মেয়েদের সেক্স বৃদ্ধির সহজ পদ্ধতি - উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন
আপনি কি বিবাহিত ? আপনার স্ত্রী কি সেক্স করতে আগ্রহী না ? তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্যই। মনোযোগ সহকারে নিচের লেখাগুলো পড়ে মেয়েদের সেক্স বৃদ্ধির সহজ পদ্ধতি - উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন।
এখানে আরো জানতে পারবেন- মেয়েদের যৌন উত্তেজনা বাড়ানোর সহজ উপায় এবং মেয়েদের দ্রুত যৌন তৃ্প্তি দেওয়ার পরীক্ষিত পদ্ধতি। মেয়েরা যৌন উত্তেজনা থামায় কিভাবে ? আরো জানতে পারবেন, কার যৌন উত্তেজনা বেশি ছেলেদের না মেয়েদের ।
ভূমিকা
মেয়েদের যৌন চাহিদা ছেলেদের চেয়ে অনেক বেশি, কিন্তু সৃষ্টিকর্তা এমনভাবে তাদেরকে তৈরি করেছেন, যে তারা চাইলে তাদের যৌন চাহিদা সবার কাছে গোপন রাখতে পারে। অনেকদিনের যৌনক্ষুধায় ভুগতে থাকা একটা মেয়ে উপযুক্ত পুরুষ পাশে থাকার পরো তারা স্বাভাবিক থাকতে পারে। যা একটি পুরুষ কখনই পারবেনা।
কারন তাদের যৌনাকাঙ্ক্ষা একটি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে প্রকাশ পায়, তাদের নানান উপায়ে উত্তেজিত করতে হয়। কদাচিৎ এমন নারী পাওয়া যায়, যারা নিজ থেকেই উত্তেজিত হয়। তবে এর সংখ্যা কম, এরা সাধারণত কামুক প্রকৃতির নারী। অধিক সংখ্যক মেয়েরা স্বামীর সাথে ঘনঘন যৌন মিলনে অনিহা প্রকাশ করে। তবে এটা শারীরি অক্ষমতার করণে নয়।
সূচীপত্রঃ
মেয়েদের কাম শক্তি বৃদ্ধির প্রাকৃতিক উপায়
মেয়েদের সেক্স বৃদ্ধির খাবার
মেয়েদের যৌনি রস বৃদ্ধির উপায়
মেয়েদের উত্তেজনা বোঝার উপায়
মেয়েদের যৌন চাহিদা কখন বেশি থাকে
কোন বয়সের মেয়েদের যৌন চাহিদা বেশি থাকে
সেক্স বৃদ্ধির ঔষধ কি
ছেলেদের উত্তেজনা বৃদ্ধির উপায়
মেয়েদের কাম শক্তি বৃদ্ধির প্রাকৃতিক উপায়
বিবাহিত জীবনের অন্যতম সৌন্দর্য হলো যৌনতা (সেক্স)। শারীরিক ঘনিষ্ঠতা নিঃসন্দেহে জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। যৌনতা দু’টি মানুষের সম্পর্কের রসায়নকে দৃঢ় করে। খিদে পাওয়া, ঘুম পাওয়া যেমন স্বাভাবিক বিষয়, যৌনতাও ঠিক তেমনি বিষয়। এর কোন ভিন্নতা নেই। অন্যান্য চাহিদার মতো এটিও মানুষের একটি স্বাভাবিক চাহিদা।
একটি সুন্দর ও সুখী দাম্পত্য জীবন কাটাতে যৌনতার অপরিহার্যতা অস্বীকার করার উপায় নেই। কিন্তু অনেকের ক্ষেত্রেই একটা সময় গিয়ে যৌন ইচ্ছায় শিথিলতা দেখা দেয়। এটি হতে পারে নানা কারণে। আর এর ফলে দাম্পত্য জীবনে অশান্তি ও অস্থিরতা বাড়ে। যৌন জীবন নারীদের যৌন উত্তেজনা বাড়ানোর সেরা কয়েকটি উপায়।
মেয়েদের দেহে শুধুমাত্র যোনি, স্তন আর নিতম্বই তাদের একমাত্র যৌন স্পর্শকাতর অঙ্গ নয়। বলতে গেলে প্রায় পুরো দেহটিই স্পর্শকাতর। তার মাঝেও কিছু কিছু স্থান রয়েছে যেগুলোতে আদর পেলে তারা চূড়ান্ত উত্তেজনার দিকে তড়িত্ গতিতে অগ্রসর হয়।
যৌন জীবনে বিপর্যয়ের নেপথ্যে মহিলাদেরও ভূমিকা রয়েছে। কিছু ভুল তাঁরা করে ফেলেন, যে কারণে যৌন জীবনে নেমে আসে অবসাদ। কী সেই দিকগুলি? মেয়েরা নিজেদের যৌন জীবন নষ্ট করে যে কারণে ১. উচ্চাশা- বলা হয়, যৌন জীবনে উচ্চাশা না-থাকাই ভাল। সঙ্গীকে বুঝে সেক্স সম্পর্কে ধারণা তৈরি করা উচিত।
যৌন ক্ষমতা বাড়ানোর উপায়। যৌনশক্তি-কামশক্তিই হলো মানুষের সেক্স ড্রাইভ ৷ পুরুষ কিংবা নারী, উভয়েই যৌন আগ্রহ ও আনন্দ উপভোগ করার পদ্ধতি জানতে আগ্রহী ৷ পুরুষের যৌন ক্ষমতা শক্তি যদি কম থাকে, তবে তা কিন্তু তার পুরুষত্বহীনতার পরিচয় ৷ এর প্রভাব তার সঙ্গিনীর যৌন জীবনেও পড়তে পারে ৷
এক সমীক্ষায় উঠে এসেছে সপ্তাহে একটি নির্দিষ্ট দিনে নারীদের যৌন আকাঙ্খা প্রবল হয়। অন্যান্য দিনের তুলনায় শনিবার নারীর ইচ্ছা তীব্রতর হয়। কারণ শনিবার মানেই সপ্তাহ শেষের ছুটির আমেজ। সারা সপ্তাহ হাড় ভাঙা খাটুনির পর ছুটির দিনগুলোতে প্রিয়জনের স্পর্শ পাওয়ার প্রবল ইচ্ছা বেশি সক্রিয় হয়ে ওঠে নারীদের মধ্যে।
মেয়েদের সেক্স বৃদ্ধির খাবার
জেনে নিন এমন খাবার যা যৌনজীবন সতেজ রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
পালং শাকঃ পালং শাকে আছে প্রচুর পরিমাণ ম্যাগনেসিয়াম। ম্যাগনেসিয়াম শরীরে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি করে। জাপানের গবেষকদের মতে শরীরে রক্ত চলাচল বাড়লে যৌন উদ্দীপনাও বাড়ে। পালং শাক ও অন্যান্য বিভিন্ন রকম শাক,ব্রকলি, লেটুস, ফুলকপি, বাঁধাকপি এগুলোতে রয়েছে ফলেট, ভিটামিন বি সহ অন্যান্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এগুলো সুস্থ যৌন জীবনের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় কিছু উপাদান।
রসুনঃ রসুনে অনেক উপকারিতা রয়েছে। রসুন ফোড়া ভালো করে, ঋতুস্রাব চালু করে, প্রস্রাব স্বাভাবিক করে, পাকস্থলী থেকে গ্যাস নির্গত করে, নিস্তেজ লোকদের মধ্যে যৌন ক্ষমতা সৃষ্টি করে, বীর্য বৃদ্ধি করে, গরম স্বভাব লোকদের বীর্য গাঢ় করে, পাকস্থলী ও গ্রন্থর ব্যাথার উপকার সাধন এ্যাজমা এবং কাঁপুনি রোগেও উপকার সাধন করে।
তৈলাক্ত মাছঃ তৈলাক্ত মাছে রয়েছে ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড যা সুস্থ যৌন জীবনের জন্য অত্যন্ত উপকারী। সামুদ্রিক মাছেও প্রচুর পরিমাণে ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড থাকে। এটি খাবার ফলে শরীরের রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পায় এবং গ্রোথ হরমোনের নিঃসরন হয়। ফলে যৌন স্বাস্থ্য ভালো থাকে এবং যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
ডিমঃ পুষ্টিকর খাবারের তালিকায় উপরের দিকেই রয়েছে ডিমের নাম। ডিম যৌন সামর্থ্য বাড়াতে ভূমিকা রাখে। ডিমে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি-৬ থাকে যা হরমোন লেভেলের ভারসাম্য রক্ষা করে এবং ক্লান্তি দূর করে।
আপেলঃ প্রতি দিন পুরুষদের একটি করে আপেল খাওয়া উচিত। এন্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ জননাঙ্গে রক্ত সরবরাহ বাড়ায়। যা আপেলের মধ্যে থেকে পাওয়া যায়।
দুধঃ যেসব খাবারে বেশি পরিমাণ প্রাণিজ-ফ্যাট আছে এমন প্রাকৃতিক খাদ্য আপনার যৌনজীবনের উন্নতি ঘটাবে। আপনি যদি শরীরে সেক্স হরমোন বাড়াতে চান তাহলে অবশ্যই দুধ খান।
কলাঃ কলা পুষ্টি বাড়ায় শুধু তাই নয়, যৌন ইচ্ছা তীব্র করে। এতের প্রচুর পরিমাণে রয়েছে পটাশিয়াম যা যৌন মিলনে শক্তি যোগায় ও রিবফ্লাবিন যা শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি করে দেহকে সুস্থ রাখে এবং বীর্যের মান উন্নত করে।
মেয়েদের যৌনি রস বৃদ্ধির উপায়
এটি লক্ষ করা গুরুত্বপূর্ণ যে যোনি একটি স্ব-পরিষ্কার অঙ্গ, এবং যোনি স্রাবের পরিমাণ ব্যক্তি থেকে ব্যক্তিতে পরিবর্তিত হতে পারে। হরমোনের পরিবর্তন, হাইড্রেশন এবং সামগ্রিক স্বাস্থ্যের মতো কারণগুলি যোনির আর্দ্রতাকে প্রভাবিত করতে পারে। যদি একজন ব্যক্তি শুষ্কতা সম্পর্কে উদ্বিগ্ন হন বা প্রাকৃতিক তৈলাক্ততা বাড়াতে চান তবে এখানে কিছু সাধারণ টিপস রয়েছে।
হাইড্রেটেড থাকুনঃ
যোনি স্বাস্থ্য সহ সামগ্রিক স্বাস্থ্যের জন্য প্রচুর পরিমাণে জল পান করা গুরুত্বপূর্ণ। হাইড্রেশন প্রাকৃতিক তৈলাক্ততা বজায় রাখতে অবদান রাখতে পারে।
স্বাস্থ্যকর ডায়েট বজায় রাখুনঃ
হরমোনের ভারসাম্য সহ সামগ্রিক সুস্থতার জন্য একটি সুষম এবং পুষ্টিকর খাদ্য খাওয়া অপরিহার্য। মাছ, তেঁতুলের বীজ এবং আখরোটে পাওয়া ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড স্বাস্থ্যকর শ্লেষ্মা ঝিল্লি বজায় রাখতে সাহায্য করতে পারে।
হরমোনের বিষয় বিবেচনা করুনঃ
হরমোনের পরিবর্তন, যেমন মাসিক চক্র, গর্ভাবস্থা বা মেনোপজ এর সাথে সম্পর্কিত, যোনির আর্দ্রতাকে প্রভাবিত করতে পারে। যদি হরমোনের ভারসাম্যহীনতা সম্পর্কে উদ্বেগ থাকে তবে একজন স্বাস্থ্যসেবা পেশাদারের সাথে পরামর্শ করার পরামর্শ দেওয়া হয়।
লুব্রিকেন্ট চয়ন করুনঃ
যৌন কার্যকলাপের সময় অতিরিক্ত তৈলাক্তকরণের প্রয়োজন হলে, জল-ভিত্তিক বা সিলিকন-ভিত্তিক লুব্রিকেন্ট ব্যবহার করা সহায়ক হতে পারে। আপনার শরীরের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ এবং বিরক্তিকর পদার্থ থেকে মুক্ত এমন পণ্যগুলি বেছে নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
বিড়ম্বনা এড়িয়ে চলুনঃ
কঠোর সাবান, ডাচ এবং কিছু স্বাস্থ্যকর পণ্য যোনির প্রাকৃতিক pH ভারসাম্যকে ব্যাহত করতে পারে এবং শুষ্কতায় অবদান রাখতে পারে। অন্তরঙ্গ স্বাস্থ্যবিধির জন্য হালকা, সুগন্ধিমুক্ত পণ্য বেছে নিন।
মেয়েদের উত্তেজনা বোঝার উপায়
ছেলেরা উত্তেজিত হলে লিংগ বড় হয়, দাড়িয়ে যায় কিন্তু মেয়েদের তো এমন অংগ নাই৷ তাহলে বোঝার উপায় কী ? একজন নারী যৌনতার আগ্রহে উত্তেজিত হলে তাঁর যোনি পিচ্ছিল হয়ে উঠবে, এটা মোটামুটি সকলেই জানেন। মেয়েরা যৌন মিলনের জন্য উত্তেজিত হলে যোনিপথ তরল রসে ভিজে যায়৷ এমন কি রস এতটাই বেশি আসতে পারে যে গড়িয়ে বাইরে বেরিয়ে আসে ৷
সেটা মেয়েরা নিজেই বুঝতে পারে যে সে মিলনের জন্য যথেষ্ট উত্তেজিত হয়েছে৷ তাছাড়া তাদের শরীরে এসময় একধরনের আন্দোলন শুরু হয়ে যায় যার জন্য তারা মিলনের জন্য উদগ্রিব হয়ে উঠে৷ এটা কেবল তারাই বুঝে৷আর স্বামী যদি বুঝতে চায় তাহলে যোনিপথে আঙুল দিয়ে দেখতে হবে তরল রসে ভরে গেছে কিনা ? তরল রস দেখেই বুঝা যাবে৷
যতবেশি তরল রস আসবে ততবেশি উত্তজিত হবে৷ এছাড়া ঠোট মুখ শুকিয়ে যায়, ঘন ঘন শ্বাসপ্রশ্বাস হয়ে থাকে৷ শরীর ম্যাজ ম্যাজ করে৷ এসব লক্ষণ থেকেই বুঝা যাবে একটা মেয়ে যৌন মিলনের জন্য উত্তেজিত হয়েছে ৷
- মুখ লাল হয়ে যাওয়া
- চোখের তারা বড় হয়ে যাওয়া
- শ্বাস-প্রশ্বাসের গতি বেড়ে যাওয়া
- হৃদস্পন্দন বেড়ে যাওয়া
- মুখের রক্তপ্রবাহ বেড়ে যাওয়া
- স্তন ফুলে যাওয়া
- যোনিপথের তরল নিঃসরণ বেড়ে যাওয়া
- যোনিপথের সংবেদনশীলতা বেড়ে যাওয়া
- মেয়েদের উত্তেজনা বোঝার জন্য আপনাকে তাদের শারীরিক এবং মানসিক লক্ষণগুলির দিকে নজর দিতে হবে।
- এছাড়াও, আপনি তাদের সাথে খোলামেলা যোগাযোগ করতে পারেন এবং তাদের অনুভূতি সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।
- এখানে কিছু নির্দিষ্ট উপায় রয়েছে যা আপনাকে মেয়েদের উত্তেজনা বোঝতে সাহায্য করতে পারে:
- তাদের চোখের দিকে তাকান। যদি তারা আপনার চোখের দিকে ঘন ঘন তাকায়, তাহলে তাদের আপনার প্রতি আগ্রহ থাকতে পারে।
মেয়েদের যৌন চাহিদা কখন বেশি থাকে
বিভিন্ন গবেষণা দেখা গেছে যে মহিলারা অধিকাংশই তাদের মাসিক পরিবর্তনের দিনগুলির পর অধিক যৌন আকাঙ্ক্ষা অনুভব করেন। এছাড়াও বাস্তবিকতা হল মেয়েদের যৌন আকাঙ্ক্ষা কার্যকরী হতে থাকে অন্যভাবেও, যেমন সঙ্গী বা পার্টনারের সাথে বন্ধুত্ব, বিশ্বাস, যৌন সন্তুষ্টি, মানসিক সম্পর্ক, প্রতিক্রিয়া, পরিচ্ছন্নতা, যৌন পর্যাপ্ততা ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ কারক হতে পারে।
সুতরাং, মেয়েদের যৌন আকাঙ্ক্ষা বৃদ্ধি পেতে অনেকগুলি উপায় থাকে এবং এটি ব্যক্তির ব্যক্তিগত পরিস্থিতি ও পরিবেশের উপর নির্ভর করে।
- মেয়েদের যৌন চাহিদা ছেলেদের ৪ ভাগের এক ভাগ। কিশোরী এবং টিনেজার মেয়েদের যৌন ইচ্ছা সবচেয়ে বেশী। ১৮ বছরের পর থেকে মেয়েদের যৌন চাহিদা কমতে থাকে, ৩০ এর পরে ভালই কমে যায়।
- ২৫ এর উর্দ্ধ মেয়েরা স্বামীর প্রয়োজনে যৌনকর্ম করে ঠিকই কিন্তু একজন মেয়ে মাসের পর মাস যৌনকর্ম না করে থাকতে পারে কোন সমস্যা ছাড়া।
- মেয়েরা রোমান্টিক কাজকর্ম যৌন কর্ম চেয়ে অনেক বেশী পছন্দকরে। বেশীরভাগ মেয়ে গল্পগুজব হৈ হুল্লোর করে যৌন কর্মের চেয়ে বেশী মজা পায়।
- মেয়েরা অর্গ্যাজম করে ভগাংকুরের মাধ্যমে, মেয়েদের অর্গ্যাজমে কোন বীর্য বের হয় না। তবে পেটে প্রস্রাব থাকলে উত্তেজনায় বের হয়ে যেতে পারে। ভগাংকুরের মাধ্যমে অর্গ্যাজমের জন্য সেক্সের কোন দরকার নেই।
- যোনিতে পেনিস ঢুকালে মেয়েরা মজা পায় ঠিকই কিন্তু অর্গ্যাজম হওয়ার সম্ভাবনা ১% এর চেয়েও কম।
- মেয়েদের যোনির সামান্য ভেতরেই খাজ কাটা গ্রুভ থাকে, পেনিসের নাড়াচাড়ায় ঐসব খাজ থেকে মজা তৈরী হয়। এজন্য বড় পেনিসের দরকার হয় না। ছোট পেনিস বা বাচ্চা ছেলের পেনিসও এই মজা দিতে পারে।
কোন বয়সের মেয়েদের যৌন চাহিদা বেশি থাকে
একাধিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের গবেষণায় দেখা গেছে, সাধারণত পুরুষদের থেকে মহিলাদের যৌন চাহিদা অনেক বেশি থাকে। একথা একেবারেই মিথ্যা নয়। কারণ, গবেষণায় দেখা গেছে, মেয়েরাই শারিরীক ভাবে অনেক বেশি চাহিদা নিয়ে জীবন কাটায়।
সম্প্রতি টেক্সাস ইউনিভার্সিটির একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে, ২৭ থেকে ৪৫ বছর বয়সের মহিলারাই সাধারণত যৌন চাহিদা অত্যন্ত বেশি থাকে। বিবাহিত হলে, স্বামীর প্রতি অত্যাধিক কামাসক্ত হয়ে পড়ার বিষয়টিও এই সময়েই বেশি দেখা যায়।
পুরুষদের ক্ষেত্রে কিন্তু বিষয়টি অন্য। গড়ে দেখা গেছে, একজন পুরুষের যৌন জীবন অনেক তাড়াতাড়ি শুরু হয়, আর একজন নারীর যৌন জীবন শুরু হতে হতেই অনেকটা সময় লেগে যায়। ভারতে যা সমাজ ব্যবস্থা সেক্ষেত্রে এই কথাটি আরও বেশি প্রযোজ্য। তাই পুরুষের চাহিদাও ফুরিয়ে যায় দ্রুত। কিন্তু নারীর চাহিদা অনেকদিন পর্যন্ত থাকে।
একটা সময়ের পর সে পাগল হয়ে যৌন চাহিদা পুরণের তাগিদে। আর সেই কারণে অনেক নারী এই বয়সের পর পরকীয়াতেও জড়িয়ে পড়েন। একাধিক পুরুষের সঙ্গে যৌন মিলনের আকঙ্খার কারণে তাঁদের মধ্যে এই প্রবণতা বেশি দেখা যায়। তবে সবটাই হয় প্রাকৃতিক নিয়মে। নারী প্রকৃতিই এমন ভাবে কাজ করে।
অন্যদিকে, দাবি করা হয়েছে ৫০ এর পর থেকে একটু একটু করে যৌন চাহিদা কমতে থাকে নারীদের। কিন্তু ২৭ এর পর থেকেই প্রবল যৌন আকাঙ্খা বাড়ে নারীদের। গবেষণায় দাবি, পুরুষদের যৌন চাহিদা যখন কমতে থাকে, তখনই বয়স অনুযায়ী নারীদের যৌন চাহিদা বৃদ্ধি পায়। ফলে সেই সময়ে সঙ্গিনীকে সন্তুষ্ট রাখাই পুরুষদের প্রধান কাজ হয়ে দাড়ায়।
সেক্স বৃদ্ধির ঔষধ কি
আপনারা হয়তো অনেকেই খাবার খেয়ে সেক্স বৃদ্ধি করার আগে মনে করেছেন সময় সাপেক্ষ। এইজন্য একদিনের মধ্যে সেক্স বৃদ্ধি করার ওষুধ খাওয়ার মাধ্যমে আপনার সেক্স বৃদ্ধি করতে চেয়েছেন। যার জন্য আপনারা জানতে চান সেক্স বৃদ্ধির ওষুধের নাম চলুন জেনেছি তাহলে সেক্সে বৃদ্ধির ঔষধের নাম গুলো।
সেক্সে বৃদ্ধির ঔষধের নামঃ
- Intimate 5 mg,10 mg
- Sildenafil
- Aggra 25 mg, 50 mg, 100 mg
- Vigorex 25 mg, 50 mg, 100 mg
- Tadalafil (Edysta 2.5 mg, 5 mg, 10 mg, 20 mg)
বাজারে সিলডেনাফিল ও টাডালাফিল জাতীয় ঔষধে অনেকগুলো কোম্পানির পাওয়া যায়। তবে ভালো ঔষধ কোম্পানির ঔষধ সেবন করায় নিরাপদে সব ঔষধ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত সেবন করা উচিত নয় বিশেষ করে যাদের হার্টের সমস্যা হয়েছে।
সেক্সের ক্ষমতা বৃদ্ধি করার জন্য ঔষধ সেবন না করলে আপনার উচিত বিভিন্ন রকমের খাদ্য গ্রহণ করে নিতে সক্ষমতা বৃদ্ধি করার জন্য এটা নিরাপদ হয় আর এই সকল ঔষধ খাওয়ার পরে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
যে সকল খাবার খেলে শরীরে যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে সে সকল খাবার খাওয়া দরকার। কেউ যদি হোমিওপ্যাথিক বা হারবাল ঔষধের নাম জানতে চান যা খাওয়ার ফলে আপনার সেক্স বৃদ্ধি পাবে তার মধ্যে দুইটি ঔষধ খুবই কার্যকরী।
- জিনসিং
- অশ্বগন্ধা
এগুলো হোমিওপ্যাথি মাদার টিংচার। এগুলো বেশ কার্যকরী ঔষধ । এই ঔষধগুলো আপনি যে কোন হোমিওপ্যাথির দোকানে পাবেন, এটা ভারতীয় ঔষধ দাম বেশি হলেও কাজ করে।
ছেলেদের উত্তেজনা বৃদ্ধির উপায়
প্রাকৃতিক উপায়
স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ: স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ ছেলেদের উত্তেজনা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এর মধ্যে রয়েছেঃ
ডার্ক চকোলেটঃ ডার্ক চকোলেটে ফেনাইলেথ্যালামাইন নামক একটি উপাদান থাকে যা উত্তেজনা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
কফিঃ কফিতে ক্যাফিন থাকে যা উত্তেজনা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
বাদামঃ বাদামে জিঙ্ক থাকে যা পুরুষ হরমোন তৈরিতে সাহায্য করে।
সামুদ্রিক খাবারঃ সামুদ্রিক খাবারে জিঙ্ক, সেলেনিয়াম এবং ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে যা পুরুষ হরমোন তৈরিতে সাহায্য করে।
নিয়মিত ব্যায়ামঃ নিয়মিত ব্যায়াম ছেলেদের উত্তেজনা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। ব্যায়াম করলে শরীরে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পায় এবং পুরুষ হরমোন তৈরিতে সাহায্য হয়।
মানসিক চাপ কমানোঃ মানসিক চাপ ছেলেদের উত্তেজনা কমাতে পারে। তাই মানসিক চাপ কমাতে চেষ্টা করা উচিত।
ঔষধি উপায়
ভিটামিন ও খনিজ উপাদান: কিছু ভিটামিন ও খনিজ উপাদান ছেলেদের উত্তেজনা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এর মধ্যে রয়েছে-
ভিটামিন ইঃ ভিটামিন ই পুরুষ হরমোন তৈরিতে সাহায্য করে।
জিঙ্কঃ জিঙ্ক পুরুষ হরমোন তৈরিতে সাহায্য করে।
সেলেনিয়ামঃ সেলেনিয়াম পুরুষ হরমোন তৈরিতে সাহায্য করে।
ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডঃ ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড পুরুষ হরমোন তৈরিতে সাহায্য করে।
ঔষধঃ কিছু ঔষধ ছেলেদের উত্তেজনা বৃদ্ধিতে সাহায্য করতে পারে। এর মধ্যে রয়েছে-
ওয়েলবুট্রিনঃ ওয়েলবুট্রিন একটি অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট যা উত্তেজনা বৃদ্ধিতে সাহায্য করতে পারে।
সিলডেনাফিলঃ সিলডেনাফিল একটি ওষুধ যা ইরেক্টাইল ডিসফাংশন (ED) চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। এটি উত্তেজনা বৃদ্ধিতেও সাহায্য করতে পারে।
টাডালাফিলঃ টাডালাফিল একটি ওষুধ যা ইরেক্টাইল ডিসফাংশন (ED) চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। এটি উত্তেজনা বৃদ্ধিতেও সাহায্য করতে পারে।
উপসংহারঃ
যৌন মিলন শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণ জরুরি। অধিকাংশ সময় মহিলাদের মধ্যে যৌন চাহিদা কমতে থাকে। মহিলাদের মধ্যে যৌনতা নিয়ে কোনও উত্তেজনা দেখা যায় না। বিভিন্ন কারণে মহিলাদের মধ্যে এই সমস্যা দেখা দিতে পারে। সেক্স হরমোনের মাত্রা কম থাকলে এই সমস্যা বেশি দেখা যায়। এছাড়া অত্যধিক মানসিক চাপ যৌন মিলনে অনীহা তৈরি করে।
তবে, এমন নয় যে আপনি এই সমস্যাকে দূর করতে পারবেন না। উপরের লেখাগুলো মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকলে আপনি এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। একটা কথা মনে রাখবেন সব সময় ঔষধের উপর ভরসা না করে প্রাকৃতিক খাবার খেয়ে, নিয়ম মেনে ধর্য্য সহকারে প্রচেষ্টা চালিয়ে যান। কাজ হবে ইনশাআল্লাহ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url