টমেটোর পুষ্টিগুণ ও টমেটো খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন

টমেটোর মধ্যে কি আছে ? কিবা এর উপকারিতা ? এ সব প্রশ্নের উত্তর কি জানতে চান ? তাহলে আজকের এই পোস্টটি আপনার জন্যই। তাহলে টমেটোর পুষ্টিগুণ ও টমেটো খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন।
টমেটোর পুষ্টিগুণ ও টমেটো খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন
এখানে আরো জানতে পারবেন টমেটো কিভাবে খেলে বেশি ‍উপকার পাওয়া যায়। কোন কোন ব্যক্তির জন্য টমেটো খাওয়া ক্ষতিকর। পাকা টমেটো মুখে মাখলে কি কি উপকার পাওয়া যায় আরো অনেক কিছু বিস্তারিত এখানে জানতে পারবেন।

ভূমিকা

টমেটো একটি সুস্বাদু ও পুষ্টি সমৃদ্ধ একটি সবজি। টমেটোকে মৌসুমী ফল বা সবজি যে নামে ডাকুন না কেন এর পুষ্টিগুণ নিয়ে কারো দ্বিমত না থাকারই কথা। এত রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ। টমেটো পেকে লাল হয়ে গেলে এর পুষ্টিগুণ আরো বেড়ে যায়। 

এই টাটকা ফলের প্রধান অংশ হচ্ছে পানি। টমেটোতে প্রায় ৮০% থেকে ৯০% রয়েছে পানি। এই ফলের পুষ্টিমান মূলত খনিজ ও ভিটামিন। এসবের জন্য এই ফলকে দেহ রক্ষাকারী খাদ্য বলা হয়ে থাকে।

সূচীপত্র

টমেটোর পুষ্টিগুণ
টমেটোর উপকারিতা
কাঁচা টমেটোর ‍উপকারিতা
পাকা টমেটোর উপকারিতা
টমেটোর অপকারিতা
পাকা টমেটো মুখে মাখার উপকারিতা

টমেটোর পুষ্টিগুণ

টমেটো অনেক পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ। প্রতি ১০০ গ্রাম টমেটোতে - খাদ্যশক্তি ১৮ কিলোক্যালরি, আমিষ ০.৯ গ্রাম, শর্করা ৩.৯ গ্রাম, ফাইবার ১.২ গ্রাম, চর্বি ০.২ গ্রাম, কোলেস্টেরল ০ মিলিগ্রাম, ভিটামিন এ ৮৩৩ আইইউ, লাইকোপেন ২৫৭৩ মাইক্রোগ্রাম, 

ভিটামিন সি ১৩ মিলিগ্রাম, পটাশিয়াম ২৩৭ মিলিগ্রাম, সোডিয়াম ৫ মিলিগ্রাম,ক্যালসিয়াম ১০ মিলিগ্রাম, ম্যাগনেসিয়াম ১১ মিলিগ্রাম, ফসফরাস ২৪ মিলিগ্রাম, লৌহ ০.৩ মিলিগ্রাম, জিংক ০.১৭ মিলিগ্রাম রয়েছে।

অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর টমেটোর আছে নানা গুণ। টমেটো হচ্ছে একমাত্র সবজি, যাতে চার ধরনের ক্যারোটিনয়েড বা ভিটামিন 'এ' আছে বিপুল পরিমানে। এই ক্যারোটিনয়েড বা ভিটামিন 'এ' ত্বক ও চোখের সুস্থতা এবং দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

টমেটোর উপকারিতা

হাড় মজবুত করেঃ নরম এই ফল বা সবজিটি মজবুত হাড় গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কারণ এর মধ্যে রয়েছে প্রচুর ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন কে। আর এই দুইটি উপাদান শক্ত হাড় গঠন ও টিস্যুর পুনর্গঠনে সহায়তা করে।

ক্যান্সার থেকে দুরে রাখেঃ বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, টমেটোতে থাকা উচ্চমানের লাইকোপিন প্রস্টেট, কোলন ও পাকস্থলির ক্যান্সারের সেল তৈরি হতে দেয় না। লাইকোপিন হচ্ছে এক প্রকার প্রাকৃতিক অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট যা ক্যান্সারের সেল তৈরি হতে দেয় না।

ত্বক সুস্থ রাখেঃ টমেটো উচ্চ লাইকোপিন সমৃদ্ধ হওয়ায় এটি ত্বকের এক প্রকার ক্লিনজার হিসেবে কাজ করে। টমেটো \থেঁতো করে ক্লিনজার হিসেবে ব্যবহারের প্রচলন অনেক দিনের। টমেটো থেঁতো করে বা ব্লিন্ড করে মুখে লাগিয়ে ১০ মিনিট ম্যাসাজ করে ধুয়ে ফেলুন। রোদে পোড়া ভাব, বলিরেখা এবং চোখের নিচে কালো দাগ দূর করতে বিশেষজ্ঞরা টমেটো ব্যবহারের কথা বলে থাকেন। 

মুখের সৌন্দর্য ধরে রাখতে ও বয়সের ছাপ দূর করতে টমেটো অনেক কার্যকর। এর রস মুখের ত্বক মসৃণ ও কোমল করে তোলে। বয়স বাড়তে থাকলে মানুষের মুখে যে বয়সের ছাপ পড়ে, সেই বয়সের ছাপটা টমেটো ব্যবহারের ফলে লুকাতে সহায়তা করে।

কিডনি সুরক্ষিত রাখেঃ টমেটোর সালাদ নিয়মিত খেলে কিডনি কিডনিতে পাথর হওয়া থেকে বিরত রাখে।

হৃদপিন্ডের ভালো বন্ধুঃ টমেটোতে ভিটামিন-বি ও পটাশিয়াম থাকায় এটি কোলেস্টরল ও অতিরিক্ত রক্তপাচ কমাতে সহায়তা করে। টমেটোর জুস খেয়ে সহজেই হার্ট অ্যাটাক ও অন্যান্য হৃদরোগের ঝঁকি কমাতে সক্ষম হবেন।

দৃষ্টি শক্তি ভালো রাখেঃ ভিটামিন-এ সমৃদ্ধ হওয়ার কারণে টমেটো দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে সাহায্য করে। যাদের রাতকানা রোগ রয়েছে তাদের জন্য টমেটো ভালো প্রতিসেধক।

অ্যান্টি-অক্সিডেন্টঃ টমেটোতে রয়েছে পর্যাপ্ত ভিটামিন-এ ও ভিটামিন সি। এই সব ভিটামিন ও বিটা ক্যারোটিন রক্তে জমা হওয়া সব টক্সিনকে শরীরের ভেতর থেকে বের হতে সাহায্য করে।

রোগ প্রতিরোদ ক্ষমতা বাড়ায়ঃ টমেটো খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। ভিটামিন সি সমৃদ্ধ টমেটো রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং স্ট্রেস হরমোন কমাতে সহায়তা করে। এ কারণে নিয়মিত টমেটো খেলে শরীরের শক্তি বাড়ে এবং সুস্থ থাকা যায়।

সর্দি-কাশি প্রতিরোধ করেঃ সর্দি-কাশি প্রতেরোধেও টমেটো বেশ ভালো ভূমিকা পালন করে। সর্দি-কাশি হলে এক বা দুইটি মাঝাড়ি সাইজের টমেটো নিয়ে স্লাইস করে অল্প চিনি বা লবণ দিয়ে পাত্রে গরম করে স্যুপ তৈরি করে খেতে পারেন, এর ফলে সর্দি-কাশি থেকে উপকার পাবেন।

টমেটো সস ও কেচাপ যেকোনো খাবারের সঙ্গে বিশেষ করে মুখরোচক ভাজাপোড়া বা নাশতার সঙ্গে খেলে মজা লাগে। আজকাল নানা নতুন কায়দার মাছে, গরুর মাংস, মুরগির মাংস রান্নায় টমেটো সস মেশানো হয়। তাতে স্বাদও বাড়ে এবং খেতেও সুস্বাদু হয়।

কাঁচা টমেটোর ‍উপকারিতা

আগেকার দিনে শীতকালীন টমেটোর বেশ আকর্ষণ ছিল। এখন সারাবছরই টমেটো পাওয়া যায় বলে আগের মত আকর্ষণ অনেকটাই কমে গেছে। তবে অনেকের ধারণা শীতকালে টমেটোর যে স্বাদ পাওয়া যায়, সেই স্বাদ অন্য সময় পাওয়া যায় না। 

আবার শীতের শুরুতে পাকা টমেটো সম্পর্কে অনেকের রয়েছে ভয়ঙ্কর সন্দেহ। কেননা কাঁচা টমেটো পাকানো হয় রাসায়নিক দিয়ে। তবে টমেটো খাওয়া বাদ দিলে বঞ্চিত হবেন এর বহুগুণ উপকার থেকে। তাই কাঁচা টমেটো খেতে পারেন, তাতে উপকার কিন্তু কম নয়, বেশিই পাবেন।

অনেক গবেষকদের মতে, কাঁচা ও সবুজ টমেটোতে টমাটিডিন নামের উপাদানের পরিমাণ পাকা টমেটোর চেয়ে বেশি থাকে। টমাটিডিন মাংসপেশির সামর্থ্য বাড়াতে, হাড়কে সবল ও সুস্থ রাখে বলে প্রমাণ পাওয়া যায়। কাঁচা টমেটোতে ভিটামিন সি এবং ই-এর পরিমাণও বেশি থাকে। 

এ ছাড়া পাকা ও কাঁচা দুই ধরনের টমেটোতেই লাইকোপিন নামের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে প্রচুর পরিমাণে।

বয়স্ক নারীদেরে নিয়মিত টমেটো খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন জার্নাল অব নিউট্রশন। কারণ এক কাপ (অর্থাৎ ২৪০ গ্রাম) কাঁচা টমেটোতে রয়েছে প্রায় ১৫ মাইক্রোগ্রাম ভিটামিন কে এবং প্রায় ৪৫ মিলিগ্রাম খনিজ ফসফেট। এই দুটি উপাদান বাতের ব্যথা কমাতে এবং হাড় ক্ষয় রোধে কার্যকর ভূমিকা রাখে।

শুধু রান্নায় নয় কাঁচা টমেটো সালাদ কিংবা চাটনি করেও খাওয়া যায়। কাঁচা অবস্থায় নিয়মিত ২-৩টা করে টমেটো খাওয়া যায় তাহলে দারুণ সব উপকার পাওয়া যাবে।

পাকা টমেটোর উপকারিতা

পাকা টমেটোর বেনিফিটঃ খাবারে টমেটোর বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। সবজি হিসাবে, সালাতে, স্যুপ হিসাবে, চাটনি হিসাবে এমনকি সৌন্দর্য পণ্য হিসাবে ব্যবহৃত হয়। টমেটোতে ভিটামিন সি, লাইকোপিন, ভিটামিন কে, পটাশিয়াম পর্যাপ্ত পরিমানে পাওয়া যায়। 

এর সাথে সাথে এতে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমান কোলেস্টেরল কমানোর ‍উপাদান। ওজন কমাতেও এটি বিশেষ ভূমিকা পালন করে, তবে এর বড় বৈশিষ্ট্য হলো রান্না করার পরও এর পুষ্টিগুণ কমে যায় না।

শরীরকে সুস্থ রাখেঃ এর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন কে এবং ক্যালসিয়াম যা হাড়কে মজবুত করে। প্রতিদিন টমেটোর স্যুপ পান করলে এটি রক্তে TNF আলফার মাত্রা ৩৪% কমিয়ে দেয়। এছাড়াও মস্তিস্ক সুস্থ রাখে। 

টমেটোর স্যুপে অনেক পরিমানে কপার থাকে, যা স্নায়ুতন্ত্রকে ঠিক রাখে। এসব মন ও শরীরকে শক্তিশালী রাখে। তবে কোন কিছুই অতিরিক্ত খাওয়া ঠিক নয় চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া।

টমেটো রোগ প্রতিরোধকঃ সকালে পানি না খেয়ে পাকা টমেটো খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য উপকার। টমেটো শিশুদের মানসিক ও শারীরিক বিকাশের জন্য অনেক উপকারী। ্প্রতিদিন ১/২ গ্লাস টমেটোর রস পান করুন আপনার ওজন কমে যাবে।

টমেটোর অপকারিতা

টমেটো একটু বেশি খেলে শরীরে বিভিন্ন ধরনের ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, পরিমিত টমেটোর না খেলে শরীরের নানান রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়।

(১) টমেটোতে রয়েছে ম্যারিকো ও সাইট্রিক অ্যাসিড আছে। যা পাকস্থলীতে অতিরিক্ত এসিড প্রবাহ সৃষ্টি করে। এ কারণে গ্যাস্টিকের সমস্যা বেড়ে যেতে পারে।

(২) যারা পেটের পীড়ায় ভোগেন তাদের অতিরিক্ত টমেটো খাওয়া থেকে দূরে থাকাই উচিত।

(৩) টমেটোতে হিস্টামিন নামক এক ধরনের উপাদান আছে। যা থেকে ত্বকে অ্যালার্জি সৃষ্টি হয়। টমেটো অতিরিক্ত খেলে মুখ, জিব্বা ও মুখের ফোলা ভাব, হাঁচি, গলায় জ্বালা ইত্যাদি মারাত্মক লক্ষণগুলো দেখা দিতে পারে।

(৪) অতিরিক্ত টমেটো খেলে কিডনিতে পাথর হতে পারে। কারণ টমেটোতে আছে ক্যালসিয়াম ও অক্সালেট। যা সহজে শরীর থেকে বের হয়না এবং এগুলো শরীরে জমা হতে শুরু করলে কিডনিতে পাথর জমে যেতে পারে।

(৫) বেশি মাত্রায় টমেটো খেলে গেটে বাত ব্যথা দেখা দিতে পারে। কারণ এতে সোলানিন নামক বিশেষ অ্যালকালয়েড থাকে। যৌগ কষে ক্যালসিয়াম তৈরির জন্য দায়ী। এই যৌগের পরিমাণ বেড়ে গেলে তাপদাহ তৈরি করতে পারে।

(৬) টমেটোতে সালমোনেলা নামক এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া থাকে এবং এটি ডায়াবেটিসের জন্য দায়ী বলে মানা হয়।

পাকা টমেটো মুখে মাখার উপকারিতা

প্রতিদিনের ত্বক পরিচর্যায় টমেটো ব্যবহারের রয়েছে নানা উপকারী দিক। এটা কেবল ত্বক উজ্জ্বলই রাখেনা পাশাপাশি ত্বক সুস্থ, সুন্দর ও মসৃণ রাখতেও সাহায়তা করে।

  • তৈলাক্তভাব কমায় ...
  • আর্দ্রতা ধরে রাখে ...
  • মৃত কোষ দূর করে ...
  • ব্রণ কমায় ...
  • ত্বকের জ্বালা পোড়া কমানো ...
  • ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে ...
  • বয়সের ছাপ কমায় ...
  • লোমকুপ টানটান করে
সুস্থ, পরিষ্কার ও মসৃণ ত্বক পেতে ব্যবহার করতে পারেন টমেটো। টমেটোতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাসিয়াম ও ভিটামিন ‘সি’, যা উজ্জ্বল ত্বক পেতে সাহায্য করে।

টমেটোতে লাইসোপিন নামের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, যা ত্বকের বিভিন্ন দাগ, বলিরেখা এবং শুষ্কভাব দূর করে ত্বক মসৃণ করে।

(১) কাঁচা টমেটোর রস মুখে লাগিয়ে পাঁচ মিনিট রেখে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এতে ত্বকের তেলচিটে ভাব দূর করবে এবং ত্বক মসৃণ ও পরিষ্কার করবে।

(২) ত্বকের অবাঞ্ছিত ছিদ্র ও ব্ল্যাক হেডস দূর করে টমেটোর রস। অর্ধেক টমেটো নিয়ে মুখে ঘসে লাগিয়ে অন্তত কমপক্ষে ১৫ মিনিট রেখে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

(৩) টমেটো ত্বকের উজ্জ্বল করতে ও দাগ দূর করতে টমেটোর শাঁস ও এক চা চামচ তাজা মিন্ট বাটার সঙ্গে মিশিয়ে মুখে মাখুন। শুকিয়ে যাওয়ার পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

(৪) টমেটো রোদে পোড়া ত্বকের ক্ষতিকর প্রভাব দূর করে। টমেটোর রসের সঙ্গে বাদাম দুধ মিশিয়ে ত্বকে লাগিয়ে কিছুক্ষণ রেখে দিন এবং কিছুক্ষণ পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ত্বকের পোড়া ভাব দূর হবে।

(৫) শসার রস ও একটা টমেটোর রস ভালোভাবে মিশিয়ে টোনার হিসাবে ব্যবহার করতে পারেন। মিশ্রণটা নরমাল ফ্রিজে চার দিন পর্যন্ত সংরক্ষণ করা যায়।

উপসংহারঃ টমেটো একটি সুস্বাদু ও পুষ্টিকর সবজি। টমেটো শীতকালীন সবজি হলেও এখন সারা বছর পাওয়া যায়। কাঁচা কিংবা পাকা দুভাবে টমেটো খাওয়া যায়। খাবারের স্বাদ বাড়াতে টমেটোর জুড়ি মেলা ভার। অনেকে আবার সালাদে টমেটো খেয়ে থাকেন। 

শুধু খাবারে স্বাদই বাড়ায় না, টমেটো থেকে তৈরি হয় নানা রকমের কেচাপ, সস যা যেকোন খাবারের স্বাদ বহুগুণে বাড়িয়ে দেয়। আসুন টমেটো নিয়মিত খাদ্য তালিকায় রাখি এবং ত্বকেও ব্যবহার উপকৃত হই। ভালো থাকুন । আল্লাহ হাফেজ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪