সাফিনা পার্ক পিকনিক স্পট সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন

আপনারা কি আনন্দ ভ্রমণে যেতে চান ? কোথায় যাবেন ভেবে পাচ্ছেন না ? তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনাদের জন্যই। মনোযোগ সহকারে নিচের লেখা পড়ুন এবং সাফিনা পার্ক পিকনিক স্পট সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন।
সাফিনা পার্ক পিকনিক স্পট সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন

এখানে আরো জানতে সাফিনা পার্কের অবস্থান কোথায়। এখানে নতুন নতুন আর কি রাইড যুক্ত করা হয়েছে। এখানে ভ্রমণ করতে হলে প্রবেশ মূল্য কত বিভিন্ন রাইডে চড়ার জন্য কত টাকা গুনতে হবে তাও জানতে পারবেন।

ভূমিকা

রাজশাহী জেলা গোদাগাড়ী উপজেলার একমাত্র বিনোদন কেন্দ্র হচ্ছে সাফিনা পার্ক। ২০১২ সালে ফজলুর রহমান ও সাইফুল ইসলাম নামে দুই ভাই এই পার্কটি তৈরি করেন। মূলত রাজশাহী ও এর আশেপাশের এলাকার মানুষের জন্য এই পার্কটি তৈরি হলেও এখন বিভিন্ন জেলার লোকজন এখানে আসছেন পিকনিক করতে এবং ঘুরতে। 

পার্কের মধ্যে বিভিন্ন গাছপালা, ফুল, ভাস্কর্য এবং ফোয়ারা পর্যটকদের আকর্ষণ করে। যাতায়াত ব্যবস্থা খুবই ভালো। পার্কের ভেতরে নিজেস্ব খাবারের দোকান রয়েছে। তবে ভালো এবং ‍উন্নতমানের খাবার খেতে চাইলে গোদাগাড়ী অথবা রাজশাহী যেতে হবে। মিটিং সেমিনার বা যে কোন অনুষ্ঠান করার সুন্দর ব্যবস্থা আছে এখানে।

সূচীপত্রঃ

গোদাগাড়ী উপজেলার দর্শণীয় স্থান
পিকনিক স্পট হিসেবে সাফিনা পার্ক
সাফিনা পার্কে প্রবেশ মূল্য কত
দুই বছর ধরে কেন বন্ধ ছিল সাফিনা পার্ক
সাফিনা পার্কের নতুন চমক
চীনের আদলে নতুন রুপে সাফিনা পার্ক
রাজশাহীর সর্ব প্রথম ও সব থেকে সুন্দর সাফিনা পার্ক

গোদাগাড়ী উপজেলার দর্শণীয় স্থান

গোদাগাড়ী উপজেলার দর্শণীয় স্থান বলতে পাদ্মার পাড়, সরমংলা ইকোপার্ক এবং সাফিনা পার্ক।সাফিনা পার্ক হলো বাংলাদেশের রাজশাহী জেলার গোদাগাড়ী উপজেলার মোহনপুর ইউনিয়নের একমাত্র বিনোদন কেন্দ্র। ২০১২ সালে ফজলুর রহমান ও সাইফুল ইসলাম নামক দুই সহোদর এটি তৈরী করেন। 

মূলতঃ রাজশাহী অঞ্চলের আশেপাশের এলাকার লোকদের কাছে এটি পিকনিক স্পট হিসেবে বিখ্যাত হলেও এখানে দুরদুরান্ত থেকে লোকজন আসছেন। গোদাগাড়ী উপজেলা সদর থেকে পূর্ব দিকে গোদাগাড়ী থেকে আমনুরা- নাচোল রোড়ে প্রায় ৯ কিলোমিটার দুরে দিগরাম খেজুরতলা নাম স্থানে অবস্থিত। এই পার্কে যাওয়ার রাস্তার দুধারে সবুজ ফসলের সমারোহ দেখে পর্যটকদের দৃষ্টি কাড়বে।

পিকনিক স্পট হিসেবে সাফিনা পার্ক

ঐতিহ্যবাহী রাজশাহী জেলার গোদাগাড়ী উপজেলার দ্বিগ্রাম খেজুরতলায় প্রায় ৪০ বিঘা জায়গার উপর ২০১২ সালে ব্যক্তিগত উদ্যোগে গড়ে তোলা হয়েছে সাফিনা পার্ক। গোদাগাড়ী থেকে সাফিনা পার্কের দূরত্ব প্রায় ৯ কিলোমিটার। উপজেলার একমাত্র এই বিনোদন কেন্দ্রটি প্রায় ২ বছর বন্ধ থাকার পর ২০১৮ সালে পুনরায় চালু করা হয়। 

নতুন বিনোদন আয়োজনে সাজানো সাফিনা পার্কটি সব বয়সী দর্শনার্থীদের কাছে চিত্তবিনোদন ও পিকনিক স্পট হিসেবে বর্তমানে বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। এবং সম্প্রসারিত অংশে আরো উন্নয়নের কাজ চলমান রয়েছে। নানারকম ফুল, ফল ও ঔষধি গাছ দিয়ে ঘেরা পার্কের ভিতরে রয়েছে দৃষ্টিনন্দন ফোয়ারা ও কৃত্রিম উপায়ে তৈরিকৃত বিভিন্ন পশু পাখির আকর্ষণীয় ভাস্কর্য। 

শিশুদের বিনোদনের জন্য রয়েছে নাগরদোলা, দোলনা, ট্রেন, থ্রিডি সিনেমা এবং কিডস স্পোর্টস জোন। দর্শনার্থীরা ইচ্ছে করলে পার্কের ভিতরে বিদ্যমান দুইটি লেকে নৌকায় ঘুরে বেড়াতে পারেন। অনুমতি সাপেক্ষে লেকে মাছ ধরার সুযোগ রয়েছে। যেকোন অনুষ্ঠানের আয়োজনের জন্য সাফিনা পার্কে ২ টি পিকনিক স্পট, কনফারেন্স রুম এবং মঞ্চের ব্যবস্থা আছে। 

এছাড়া আগত দর্শনার্থীদের কেনাকাটার সুবিধার্থে পার্কের অভ্যন্তরে একটি মার্কেট নির্মাণ করা হয়েছে। পার্কের ভেতরে স্পিড বোড, পাহাড়, সুইমিংপুলসহ আরো অনেক কিছু তৈরির কাজ চলছে।

সাফিনা পার্কে প্রবেশ মূল্য কত

সাফিনা পার্ক রাজশাহীর গোদাগাড়ীতে অবস্থিত একটি বিনোদন কেন্দ্র। সাফিনা পার্ক রাজশাহী শহর থেকে প্রায় ৪০ কিমি দূরে গোদাগাড়ী-আমনুরা সড়কে অবস্থিত। গোদাগাড়ীর জিরো পয়েন্ট হতে প্রায় ৯ কি.মি দূরে গোদাগাড়ী-নাচোল রোডের পাশে অবস্থিত । পার্কে প্রবেশ ফি ৫০ টাকা (যা এর আগে ২০/- টাকা ছিল) এবং রাইড সমূহ একেক টি ২০-৫০ টাকা । 

কেউ যদি শুধু মাত্র ঘুরতে যায় পিকনিক ছাড়া, তবে তাদের জন্য রয়েছে খাবারের জন্য রয়েছে আনোয়ার চাইনিজ হোটেল এন্ড রেস্তরেন্ট। যেখান থেকে অল্প টাকায় পছন্দের খাবার গুলো খেতে পারবেন। শীতের ছুটি উপভোগ করতে বা যে কোন অবসর সময় মনকে ভালো করতে চলে আসুন এই সাফিনা পার্কে।

দুই বছর ধরে কেন বন্ধ ছিল সাফিনা পার্ক

মোঃ হায়দার আলী, গোদাগাড়ী রাজশাহী থেকেঃ রাজশাহী জেলার গোদাগাড়ীর বরেন্দ্র অঞ্চলে অবস্থিত একমাত্র বিনোদন কেন্দ্র ছিল সাফিনা পার্ক। কিন্তু মালিকানা নিয়ে দ্বদ্বের কারণে দীর্ঘ দুই বছর ধরে বন্ধ থাকায় উত্তরাঞ্চলসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের বিনোদন প্রেমীরা ক্ষোভ এবং হতাশার কথা জানিয়েছেন। পার্কটিতে বড়দের পাশাপাশি কোমলমতি শিশুরাও আনন্দে মেতে উঠত। 

বার্ষিক পরীক্ষা শেষে শিক্ষার্থীরা ফলাফল পেয়েছে ছুটি ঠিকভাবে কাটাতে পারেনি বিনোদন উপভোগ করতে পারেনি এ পার্কটি বন্ধ থাকার কারণে। বিনোদন প্রেমীদের পাশাপাশি পার্কটিকে ঘিরে দোকান পাট, হোটেল, পার্কিং ব্যবস্থা ও বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে গড়ে উঠায় কর্মসংস্থান ঘটেছিল এলাকার শত শত মানুষের। 

পার্কটি বন্ধ থাকায় বিনোদন প্রেমীরা বঞ্চিত হচ্ছে বিনোদন থেকে, সাথে সাথে কর্ম সংস্থান হারিয়ে পরিবার-পরিজন নিয়ে মানবেতর জীবন যাপন করেছে ঐ সময়। তাই সাফিনা পার্কটি খুলে দেওয়ার জোর দাবি জানিয়ে আসছিল উত্তরাঞ্চলের বিনোদন প্রেমীরাসহ এলাকার সচেতন মহল। 

রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার বালিয়াঘাট্টা এলাকার দুই ভাই ফজলুর রহমান ও সাইফুল ইসলাম ২০১২ সালে নিজেদের ৩০ বিঘা জমিতে বাণিজ্যিকভাবে উপজেলার দিগরাম এলাকায় ‘সাফিনা পার্ক’ নামের এই পিকনিক স্পট গড়ে তোলেন। 

চুক্তি অনুযায়ী ফজলুর রহমানের বড় ছেলে মিজানুর রহমান ফরিদ শতকরা ৮০ ভাগ, ফজলুর রহমান শতকরা ১০ ভাগ ও সাইফুল ইসলাম শতকরা ১০ ভাগ মালিকানায় পার্কটি পরিচালিত হতে থাকে। ওই সময় ফজলুর রহমান পার্কের চেয়্যারম্যান ও তার ছোটভাই সাইফুল ইসলাম পার্কের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের (এমডি) পদে আসীন হন। 

শুরু থেকেই উত্তরাঞ্চলসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের বিনোদন প্রেমীরা মনের খোরাক যোগাতে পার্কটিতে এসে ভিড় করতো এমনকি দেশের রংপুর, দিনাজপুর, বগুড়া, নওগা, পাবনা, নাটোর, সিরাজগজ্ঞসহ দেশের স্কুল, কলেজ, মাদ্রসা, প্রায়মারী, কেজি স্কুলসহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলি শিক্ষা সফর হিসেবে এ পার্কটি বেছে নিয়ে ছিল সব সময় জমজমাট ছিল পার্কটি। 

একপর্যায়ে ফজলুর রহমান ও সাইফুল ইসলাম দুই ভাইয়ের মধ্যে মালিকানা ও মুনাফা বণ্টন নিয়ে বিরোধ বেঁধে যায়। এ বিরোধের জের ধরে পার্ক নিয়ে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্কা দেখা দিলে গোদাগাড়ী উপজেলা প্রশাসন পার্কটি সিলগালা করে দেয়। পার্কটি বন্ধ হওয়ার কিছুদিন পর পার্কের চেয়ারম্যান ফজলুর রহমান মৃত্যু ব.রণ করেন। 

এ বিষয়ে পার্কের এমডি সাইফুল ইসলাম বলেন, পার্কের প্রায় অর্ধেক জমি আমার, শতকরা ৩০ ভাগ পার্কের মালিকানা আমার। বিগত ১ বছরে পার্ক তৈরির সব ব্যয় উঠে গেলেও তারা আমাকে কোনো মুনাফা দিত না। মালিকানা ও মুনাফা বণ্টন নিয়ে বিরোধের সৃষ্টি হয়েছিল। একটি বিচারের মাধ্যমে বিরোধের সমাধান হয়েছে। আমি তা মেনে নিয়েছি। কিন্তু তারা মানছে না।

সবাই প্রশাসনের দিকে তাকিয়ে ছিল পার্কটি কবে খুলে দিবে। ’উপজেলা নিবাহী অফিসার (ইউএনও) মো: জাহিদ নেওয়াজ বলেছিলেন, ‘মালিক পক্ষের মামলা নিষ্পত্তি অথবা সমঝোতা হলে বন্ধ পার্কটি খুলে দেওয়া হবে। এ ব্যপারে মালিক পক্ষকে উদ্যোগ নিতে হবে। এখন মালিক পক্ষের সমঝোতার করণে এবং মামলা নিস্পত্তি হওয়াই পার্কটি চালু হয়েছে। বর্তমানে পার্কের পরিধি আরো বেড়েছে এবং বিনোদনের জন্য আরো রাইড়স বাড়ানো হচ্ছে যা অনেকটা দৃশ্যমান।

সাফিনা পার্কের নতুন চমক

সাফিনা পার্ক ভ্রমণ করতে আসলে প্রথমেই চোখে পড়বে নতুন চমক হিসেবে ধরা পড়বে পার্কের সুবিশাল দৃষ্টিনন্দন গেট। আগে যেই ছিল সেই গেটকে বড় করে এই রকম করা হয়েছে এমনটি নয়, বরং নতুন এই বিশাল গেটটি তৈরি করা হয়েছে আগের গেট থেকে অনেক দূরে। তার পাশে ছোট একটি টিকেট কাউন্টার তৈরি করা হয়েছে। 

এই সুবিশাল গেটকে ঘিরেই এখন দর্শনার্থীদের ভিড় চোখে পড়ছে বেশি। গেট দিয়ে ঢুকেই চোখে পড়বে উন্নয়নের ছোয়া। দেখতে পাবেন ছোট ছোট পিকনিক স্পট। নাটোর, লালপুর গ্রীণ ভ্যালি পার্কের আদলে তৈরি হচেছ সুবিশাল সুইমিংপুল এবং স্পিড বোড চালানোর ক্যানেল। কৃত্রিম পাহাড় বানানো হচ্ছে। কাঠের তৈরি হচ্ছে রিসোর্ট। ছোট বাচ্চাদের জন্য বুলেট ট্রেনসহ আরো অনেক কিছু।

চীনের আদলে নতুন রুপে সাফিনা পার্ক

চীনের আদলে করা হয়েছে নতুন করে এই সাফিনা পার্ক। সুবিশাল গেট বিভিন্ন ঝর্ণা, ফোয়ারা, সুইমিংপুল, চাইনিজ রেস্তুরেন্টসহ আরো অনেক নতুন নতুন রাইডস। কৃত্রিম ডাইনোসর মনে হচ্ছে যেন অরজিনাল, তার শব্দ এবং নড়াচড়া। গাছ কথা বলে সেটা এখানে এলে দেখতে পাবেন। আছে ভুতের ঘর যেখানে ছোট বাচ্চারা ভয় পেয়ে যায়। পাহাড়, কৃত্রিম লেক, স্পিড বোড, ছোট ছোট ব্রীজ, ফাইভ ডি মুভি বিভিন্ন পশুর ভাস্কর্য আরো অনেক কিছু।

রাজশাহীর সর্ব প্রথম ও সব থেকে সুন্দর সাফিনা পার্ক

রাজশাহী জেলার গোদাগাড়ী উপজেলা পরিষদ থেকে প্রায় ৯ কিলোমিটার দূরে দিগ্রাম খেজুরতলায় অবস্থিত সাফিনা পার্কটি রাজশাহী জেলার সব থেকে সুন্দর বিনোদন মূলক পার্ক। এখানে নতুন করে অনেক কিছু সংযোজন করা হয়েছে। রাত্রি যাপনের জন্য সুন্দর সুন্দর রিসোর্ট / গ্রেষ্ট হাউজ, কটেজ তৈরি করা হয়েছে, যেখানে চাইলে আপনি থাকতে পারেন রাতে কিংবা দিনে। 

ধর্ম প্রাণ মুসলিমদের নামাজের জন্য রয়েছে মসজিদ। দোলনা, ছোট ট্রেন, তবে ট্রেন ছোট হলেও কিন্ত বড়রাও উঠতে পারবে। হোটেল বা রিসোর্টের ভাড়া ২৪ ঘন্টার জন্য সর্ব নিম্ন ৭০০/- টাকা এবং এসি রুমের জন্য ১০০০ টাকা থেকে শুরু। আছে রোলার কোস্টার। এখানে প্রায় প্রতিটি রাইডে ২০ টাকার বিনিময়ে উঠা যায়। আছে প্যাডেল বোট যেটা উঠলে প্রতি বোটে ৮০ টাকার বিনিময়ে উঠা যায়, সময় ১০ মিনিট।

উপসংহারঃ

রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার দ্বিগ্রাম খেজুরতলায় প্রায় ৪০ বিঘা জায়গার উপর ২০১২ সালে ব্যক্তিগত উদ্যোগে গড়ে তোলা হয়েছে সাফিনা পার্ক। গোদাগাড়ী থেকে সাফিনা পার্কের দূরত্ব প্রায় ৯ কিলোমিটার। উপজেলার একমাত্র এই বিনোদন কেন্দ্রটি প্রায় ২ বছর বন্ধ থাকার পর ২০১৮ সালে পুনরায় চালু করা হয়। 

২০২৪ সালের প্রথম থেকে নতুন চমক নিয়ে হাজির হয়েছে সাফিনা পার্ক। নতুন নতুন রাইড এবং বর্ধিত জায়গা নিয়ে সাফিনা পার্ক এখন রাজশাহীর মধ্যে সেরা একটি বিনোদন কেন্দ্র হিসেবে লোক সমাগম বেশি হচ্ছে। রাজশাহী জেলার বাইরে থেকেও বিনোদন প্রেমি মানুষ এখানে ভিড় করছে। যাই হোক সময় পেলে ঘুরে আসতে পারেন এই দৃষ্টিনন্দন সাফিনা পার্ক। ভালো থাকুন, সুস্থ্য থাকুন। আল্লাহ হাফেজ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪