ওয়াইফাই /wifi এর স্পিড বাড়ানোর পদ্ধতিগুলো জেনে নিন

আপনার বাড়িতে ওয়াইফাই কানেকশন আছে অথচ ঠিকমতো ইন্টারনেটে কাজ করতে পারছেন না ? ইন্টারনেটের স্পিড অনেক কম ? তাহলে আজকের এই পোস্টটি শুধু আপনার জন্য। আসুন মনোযোগ সহকারে একটি আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে ওয়াইফাই /wifi এর স্পিড বাড়ানোর পদ্ধতিগুলো জেনে নিন।

ইন্টারনেট স্পিড ঠিক হলেও অনেক সময় ওয়াইফাইয়ের কারণে ইন্টারনেট স্পিড কম হয়ে থাকে। কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করলে ওয়াইফাই ইন্টারনেটের স্পিড বাড়ানো যায়।

ভূমিকা

বর্তমান যুগ তথ্য প্রযুক্তির যুগ। বর্তমান সময়ে মানুষ ইন্টারনেট ছাড়া এক মুহূর্ত চলতে পারে না। অফিসিয়াল হউক কিংবা বাড়িতে অথবা বিনোদনের জন্য ইন্টারনেট সবার কাছে গুরুত্বপূর্ণ। ওদের জন্য ইন্টারনেটের স্পিড যদি কম থাকে তাহলে কোন কাজ করে আনতে পাওয়া যায় না। 

ল্যাপটপ বা স্মার্টফোনে ঠিকভাবে ইন্টারনেট স্পিড থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এমন অবস্থায় অনেকেই হাই স্পিড ইন্টারনেটের বাড়িয়ে ওয়াইফাই রাউটার ইন্সটল করেন। অনেক ক্ষেত্রে তাতেও কোন লাভ হয় না। কিছুদিনের মধ্যে দেখেন ডিভাইস গুলোতে ইন্টারনেট স্লো হয়ে গেছে। 

ঠিকমতো কোন কাজ করা যাচ্ছে না। আপনি যদি এরকম ধীর গতির ওয়াইফাই ইন্টারনেটের সমস্যায় ভুগতে থাকেন, তাহলে আপনার জন্য আজকের এই পোস্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। কিশোর টিপস জানানো হবে যার সাহায্যে আপনি ইন্টারনেটের গতি বাড়াতে পারবেন।

সূচীপত্রঃ

ওয়াইফাই /wifi এর স্পিড বাড়ানোর পদ্ধতিগুলো জেনে নিন
ওয়াইফাই স্পিড চেক
ওয়াইফাই স্পিড সফটওয়্যার
ওয়াইফাই এর স্পিড কন্ট্রোল
ওয়াইফাই স্পিড কত হলে ভালো
মোবাইলে ওয়াইফাই স্পিড বাড়ানোর উপায়
ওয়াইফাই প্যাকেজ

ওয়াইফাই /wifi এর স্পিড বাড়ানোর পদ্ধতিগুলো জানুন

কিভাবে আপনার ওয়াইফাই এর ইন্টারনেট বাড়াবেন ? অনেক সময় ইন্টারনেট স্পিড ঠিকঠাক কাজ করলেও ওয়াইফাই সেটিং এর কারণে স্পিড কম হয়। বেশ কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করলে ওয়াইফাই ইন্টারনেট স্পিড বাড়ানো সম্ভব। অফিসে কিংবা বাড়িতে আজকাল ইন্টারনেটের ব্যবহার অনেক আছে বেড়ে গেছে। 

এজন্য এখন অধিক সংখ্যক মানুষ ওয়াইফাই সংযোগ নিয়ে ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন। বেশি খরচ করে দামে স্প্যাম সাবস্ক্রাইব করেও অনেক সময় ইন্টারনেট স্লো কাজ করে। তাই প্রথমে ব্রডব্যান্ড কানেকশনের স্পিড দেখে নিন। ‍Speedtest.net অথবা fast.com এর মত ওয়েবসাইট থেকে কানেকশন স্পিড প্রথমে মেখে নিন। 

আপনার বর্তমান ডাউনলোড ও আপলোড স্পিড মেপে দেখিয়ে দেবে এই ওয়েবসাইট গুলো। আপনার রাউটারে ওয়াইফাই এর লেটেস্ট প্রযুক্তি রয়েছে কিনা সেটা দেখে নিন। কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপে আপডেটেড ওয়ারলেস কার্ড ব্যবহার করুন। তবে সর্বোচ্চ স্পিড হতে পারেন। দিনে কমপক্ষে একবার হলেও আপনার রাউটার রিস্টার্ট করুন। 

এরফলে আপনার ইন্টারনেটের স্পিড অনেক অংশে বেড়ে যাবে। কিছু কিছু রাউটারে রিস্টার্ট সিডিউল করা যায়। যা সেট করলে প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে রাউটার নিজে নিজে স্টার্ট হয়ে যায়। অনেক সময় ওয়াইফাই রাউটারের সঙ্গে বাউরির বিভিন্ন ডিভাইস অ্যাটাচ থাকে। সেক্ষেত্রে রাউটার নিয়মিত রিস্টার্ট করা প্রয়োজন। 

এর ফলে আপনার অজান্তে যদি কোন ডিভাইস কানেক্ট হয়ে থাকে, তাহলে তার ডিসকানেক্ট হয়ে যাবে। ফলে আপনার কাজের জন্য প্রয়োজনীয় ইন্টারনেটের স্পিড হয়ে যাবেন।

ওয়াইফাই স্পিড চেক

Speedtest.net এই অ্যাপ ব্যবহারের মাধ্যমে খুব সহজে মোবাইলে ইন্টারনেটের স্পিড মাপা যায়। এজন্য প্লে স্টোর থেকে Speedtest.net অ্যাপ ডাউনলোড করে ইন্সটল করতে হবে। 2G, 3G, 4G, 5G অথবা ওয়াইফাই কানেকশনের স্পিড এফ এর মাধ্যমে মাপা যায়। এই অ্যাপ ওপেন করে গো বাটনে ক্লিক করলে ইন্টারনেট স্পিড মাপার কাজ শুরু করবে এই অ্যাপস। 

আপলোড এবং ডাউনলোড ওভার স্পিডে মাপা যায়। স্পিড মাপার কাজ শেষ হলে স্ক্রিনে আপনার ফোনের ইন্টারনেটের আপলোড ও ডাউনলোড স্পিড দেখিয়ে দেবেSpeedtest.net । মোবাইল ছাড়াও কম্পিউটার ল্যাপটপ এবং ট্যাবে Speedtest.net ও ওয়েবসাইট থেকে ইন্সটল করেও ইন্টারনেট স্পিড মাপা যাবে। এই ওয়েবসাইটে সঠিক স্পিড না পেলে দ্রুত আপনার নেটওয়ার্ক অপারেটরের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।

ওয়াইফাই স্পিড সফটওয়্যার

ওয়াইফাই স্পিড সফটওয়্যার অনেকগুলো আছে এর মধ্যে যেকোনো একটি ইন্সটল করে নিলেই আপনার ডিভাইসের স্পিড খুব সহজে টাইপ করতে পারবেন। সফটওয়্যার গুলো চালু করা হলো- Perform a speed test, Compare Internet and Wi-Fi, Test NAS of Samba, Compare charts, WIFI speed test, আপনার ওয়াইফাইয়ের ইন্টারনেট স্পিড যদি স্লো থাকে, 

আপনি যদি এর কারণে বিরক্তি বোধ করেন, ক্লান্ত হয়ে যান, তাহলে উপরের সফটওয়্যার গুলো ইন্সটল করার মাধ্যমে খুব সহজে আপনার নেটওয়ার্ক পরীক্ষা, এবং অপটিমাইজ করে দীর্ঘদিনের ইন্টারনেট করে নিতে পারেন।

ওয়াইফাই এর স্পিড কন্ট্রো

যেকোনো সময় ইন্টারনেটের ব্যান্ডউইথ নিয়ে ঝামেলায় পড়লে, বিব্রতকর অবস্থায় পড়তে। যাদের বাসায় ইন্টারনেট লাইন আছে, ইন্টারনেটের স্পিড স্লো থাকার কারণে বৃহত্তর অবস্থায় পড়েননি এরকম লোক খুবই কম রয়েছে। আমার নিজের বাসাতেও 4Mbps লাইনে ৪-৫টা ডিভাইস চলে। এরপরে মাঝে মাঝে বিলম্ব করতে হয়। 

4Mbps ওয়াইফাই কানেকশন থাকলে এমনিতেই ৪-৫টি ডিভাইস খুব ভালোভাবেই চলে, কিন্তু যখন আপনি অনলাইন গেম খেলতে যাবেন তখন বলবেন এর সমস্যা কত ? আবার এমন হতে পারে আপনার পাশের বাসার ছোট ভাই, ছোট বোন পাসওয়ার্ড চাইতে পারে, ভদ্রতার খাতিরে দেওয়া লাগে।

কিন্তু সমস্যা হচ্ছে যখন দেখবেন সারাক্ষণ YouTube চ্যানেলে ঢুকে আছে, অথবা ডাউনলোড করছে, তখন অনেক ডিভাইস ব্যবহার করার কারণে ওয়াইফাই স্পিড স্লো হতে পারে। এক্ষেত্রে নিশ্চয় আপনি পাসওয়ার্ড বদলে ফেলতে চাইবেন ? তাই না। কিন্তু পরবর্তীতে তাকে কি জবাব দেবেন। 

এক্ষেত্রে আপনি যেটা করতে পারেন, সেটা হচ্ছে তার ব্যবহারের জন্য নির্দিষ্ট ব্যান্ডউইথ বা নির্দিষ্ট স্পিড বরাদ্দ দিয়ে রাখলে কেমন হয়। ? এই পদ্ধতি এক একটা ব্রাউজারের জন্য একেক রকম হয়ে থাকে। তাই এখানে সবার জন্য এক রকম নাও হতে পারে। সবার ডিভাইস একরকম না হলেও একটা ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব মাত্র। 

তবে খেয়াল রাখবেন, পিসি রায়তার সম্পর্কে ধারণা না থাকলে অন্য পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন। রাউটার সেটিং নিয়ে ধারণা না থাকলে এটা নিয়ে ঘাটাঘাটে না করাই ভালো। রাউটারের সেটিং পেজ থেকে আপনি আপনার প্রতিটি ডিভাইসের জন্য ব্রান্ডউইথ নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন।

প্রথম পদ্ধতিঃ প্রথমে আপনার রাউটার সেটআপ পেজে আসুন। ব্রাউজারে গিয়ে 192.168.0.1 বা 192.168.1.1 লিখে ইন্টার চাপ দিন। নিচের মত একটি ডায়লগ বক্স আসবে-

এরপর মেনু গুলোর মধ্যে Bandwidth Control ভাই জাতীয় নামের একটা অপশন পাবেন সেখানে ক্লিক করুন। এবার Bandwidth Control Configuration ঘরেStatus বক্সে Enable করুন, তারপর Rule বক্সে Uplink এবং Downlink ঘরে আপলোড এবং ডাউনলোড স্পিড কত দিতে চান সেটা লিখে দিন। 

নিচের Bandwidth Control Rule Settings তবে এসে Host এ Specific Hosts নির্বাচন করুন। এবার আপনার কাজ হচ্ছে IP Address ঘরে উক্ত ইউজারের আইপি এড্রেস লেখা। আইপি অ্যাড্রেস বসানোর পর এবার, Restricted Bandwidth আপলোড এবং ডাউনলোড স্পিড আপনি লিখে দিন। সবার শেষে Save বাটনে ক্লিক করে প্রসেসটি শেষ করুন।

এবার আসুন সহজ পদ্ধতিতে, কোন প্রকার পূর্ব অভিজ্ঞতা ছাড়াই ওয়াইফাইয়ের ব্যান্ডউইথ সহজে নিয়ন্ত্রণ করার উপায়। প্রথমে Selfishnet টুলসটি ডাউনলোড করুন। প্রথমে WinPcrap ড্রাইভারটি চালু করে ইন্সটল করুন। মনে রাখবেন এই ড্রাইভারটি ইন্সটল না করলে টুলসটি কাজ করে না।

ড্রাইভার ইন্সটল করা হয়ে গেলে Selfishnet ফোল্ডারে গিয়ে SelfishNetv0.2-beta_vista প্রোগ্রামটির উপর রাইট বাটন ক্লিক করে Run as Administrator মোড চালু করুন। এবার প্রথম বক্সে টুলসটি আপনার নেটওয়ার্ক ডিভাইসটির ব্যাপারে জানতে চাইবে। এবার আর ওয়াইফাই ড্রাইভার ডিলিট করুন। একটা বক্স আসবে সেখানে তিনটি বাটন থাকবে প্রথমে ক্লিক করুন। 

এতে করে আপনার ওয়াইফাই বর্তমানে খারাপ ব্যবহার করছে তাদের আইপি এবং ম্যাক অ্যাড্রেসের লিস্ট চলে আসবে। এবার Your PC নামে একটি ঘর দেখবেন PC name ঘরে । এটা হচ্ছে আপনার PC এড্রেস। এর নিচে যতগুলো ডিভাইস আসবে সবগুলোই আপনি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন। Download Cap এবং Upload Cap বক্সে স্পিড নির্ধারণ করে দিন। 

যেমন- এই ঘরে ১০ লিখলে ডিভাইসটি 10Kbps এর বেশি স্পিড ব্যবহার করতে পারবেনা। আবার আপনি যদি ডিভাইসটি WiFi ব্যবহার না করাতে চান তাহলে শেষের Block ঘরে টিক চিহ্ন দিয়ে দিন। স্পিড নির্ধারণ করা হলে উপরের হলুদ ফ্ল্যাশ আইকনে ক্লিক করুন। ম্পিড লিমিট কার্যকর হয়ে যাবে। এবার টুলসটি মিনিমাইজ করে রাখুন। টুলসটি কেটে দিলে বা বন্ধ করে দিলে কার্যকারিতা বন্ধ হয়ে যাবে।

ওয়াইফাই স্পিড কত হলে ভালো

ইন্টারনেট এখন যেন আমাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। সবখানেই হাই-স্পিড ইন্টারনেটের চাহিদা। আমরা সবায় ইন্টারনেট ব্যবহার করি ঠিকই। তবে ইন্টারনেট ম্পিড সম্পর্কে তেমন কোন ধারণা নাই অনেকেরই। বিশেষ করে যারা ব্রডব্যান্ড প্ল্যান ব্যবহার করেন, তাদের জন্য ইন্টারনেট স্পিড কত হলে ভালো হয় ?

এমবিপিএস মানে কী ?
ব্রডব্যান্ড প্ল্যানের মর্ম বুঝতে হলে সব আগে বুঝতে হবে এমবিপিএস কী ? এমবিপিএস এর অর্থ হলো মেগাবিটস পার সেকেন্ড। এটা সেই রেট, যার মাধ্যমে নেটওয়ার্কে ডাটা ট্রান্সফার হয়। বাসা বাড়িতে ব্যবহারের জন্য ১০-২০ এমবিপিএস স্পিড বেশ ভালো। অফিস, আদালত ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ব্যবহারের জন্য আরোও বেশি গতির ইন্টারনেট প্রয়োজন হয়।

মোবাইলে ওয়াইফাই স্পিড বাড়ানোর উপায়

এখন প্রায় প্রতিটি বাড়িতে ইন্টারনেট কানেকশনের জন্য Wi-Fi ব্যবহার করছেন। অনেক দিন ধরে ব্যবহারের কারণে ইন্টারনেট কানেকশন ঠিকমত কাজ করে না। এই রকম সমস্যার সম্মুক্ষিণ হলে নিচের কয়েকটি ট্রিপস মেনে কাজ করলে মোবাইলে ইন্টারনেট স্পিড বেড়ে যাবে।

উক্ত সমস্যার জন্য প্রথমে আপনার স্মার্ট ফোনটি রিস্টার্ট করুন। প্রয়োজন হলে স্মার্ট ফোনটি কিছুক্ষণের জন্য সুইচ অফ করে রাখতে পারেন। যেমন রাতে ফোনের ব্যবহার হয় না এ সময় আপনি আপনার স্মার্টফোন সুইচ বন্ধ করে রাখতে পারেন। স্পিড বাড়তে পারে।

ওয়াইফাই রাউটারটি সুইচ অফ করুন। সুইচ অফ করে তাকে ১০ মিনিট ব্রাউজারের সমস্ত প্লাগ খুলে রাখুন। ইন্টারনেটে কাজ না থাকলে কয়েক ঘন্টা বন্ধ রাখতে পারেন, এরপর রিস্টার্ট করে ব্যবহার করুন। স্টার্ট

ওয়াইফাই প্যাকেজ সমূহ

৭ এমবিপিএস ওয়াইফাই ইন্টারনেটের জন্য প্যাকেজ মূল্য প্রত মাসে প্যাকেজ মূল্য ৫০০ টাকা ধরা হয়। ১০ এমবিপিএস এর প্যাকেজ মূল্য ৬৫০ টাকা। ১৫ এমবিবিএস ওয়াইফাই প্যাকেজ মূল্য ৮০০ টাকা। ২০ এমবিবিএস ওয়াইফাই প্যাকেজ মূল্য এক হাজার টাকা। ৩

০ mbps wi-fi প্যাকেজ মূল্য বারোশো টাকা। ৪০ এমবিপিএস ওয়াইফাই প্যাকেজ মূল্য ১৫০০ টাকা। ৫০ এমবিবিএস প্যাকেজ মূল্য দুই হাজার টাকা। ৬৫ এমবিবিএস প্যাকেজ মূল্য ২৫০০ টাকা এবং ৭৫ এমবিপিএস প্যাকেজ মূল্য তিন হাজার টাকা।

শেষ কথাঃ আমরা সবাই জানি বর্তমান সময়টা তথা প্রযুক্তির সময়। এ কারণে প্রত্যেকটি মানুষের ইন্টারনেট ব্যবহারের চাহিদা অনেক বেশি। ইন্টারনেট ছাড়া দিন অতিবাহিত করা অনেক কঠিন। তাইতো অনেকের বাসা বাড়িতে ওয়াইফাই ইন্টারনেট সংযোগ নিয়ে ব্যবহার করে থাকি। 

শুধু ইন্টারনেট বা ওয়াইফাই কানেকশন থাকলেই হয় না, পর্যাপ্ত স্পিড বা গতি সম্পন্ন ইন্টারনেট সংযোগ থাকতে হবে। তা না হলে যে কোন কাজ করে বিরক্তি এবং অস্বস্তিতে পড়তে হবে। আশা করি উপরের নিয়ম গুলো ভালো করে আপনার ওয়াইফাই এর স্পিড বাড়িয়ে নিতে পারবেন। ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন, আল্লাহ হাফেজ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪