৌনাকাঙ্ক্ষা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
৫। ড্রাগঃ যারা ড্রাগ আসক্ত, তাদের বেশিরভাগই ধীরে ধীরে যৌন ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেন। এছাড়াও কিছু ঔষধ আছে (ব্যথানাশক, গর্ভরোধী) যার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আপনার যৌনক্ষমতা কমিয়ে আনে।
৬। বদহজমঃ বদহজমের কারণেও যৌনশক্তি কমে যায়। কেননা খাদ্য হজম না হওয়ার কারণে রক্ত তৈরী হয় না।
০৭। দুর্বল যকৃতঃ যকৃত দুর্বল হওয়ার কারণে যৌন ক্ষমতা কমে যায়। এর কারণ হলো, কলিজা হলো মানুষের শরীরের রক্ত প্রস্ততকারীর অন্যতম একটি উপাদান। বিশেষ করে যকৃতের কাজই হলো রক্ত তৈরী করা। যকৃত দুর্বলের লক্ষণ হলো-মুখের স্বাদ নষ্ট হয়ে যাওয়া। সহবাসের সময় উত্তেজনা কমে যাওয়া। এসব যখন দেখা দিবে, তখন বুঝতে হবে যে, তার যকৃত দুর্বল হয়ে গেছে।
০৮। মস্তিঙ্কের দুর্বলতাঃ আবার অনেকের মস্তিঙ্কের দুর্বলতার কারণেও যৌন ক্ষমতা কমে যায়। যখন যৌনাঙ্গের শিরা দুর্বল হয়ে যায়, সব সময় রোগীর মাথায় ব্যাথা অনুভব করে কিংবা সহবাসের পর পরই অস্থিরতা অনুভব করে এবং চোখে অন্ধকার দেখে। সহবাসের পরই অধিক ক্লান্তি নেমে আসে। তাহলে বুঝতে হবে যে, তার মস্তিঙ্কের দুর্বলতা রয়েছে। যার কারণে তার যৌন ক্ষমতা হ্রাস পেয়েছে।
হাতিশুড় গাছের উপকারিতা
হাতিশুড়া গাছের অনেক উপকারি গুণ রয়েছে। আমরা আজকে আলোচনা করবো এর শেকড়ের উপকারিতা নিয়ে। আয়ুর্বেদীয় চিকিৎসা মতে হাতিশুড়া গাছের শেকড় বেটে কালোজিরা ও মধু এক সঙ্গে মিশিয়ে ১ মাস খেলে পুরুষদের যৌন ক্ষমতা অনেক বেড়ে যায়। যে কোন পুরুষের যৌন দূর্বলতা একেবারে দুর হয়ে যাবে।
এই গাছটি যৌন উত্তেজনা বাড়ানোর কাজে অনেক সহায়তা করে। যাদের যৌন সহবাসে সমস্যা তাদের জন্য এই গাছটা অত্যন্ত উপকারী। এই গাছের শেককড় খেলে ইনশাল্লাহ আল্লাহর রহমতে তাদের সহবাসের অনেক সময় পাবে এবং তার স্ত্রীকে খুশি করতে পারবে। আসলে আমাদের জীবনের একটি একটি অংশ হচ্ছে আমাদের জীবন সঙ্গী। ইদানিং দেখা যায় যে মানুষের তার স্ত্রীর সঙ্গে সময় না দেওয়ার কারণে তার স্ত্রীরা অন্য কারো সাথে সময় দেওয়া শুরু করে পরকীয়া শুরু করে দেয় এবং তার স্ত্রী তার কাছ থেকে চলে যায়।
আরেকটি কারণ হচ্ছে যে আমরা সহবাস করতে দুর্বল। এখানে লজ্জা শরম করে কোন লাভ নেই আল্লাহতালা আল্লাহতালা এভাবে সৃষ্টি করেছেন। একজন স্বামী তার স্ত্রীর সঙ্গে সহবাস করবে এবং একটা চাহিদা থাকে সেই চাহিদা পূরণ না করতে পারলে চিকিৎসা করা দরকার। সেজন্য হাতিশুড় গাছটা অনেক অনেক দামি। সহবাসের আগে খাওয়ার নিয়মটা নিচে দেখুন।
সহবাসের আগে হাতিশুর গাছের মূল খান
আপনাকে প্রতিদিন সকাল বেলায় একটা শক্ত পান, কালোজিরা, মধু এবং ঐ গাছের শিকড়ের এক ইঞ্চি খেতে হবে এবং যেদিন সহবাসে আপনি যাবেন, সেই দিন কমপক্ষে ১৫ মিনিট আগে একটা শক্ত পান, কালোজির, মধু এবং ঐ গাছের শিকড়ের এক ইঞ্চি খেয়ে সহবাসে যাবেন, তবে একটা কথা মনে রাখতে হবে এর বেশি কোন সময়ই খাবেন না খেলে আপনি অত্যন্ত ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন যদি আপনি এর বেশি খান এক অর্থাৎ এক ইঞ্চির বেশি খাওয়া যাবেনা ইনশাআল্লাহ আল্লাহর রহমতে আপনি অবশ্যই সুফল পাবেন
কাম শক্তি বৃদ্ধির উপায়
(১) শিমুল গাছের মূল দুই আনা পরিমাণ আমলকি চূর্ণ দুই আনা জায়ফল চার রতি পরিমাণ মাখন এবং পরিমাণ মতো মিশ্রি একত্রে মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে ও রাতে ঠান্ডা পানি সহ সেবন করলে অতি তাড়াতাড়ি ফল পাওয়া যায়।
(২) নিয়মিত কিছুদিন চড়ুই পাখির মাংস ভুনা খেলেও শক্তি বৃদ্ধি পায়
(৩) দুই তলা পরিমাণ কচুরমূল অল্প পানি দিয়ে বেটে নিয়মিত সেবন করলে বৃদ্ধি পায় যৌন শক্তি।
(৪) শিমুল গাছে মূলে সঙ্গে। সামান্য কিছু চিনি মিশিয়ে প্রত্যেক দিন সকাল বেলায় খেলে আপনার যৌনশক্তি বৃদ্ধি পাবে।
(৫) কয়েক ফোটা মধু নিয়মিত আপনার লিঙ্গে মালিশ করলে ইনশাআল্লাহ অনেকদিন পর্যন্ত আপনার স্থানটি শক্ত ও মজবুত থাকবে।
ধাতু দুর্বল এবং তার প্রতিকার
আপনাকে প্রথমে যে একটি কাজ করতে হবে সেটা হচ্ছে আপনাকে প্রথমে একটি দেশি মুরগির ডিমের কুসুম নিতে হবে সেই পরিমাণ কুসুম নিবেন যে পরিমাণ আপনি খাঁটি মধু এবং ঘি নিতে পারবেন তারপরে হচ্ছে তার পরিমাণ ছোট পিয়াজের রসের সাথে উত্তমরূপে ভালোভাবে সেটাকে মিশ্রণ করে অল্প আগুনের জাল করে হালুয়ার মতন তৈরি করবেন।
সবটুকু হালুয়া আপনাকে সকালে খালি পেটে সেবন করতে হবে এই নিয়মে ৪০ দিন যাবত আপনাকে সেটা তৈরি করে সকা খালি পেটে খেতে হবে ইনশাআল্লাহ আপনি যখন ৪০ দিন পর্যন্ত এটা খাবেন তখন অবশ্যই আপনি এর সুফল পাবেন। এটা খেয়ে অনেকে উপকৃত হয়েছেন। প্রমাণিত হয়েছে বলেই এই তথ্যটা আমি আপনাদের সামনে উপস্থাপন করছি।
শেষ কথাঃ
মানুষ সামাজিক জীব। মানুষ সংসার জীবন শুরু করে বিবাহের মাধ্যমে। মানুষ বিবাহিত জীবনে সুখী হয় তখন, যখন দাম্পত্য জীবনে সুখ-শান্তি বিরাজ করে। আর দাম্পত্য জীবনের সুখ-শান্তি নির্ভর করে উভয়ের যৌন ক্ষমতার উপর। বিশেষ করে পুরুষের যৌন ক্ষমতার উপর। বয়স বাড়ার সাথে সাথে কিছু বদঅভ্যাসের কারণে পুরুষদের যৌন ক্ষমতা অনেক সময় হ্রাস পায়।
তাই বলে এই সমস্যা নিয়ে বসে থাকলে তো আর সংসার চলবে না। সমস্যা থাকতেই পারে, আর এই সমস্যাকে ভয় পেলে চলবে না বা লজ্জা করলেও চলবে না। সমস্যার মোকাবেলা করতে হবে সাহস ও ধর্য্য সহকারে। উপরে বর্ণিত পদ্ধতিগুলো যদি মেনে চলতে পারেন তবে অবশ্যই আপনি আপনার সমস্যার সমাধান পেয়ে যাবেন ইনশাআল্লাহ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url