অনিয়মিত মাসিকের কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিক জেনে নিন
আপনি কি অনিয়মিত মাসিকের যন্ত্রনায় ভুগছেন ? আপনি কি এর থেকে প্ররিত্রান পেতে চান ? তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্যই। আসুন অনিয়মিত মাসিকের কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিক জেনে নিন।
এখানে আরো জানতে পারবেন- অনিয়মিত মাসিকের ক্ষতিকর প্রভাব কি সে সম্পর্কে। সময়ের আগে বা পরে মাসিক হলে কি ঔষধ খেতে হবে এবং কখন ডাক্তারের কাছে যাওয়া লাগবে এই সব নিয়ে এখানে আলোচনা করা হয়েছে।
ভূমিকা
মেয়েরা সাবালিগা হয়েছে এটা বোঝা যায় মাসিকের মাধ্যমে। প্রাপ্ত বয়স্ক মেয়েদের প্রতিমাসে একবার করে মাসিক হবে এটাই স্বাভাবিক নিয়ম, এবং সেটা যদি ২৮ দিন পর পর হয় তবে ভালো। কিন্ত যদি কোন মাসে দুইবার বা দুই মাসে একবার হয় তবে সেটা অনিয়মিত মাসিক বলে ধরে নিতে পারেন। আর এই রকম হলে যেই পদ্ধতিগুলো অবলম্বন করতে হবে তা নিয়ে আজকের আলোচনা।
সূচীপত্র
অনিয়মিত মাসিকের কারণ
প্রতিকার
যেসব কারণে পিরিয়ড অনিয়মিত হয়
ভিটামিক সমৃদ্ধ খাবার অনিয়মিত মাসিক একমাত্র প্রতিসেধক
এক মাসে একের অধিক মাসিক হওয়ার কারণ ও প্রতিকার
নিয়মিত মাসিক হয়েছে তা বুঝবেন কি ভাবে
অনিয়মিত মাসিক হলে সন্তান নেওয়ার উপায়
অনিয়মিত মাসিক হলে কখন ডাক্তারের কাছে যাবে কি কি ঔষধ খাবেন
অনিয়মিত মাসিকের কারণ
অনিয়মিত মাসিক (পিরিয়ড) বা একেবারেই মাসিক বন্ধ হওয়া পলিসিস্টিক ওভারি সিন্ড্রোমের (POS) কারণে হয়ে থাকে। তবে আরও অনেক কারণ আছে, যার জন্য মাসিক নিয়মিত হয় না।
যেমন- অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা করা, ক্যাফেইন জাতীয় খাবার গ্রহণ যেমন অতিরিক্ত কফি পান করা, স্ট্রেস নেওয়া, অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে বাস করা, অপরিচ্ছন্ন থাকা, মদ্যপান বা ধূমপান করা বা অন্য যে কোন নেশা করা ইত্যাদি।
মধ্যবয়সী নারীদের মধ্যে অনিয়মিত মাসিকের সমস্যা দেখা দেয় বেশি। এর পেছনের কারণটি হলো হরমোন। আর লম্বা সময় স্ট্রেসে থাকলে অনেকেরই মাসিক দেরিতে হতে পারে।
এ ছাড়া একজন নারী অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েছিলেন, কিন্তু তা জানতেন না। এর পর নিজে থেকেই তার গর্ভপাত হয়ে যেতে পারে। এ ঘটনায় সাধারণ মাসিকের তুলনায় কিছু দিন পর বেশি রক্তপাত হতে পারে, যাকে অনেকেই দেরিতে মাসিক হওয়া বলে ধরে নেন।
ওজন কম হলে সময়মতো মাসিক নাও হতে পারে। এমনকি কিছু দিন বন্ধও থাকতে পারে। জরায়ুতে টিউমার ধরনের এক ধরনের বৃদ্ধি হলো ফাইব্রয়েডস। এগুলো মাসিকের স্বাভাবিক চক্রকে বাধা দিতে পারে।
জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ব্যবহার করলে। যেমন- পিল, ইনজেকশন, করলে মাসিক দেরিতে হওয়া বা মাসিকের সময় পরিবর্তন হওয়াটা স্বাভাবিক।
প্রতিকার
নিয়মিত মাসিক হলে শরীরের হরমোনাল ব্যালেন্স ঠিক থাকে, যা শরীরের জন্য উপযোগী। তবে অনিয়মিত মাসিক বিভিন্ন সমস্যা তৈরি করতে পারে। তাই এ বিষয়ে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সাধারণত হরমোনাল থেরাপি দেওয়া হয়। কারো ক্ষেত্রে যদি বেশি ওজনের জন্য এই সমস্যা হয় তবে ডায়েট ও ব্যয়াম করতে বলা হয়। অনেকের ক্ষেত্রে মেয়ের পাশাপাশি মাকেও পরামর্শ (কাউন্সিলিং) দেওয়া হয়।
আর সন্তান ধারণক্ষম বয়সে সমস্যা অনুযায়ী চিকিৎসা করাতে হবে। বেশি রক্তপাত হলে আয়রন সাপ্লিমেন্ট দেওয়া হয়। তবে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ সেবন করা উচিত।
মাসিক শুরু হওয়ার ১০ দিন আগে থেকেই শাকসবজি, ফল, সালাদ, টকদই খেতে হবে।
মাসিক সঠিক সময়ের এক বা দুই সপ্তাহ আগে শুরু হলে গাজর, কলা, আপেল, পেয়ারা, শসা খেতে পারেন। এতে এই সমস্যা দূর হবে। অবশ্যই অল্প অল্প করে খেতে হবে। যাদের মাসিক চলছে তারা দুধ খেতে পারেন। চা, কফি, তরল পানীয়, তেলজাতীয় খাবার ও ডিমের কুসুম খাওয়া এসময় পরিহার করতে হবে।
যেসব কারণে পিরিয়ড অনিয়মিত হয়
মূলত হরমোনাল কারণে মেয়েদের অনিয়মিত পিরিয়ডের সমস্যা দেখা দিতে পারে। ওজন কম হলেও সময়মতো পিরিয়ড হয় না।
পুষ্টিকর খাবারের অভাব, অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা করা, মানসিক চাপ, অতিরিক্ত কফি পান করা, নেশা করা, অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে থাকা, অপরিচ্ছন্ন থাকা, মদ্যপান বা ধূমপান ইত্যাদি কারণে পিরিয়ড অনিয়মিত হয়। অনেক সময় জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি যেমন পিল, ইনজেকশন ব্যবহার করলে পিরিয়ড দেরিতে হওয়ার সম্ভবনা থাকে।
ভিটামিক সমৃদ্ধ খাবার অনিয়মিত মাসিক একমাত্র প্রতিসেধক
সপ্তাহের কয়েকটি দিন অস্বস্তিতে কাটে মেয়েদের। পিরিয়ডের ভোগান্তি কম নয়। পেটে ব্যথা, পেশিতে টান ধরা, মাথা ঘোরা— হাজারো উপসর্গ দেখা দেয় পিরিয়ডের সময়ে। এসময় শরীর ভেতর থেকে দুর্বল হয়ে পড়ে।
কাজেও গতি কমে যায়। পিরিয়ডের প্রথম দুই দিন অনেকেই প্রচণ্ড অসুস্থ থাকেন। পিরিয়ডের ২৮ দিনের নির্দিষ্ট চক্র থাকে। সেটা কখনো সাত দিন আগে-পরে হয়।
তবে পিরিয়ড হতে খুব বেশি দেরি হওয়া একেবারেই ভালো না। বিভিন্ন কারণে এমন হতে পারে। তবে কয়েকটি খাবার আছে, যেগুলো অনিয়মিত পিরিয়ডের সমস্যা দুর করতে পারে।
আদা চা
ঠাণ্ডা লাগা থেকে সর্দি-কাশি, সুস্থ থাকতে আদা চায়ের জুড়ি মেলা ভার। আদায় ‘জিঞ্জেরল’ নামক একটি উপাদান থাকে। যা শরীরের প্রদাহনাশক সমস্যা দূর করে। আদা চা খেলে পিরিয়ডকালীন অনেক সমস্যা দূর হয়।
ভিটামিন ‘সি’-সমৃদ্ধ ফল
শরীরের যত্ন নিতে ভিটামিন ‘সি’ দারুণ উপকারী। দাঁতের যত্ন থেকে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো, ভিটামিন ‘সি’ অত্যন্ত কার্যকর। কমলালেবু, কিউয়ি, পাতি লেবু, স্ট্রবেরির মতো ফলে ভিটামিন ‘সি’ ভরপুর পরিমাণে থাকে। সঠিক সময়ে পিরিয়ড হোক তা চাইলে ভরসা রাখতে পারেন এই ধরনের ফলের ওপর। স্ট্রবেরি মেয়েদের জন্য খুবই উপকারি।
গুড়
গুড়ে পটাশিয়াম এবং সোডিয়ামের মাত্রা বেশি থাকে। নিয়মিত গুড় খেলে অনিয়মিত পিরিয়ডের সমস্যা অনেকটা দুর হয়ে যায়। সেই সঙ্গে শরীর ভেতর থেকে ঠাণ্ডা রাখতে সাহায্যে করে গুড়। তাই পিরিয়ডকালীন সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে গুড় আপনাকে সহায়তা করতে পারে।
হলুদ
শীতকালীন সংক্রমণ থেকে দূরে থাকতে হলুদের জুড়ি মেলা ভার। অনেকেই অনিয়মিত পিরিয়ডের সমস্যায় ভোগেন। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে ভরসা রাখতে পারেন হলুদের ওপর। গরম দুধে এক চামচ হলুদ মিশিয়ে খেলে এ ক্ষেত্রে দারুণ উপকার পাবেন।
আয়রন
পিরিয়ডের সময় যেসব খাবারে প্রচুর আয়রন পাওয়া যায়, সেগুলো খেতে হবে। শরীরে আয়রনের ঘাটতি পূরণ করে যেমন মাছ, মাংস, ডিম, কলিজা, কচুশাক, পুঁইশাক, ডাঁটাশাক, ফুলকপির পাতা, ছোলাশাক, ধনেপাতা, তরমুজ, কালো জাম, খেজুর, পাকা তেঁতুল, আমড়া ইত্যাদি। অ্যানিমিয়া বা রক্তশূন্যতা কমানোর জন্য লাল মাংস খুব প্রয়োজনীয়। চর্বি ছাড়া লাল মাংস রাখুন খাবারের তালিকায়।
পানি
পিরিয়ডের সময় রক্তের পাশাপাশি শরীর থেকে অনেক পানি বেরিয়ে যায়। এই অভাব পূরণ করতে প্রচুর পানি পান করতে হবে। তবে মনে রাখবেন, কোনো পানীয় নয়, শুধু পানি। চা, কফি, কোলা ইত্যাদি দিয়ে এই ঘাটতি পূরণ হবে না।
দীর্ঘদিন ধরে অনিয়মিত পিরিয়ডের সমস্যা চলতে থাকলে ঘরোয়া টোটকায় ভরসা না রেখে বরং চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি। কেন পিরিয়ড দেরিতে হচ্ছে, তার কারণ বাইরে থেকে সব সময় বোঝা যায় না। তাই এমন চলতে থাকলে অবশ্যই বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে দেখা জরুরি।
এক মাসে একের অধিক মাসিক হওয়ার কারণ ও প্রতিকার
৫/৬ জন চিকিৎসকের কথায়, মাসে দুবার ঋতুস্রাবের কারণ হল পিসিওস। পিসিওস-এর পুরো নাম পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম। এছাড়াও, থাইরয়েড ও হরমোন মাত্রা অস্বাভাবিক হলে এই সমস্যা হতে পারে।
মাসে দু'বার বা তার বেশি ঋতুস্রাব হওয়া কিংবা এক, দু'মাস ছাড়া ছাড়া ঋতুস্রাব হওয়া; এই ধরনের ঘটনাকে অনিয়মিত ঋতুস্রাব বলে। এই ধরনের ঘটনা ঘটলে তৎক্ষণা সাবধান হওয়া জরুরি। মূলত ২৫ থেকে ২৮ দিনের ব্যবধানে ঋতুস্রাব হয়। যদিও ৩৫ দিনের কম সময়ের ব্যবধানে হলেই তা স্বাভাবিক হিসাবে বিবেচ্য হয়। কিন্তু এই চক্রের উপর-নীচ হলেই তা চিন্তার।
কারণ ঋতুস্রাব নারীদেহের একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। তাই এতে ব্যাঘাত ঘটলে অবশ্যই চিকিৎকের কাছে যাওয়া উচিত। এই সমস্যা গুরুতর হয়ে ওঠার ফলে গর্ভধারণের ক্ষেত্রেও সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে মহিলাদের। এছাড়াও আরও জটিল সমস্যা শরীরে বাসা বাঁধতে পারে মহিলাদের।
নিয়মিত মাসিক হয়েছে তা বুঝবেন কি ভাবে
জেনে রাখা ভালো যে,,,,,, সাধারণত ১২ থেকে ৪৫ বছর বয়সী সব নারীরই মাসিক বা ঋতুস্রাব হওয়ার সময়কাল হয়ে থাকে ৩-৫ দিন পর্যন্ত। কিন্তু এর স্বাভাবিক সময়কাল হল কমপক্ষে ২ দিন থেকে ৭ দিন পর্যন্ত। কোনো কোনো ক্ষেত্রে ৭ দিনের একটু বেশি সময় ধরে অল্প অল্প করে রক্তস্রাব হওয়াটা স্বাভাবিক;
তবে যদি রক্তপ্রবাহ অনেক বেশি হয়ে থাকে তাহলে তা অবশ্যই অস্বাভাবিক। প্রতি মাসে ১ বার করে হতে হবে আর সেটা হচ্ছে ২৫ থেকে ২৮ দিন পর পর।
অনিয়মিত মাসিক হলে বাচ্চা নেওয়ার উপায়
অনিয়মিত মাসিক হলে বাচ্চা নেওয়ার উপায় কি সে সম্পর্কে অনেকেই হয়তো জানেন না। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মতে অনিয়মিত মাসিক হলে বাচ্চা নেওয়ার সম্ভাবনা একেবারে থাকে না বললেই চলে। অর্থাৎ যাদের মাসিক নিয়মিত নয় তাদের ক্ষেত্রে ওভুলেশন ঘটে না।
এন টিভির একটি অনুষ্ঠানে একজন দর্শকের প্রশ্নের জবাবে ডাক্তার জয়শ্রী সাহা বলেন, যে সকল রোগীদের নিয়মিত মাসিক হয় না তাদের ক্ষেত্রে কনসিভ করার পূর্বে কিছু পরীক্ষা নিরীক্ষা করা প্রয়োজন। স্বামী এবং স্ত্রী উভয়ের পরীক্ষা নিরীক্ষা করে যদি সবকিছু ঠিকঠাক থাকে তবে ঔষধ সেবনের মাধ্যমে মাসিক নিয়মিতকরণ করতে হবে।
মাসিক একবার নিয়মিত হলে তারপরে বাচ্চা নেওয়া যাবে। তবে যদি আপনার মাসিক অনিয়মিত হয় সে ক্ষেত্রে নিম্নোক্ত কিছু উপায় অবলম্বন করতে পারেন।
কখন ডাক্তারের কাছে যাবেন
সাধারণত জীবনে কিছু ক্ষেত্রে এমনিতেই অনিয়মিত পিরিয়ড হতে পারে। তাতে ভয়ের কিছু নেই। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে অনিয়মিত পিরিয়ড হলে অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে, যেমন-
- যদি বছরে তিন বারের বেশি ঋতুস্রাব না হয়।
- যদি ঋতুস্রাব ২১ দিনের আগে এবং ৩৫ দিনের পরে হয়।
- ঋতুস্রাবের সময় বেশি রক্তপাত হলে।
- সাত দিনের বেশি সময় ধরে ঋতুস্রাব হলে।
- ঋতুস্রাবের সময় খুব ব্যথা হলে।
মাঝে মধ্যে পিরিয়ড একটু আধটু অনিয়মিত হলে তাতে চিন্তার কিছু নেই। তবে পিরিয়ড আমাদের সমাজে একটি ট্যাবু। অনেক মেয়েরাই পিরিয়ড নিয়ে নানা সমস্যায় গোপণে দিনের পর দিন ভুগতে থাকেন, কিন্তু কাউকে কিছু বলেন না। যার ফলে অনেক সময়ই মারাত্মক বিপদ নেমে আসে।
তাই খুব বেশি অনিয়মিত পিরিয়ড হলে বা পিরিয়ড নিয়ে যে কোনো কিছু অস্বাভাবিক মনে হলে সাথে সাথে একজন গাইনি বিশেষজ্ঞের সাথে যোগাযোগ করুন।
কি কি ঔষধ খাবেন
মাসিক একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। যা প্রতিটি মেয়েদের ক্ষেত্রে একই। মাসিক নিয়মিত হওয়া স্বাভাবিক। তবে কিছু ক্ষেত্রে মাসিক অনিয়মিত হতে পারে। তবে ঔষধ সেবন স্থায়ী কোন সমাধান নয়। অতিরিক্ত অসুবিধা হলে ডাক্তার কিছু ঔষধ দিতে পারে যা সাময়িকভাবে মাসিক এর সমসসার সমাধান করতে পারে।
এর মধ্যে Renata Limited এবং Normans 5Mg ট্যাবলেট বহুল প্রচলিত। এছারাও মেনরাল ট্যাবলেট, অপ্সনিন হারবাল, স্কয়ার হারবাল ব্যবহার করা হয়।
উপসংহারঃ
পরিশেষে বলা যায় যে, ১২ বছর থেকে প্রায় ৪৫ বছর বয়স পর্যন্ত মেয়েদের প্রতি মাসে ১ বার (২৫-২৮ দিন পর পর) মাসিক বা পিরিয়ড হয়ে থাকে। এটা একটা স্বাভাবিক নিয়ম। তবে এর ব্যতিক্রম ঘটলেই এটাকে বলে অনিয়মিত মাসিক। যা যেকোন মেয়ের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।
কাউরি এরকম সমস্যা হলে উপরের নিয়মগুলো মেনে চললে ভালো ফল পেতে পারেন। আমার এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার ভালো লাগে এবং উপকৃত হন তাহলে আপনার মান্ধবীদের পড়তে উৎসাহিত করুন, শেয়ার করে দিন। ভালো থাকুন, সুস্থ্য থাকুন। আল্লাহ হাফেজ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url