বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজারের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপরুপ সমুদ্র সৈকত হচ্ছে কক্সবাজার। বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজারের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখতে বাংলাদেশের পাশাপাশি বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে প্রতি বছর হাজার হাজার পর্যটক ছুটে আসে এই ঐতিহাসিক দর্শনীয় স্থান দেখতে।
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত ভ্রমন করতে গেলে পর্য টকরা কলাতলী, লাবনী ও ডলফিন পয়েন্টে গোসলে মেতে ওঠেন। এখানে আরো জানতে পারবেন কোন কোন হোটেলে কম খরচে থাকতে পারবেন। যাদের বাজেট বেশি তারা চাইলে আর্ন্তজাতিক মানের হোটেলেও থাকতে পারেন।
ভূমিকা
১২০ কিলোমিটার দীর্ঘ কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতজুড়ে রয়েছে বিস্তীর্ণ বালুরাশি। এই বালবাশিতে একের পর এক ঢেউ আছড়ে পাড়ছে সেই সাথে পর্যটকরা গোসলে মেতে উঠেন। কক্সবাজার সৈকত থেকে সূর্য ওঠা দেখা যায়। যারা সাতাঁর জানে তারা তো গোসল করেই, যারা সাতাঁর জানেনা তারাও অল্প পানিতে অথবা ভেসে থাকার বিভিন্ন উপকরণ নিয়ে পানিতে নেমে পড়ে গোসলে।
বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজারের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত ভ্রমন
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত হোটেল ভাড়া
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত গোসল
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত কত কিলোমিটার
কক্সবাজারের দর্শনীয় স্থান সমূহ
কক্সবাজার যাওয়ার উপযুক্ত সময়
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত ভ্রমন
বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজারের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত ভ্রমন সত্যি একটা আনন্দের ব্যাপার। অনেকের কাছেই এটি একটি সপ্নের মত। সেই স্বপ্ন কাউরি পূরণ হয় আবার কাউরি পূরণ হয়না। কক্সবাজারে সাধারণত পর্যটকরা শীতকালে বেশি যায়। তবে কক্সবাজার এমন একটি জায়গা যেখানে বছরের সব সময় যাওয়া যায়। আপনি যখনই অবসর পাবেন ঘুরে আসতে পারেন কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত।
পূর্ণিমার রাতে কক্সবাজার সমুদ্র দেখতে বেশি ভালো লাগে। কক্সবাজার ভ্রমন ছোট, বড়, নারী-পুরুষ সবার কাছে অতি আনন্দের। শীতের সময় অনেক মানুষ সেখানে ভ্রমনে যায় বলে হোটেল ভাড়াটা একটু বেশি থাকে। এজন্য শীতেরে শেষে কক্সবাজার ভ্রমনে গেলে তুলনামুলক খচর কম হয়।
যায় হোক আপনার যখন সময় হবে তখন আপনি কক্সবাজার ভ্রমনে যাবেন। তবে সবারই একটি বার হলেও সেখানে যাওয়া উচিৎ। আমরা ছোট থেকেই শুনে আসছি পৃথিবীতে তিনভাগ জল আর এক ভাগ স্থল। কক্সবাজার সাগরের বিশালতা দেখলে সেই কথার সত্যতা আপনি খুজে পাবেন।
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত হোটেল ভাড়া
কক্সবাজারে অনেক হোটেল রয়েছে। যার যেমন চাহিদা এবং বাজেট সেরকম হোটেল এখানে পেয়েযাবেন। তবে একটু সময় নিয়ে হোটেল গুলো যাচাই করে নিতে পারেন। এখানে কম বাজেটের হোটেল থেকে শুরু করে ফাইব স্টার হোটেল পর্যন্ত পেয়েযাবেন।
সর্ব নিম্ন ২০০০ থেকে ৫০০০০ হাজার টাকা পর্যন্ত হোটেল ভাড়া রয়েছে। অনেক হোটেল আছে যেগুলো মোবাইলে বুকিং দেওয়া যায়।
সায়মন বিচ রিসোর্ট
ওশান প্যারাডাইস হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট
হোটেল সী প্যালেস
সার্ফ ক্লাব রিসোর্ট
হোটেল সী কক্স
লং বিচ হোটেল
প্রাসাদ প্যারাডাইস
সায়মন বিচ রিসোর্টঃ এটি কক্সবাজারের একটি জনপ্রিয় হোটেল। এটি কলাতলী বিচের মেরিন ড্রাইভে ফাইভ স্টার মানের হোটেল। এখানে সর্ব নিম্ন ৫ হাজার থেকে ৩০ হাজার পর্যন্ত। যোগাযোগ করতে ০১৯৭০৬৬০০৬৬ এই নাম্বারে কল করুন।
ওশান প্যারাডাইস হোটেল অ্যান্ড রিসোর্টঃ এটিও এক ধরনের উন্নতমানের আবাসিক হোটেল। তবে এখানে ভাড়া একটু কম ৮ হাজার থেকে ১৭ হাজার টাকা পর্যন্ত। অগ্রিম বুকিং করতে ০১৯৩৮৮৪৬৭৬১ এই নাম্বারে যোগযোগ করুন।
হোটেল সী প্যালেসঃ এখানে কম দামে রুম ভাড়া নিতে পারবেন। সর্ব নিম্ন ৩ হাজার থেকে ৫ হাজার টাকাতেও রুম ভাড়া পাবেন। যোগাযগের মোবাইল নাম্বার: ০১৭১৪৬৫২২২৭।
সার্ফ ক্লাব রিসোর্টঃ এই হোটেলে ছোট-বড় সব ধরনের রুম ভাড়া পাওয়া যায়। ছোট রুম ১৫০০ টাকা থেকে ২০০০ টাকায় ভাড়া পাবেন। আরও জানতে ০১৭৭৭৭৮৬২৩২ নাম্বারে যোগযোগ করবেন।
হোটেল সী কক্সঃ এটিও একটি উন্নতমানে হোটেল। এখানে সর্ব নিম্ন ভাড়া ৩০০০ টাকা এবং সর্বোচ্চ ৮০০০ হাজার টাকায় রুম ভাড়া পাবেন। আরো জানতে যোগযোগ করুন এই নাম্বরে ০১৮৪০৪৭৭৭০৭।
লং বিচ হোটেলঃ এটি কলাতলি সমুদ্র সৈকতের কাছে অবস্থিত। এই হোটেলের সকল রুম উন্নতমানের এবং এখানে সব রুমে এসি সার্ভিস চালু আছে। লং বিচ হোটেল কম দামে কোনো রুম ভাড়া পাওয়া যাবে না। এক দিনের রুম ভাড়া ৬৫০০ থেকে ৪০,০০০ টাকা পর্যন্ত।
১৫০০০ থেকে ২০,০০০ এর মধ্যেই ভালো ধরনের এসি যুক্ত রুম ভাড়া নিতে পারবেন। যোগযোগের নাম্বার ০১৭৫৫৬৬০০৫১।
প্রাসাদ প্যারাডাইসঃ প্রাসাদপ্যারাডাইস হোটেল হচ্ছে ৪ তারকা হোটেল। এই হোটেলে বিদেশিদের জন্য আধুনিক সব সুযোগ সুবিধা রয়েছে। তাছাড়া এই হোটেলের রুমগুলোর ভিন্নতা ও জৌলস পর্যটকদের বিশেষ ভাবে আকর্ষণ করে।
এখানে রয়েছে কনফারেন্স রুম। বিশেষ ভাবে তৈরি এই কনফারেন্স রুমে যে কোন ধরনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা যায়। প্রাসাদ প্যারাডাইস হোটেলের নিরাপত্তা ব্যবস্থা অনেক উন্নত।
ধূমপান মুক্ত কামরা
প্রতিবন্ধিদের জন্য বিশেষ সুবিধা
ফ্রী গাড়ি পার্কিং
লিফ্ট সুবিধা
জিনিষ পত্রের নিরাপওা
মুদ্রার পরিবর্তনের সুবিধা
ওয়াইফাই
২৪ঘন্টাই রিসিপশন সু্বিধা
লকার সুবিধা
হুইল চেয়ারের সুবিধা
বোতলজাত পানি
প্রাথমিক চিকিৎসা
প্রাসাদ প্যারাডাইস হোটেলে পর্যটকদের ইচ্ছে ও পছন্দ অনুযায়ী খাবার পরিবেশন করা হয। এই হোটেলে বাংলাদেশি, ইন্ডিয়ান, চাইনিজ, থাই খাবার সহ তাদের নিজেস্ব রেসিপি রয়েছে।
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত গোসল
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের সবগুলো পয়েন্টে হাজার হাজার পর্যটক গোসল করতে নামে। সেই সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত চলে বিভিন্ন বয়সি মানুষের গোসলের উৎসব। কেউ সাঁতার জানে আবার কেউ সাঁতার জানেনা এমন অনেকেই পানিতে নেমে পড়ে এবং দূর্ঘটনার স্বীকার হন।
কাউরি পরনে লাইফ জ্যাকেট থাকে আবার কেউ লাইফ জ্যাকেট ছাড়ায় পানিতে নেমে যায় কোন নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে। সমুদ্র স্নানের ব্যাপারে ১০টি নির্দেশনা রয়েছে জেলা প্রশাসনের। নির্দেশনা বাস্তবায়নে পর্যটকদের লিপলেট, বিলবোর্ড এবং মাইকিং এর মাধ্যমে সতর্ক করতে থাকে ট্যুরিষ্ট পুলিশ ও লাইফগার্ড।
কিন্তুু কিছু কিছু পর্যটক নিয়মনীতি অমান্য করে মসুদ্রের অনেক গভীরে চলে যায় এবং দূর্ঘটনার স্বীকার হন।
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত কত কিলোমিটার
বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত কক্সবাজার শহর। মৎস এবং পর্যটন কেন্দ্রের জন্য এটি বিখ্যাত। কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের দূর্ঘ্য ১২০ কিলোমিটার বিস্তৃত। এই ১২০ কিলোমিটার সৈকত অবিচ্ছিন্ন প্রাকৃতিক বালুময়। এর প্রাচীন নাম হচ্ছে পালঙ্কি।
কক্সবাজারের দর্শনীয় স্থান সমূহ
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত বাংলাদেশের সব চায়তে বড় পর্যটন কেন্দ্র যা চট্রগ্রাম বিভাগের কক্সবাজার জেলায় অবস্থিত। বিশ্বের সর্ববৃহত সমুদ্র সৈকতের কারণে এটি সারা বিশ্বের মানুষের কাছে সমাদৃত। ১২০ কিলোমিটার জুড়ে রয়েছে বালূকাবেলা, সারি সারি ঝাউবন, পাহাড়, ঝর্ণা ও বিশাল সমুদ্র সৈকত। সমুদ্রের বিশালতা এবং এর সৌন্দর্য দেখলে সবারই মন ভালো হয়ে যায়।
মহেশখালী দ্বীপঃ- মহেশখালী দ্বীপ কক্সবাজার জেলার একটি পাহাড়ি দ্বীপ। এই দ্বীপ কক্সবাজার শহর থেকে মাত্র ১২ কিলোমিটার পশ্চিমে সাগরের মাঝে অবস্থিত। এর আয়তন প্রায় ৩৬২ বর্গ কিলোমিটার। এই দ্বীপে পান, মাছ, শুটকি, চিংড়ি, লবণ ও মক্তা উৎপাদনের কারণে সুনাম অর্জণ করেছে।
রামু রাবার বাগানঃ- প্রায় ১৯৬০-৬১ সালে অনাবাদি জমি জরিপের মাধ্যমে গবেষনা করে রামুতে রাবারের চাষাবাদ শুরু হয়। এটিও পর্যটকদের কাছে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান। প্রায় ২৬৮২ একর জায়গা জুড়ে এই রাবার বাগান বিস্তৃত। এখান থেকে রাবার গাছের লিকুইড বা কষ সংগ্রহ করে রাবার উৎপাদন করা হয়। এসব গাছ থেকে প্রায় আড়াই লাখ কেজি রাবার উৎপাদন হয়ে থাকে।
হিমছড়ি ঝর্ণঃ- কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত হিমছড়ি ঝর্ণা। ২০ টাকা দিয়ে টিকেট কেটে এখানে ঢুকতে হয়। ভেতরের পরিবেশটা অনেক সুন্দর। ঝর্ণাটি ছোট কিন্তু বষায় এটি দারুন এক রূপ ধারন করে। এখানে শুধু ঝর্ণাই আছে তা কিন্তু নয়। এখানেও সমুদ্র সৈকত রয়েছে। এখানে মানুষের কোলাহল অনেকটা কম এবং নির্জন।
ইনানী বীচঃ- হিমছড়ি থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার সামনে গেলেই ইনানী বীচ। এখানে প্রবাল পাথরের ছড়াছড়ি ঠিক সেন্টমার্টিনের মত। এখানে ঢেউ গুলো খুব শান্ত কক্সবাজারের অন্যান্য পয়েন্টের মত বড় বড় ঢেউ আছড়ে পড়েনা।
সেন্টমার্টিন দ্বীপঃ- সেন্টমার্টিন দ্বীপ বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরের উত্তর-পূর্বাংশে অবস্থিত একটি প্রবাল দ্বীপ। সেন্টমার্টিন দ্বীপটি পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র। পর্যটন মৌমুমে এখানে প্রতিদিন বড় বড় জাহাজে চড়ে অনেক মানুষ আছে এর সৌন্দর্য দেখতে।
ছেড়া দ্বীপঃ- ছেড়া দ্বীপ যা বাংলাদেশের বৃহৎ বদ্বীপ সেন্টমার্টিন দ্বীপের দক্ষিণে অবস্থিত। এর আয়তন প্রায় ৩ কিলোমিটার। ২০০০ সালের শেষের দিকে এই ছেড়া দ্বীপের সন্ধান পাওয়া যায়।
মৎস অবতরণ কেন্দ্রঃ- বঙ্গোপসাগর থেকে মাছ ধরে এখানে নামানো হয়। এখান থেকে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে মাছ সরবরাহ করা হয়। এটি ফিসারীজ ঘাট নামেও পরিচিত। বাঁকখালী নদীর ধারে অবস্থিত উক্ত স্থানটি কক্সবাজারের মাছের প্রধান আড়ৎ।
লবণ উৎপাদন ও প্রক্রিয়াজাত করণ এলাকাঃ- কক্সবাজারের পাশে েইসলামপুর, নাপিতখালী এলাকা থেকে বাংলাদেশের চাহিদার ৮৫% লবণ উৎপাদন, প্রক্রিয়াজাত করণ ও বিপনন হয়ে থাকে। বাংলাদেশের নামিদামি কোম্পানিগুলো এখান থেকে লবণ সংগ্রহ করে প্যাকেটজাত করে বাজারে বিক্রি করে থাকে।
বার্মিজ মার্কেটঃ- রাখাইন মহিলাদের দ্বারা পরিচালিত বিভিন্ন রকম হস্তশিল্প ও মনোহারী দ্রব্যাদির দোকান রয়েছে এখানে। কক্সবাজার গেলে কেউ এই মার্কেট না দেখা মিস করবেন না। এখন কক্সবাজারে আরো দুইটি স্থাপনা হচ্ছে কক্সবাজার রেলওয়ে ষ্টেশন ও অন্যটি হলো বিমান বন্ধর।
কক্সবাজারের সাথে রেলওয়ে যোগাযোগ ছিলনা ২০২৩ সালের নভেম্বর মাসে এই লাইন উদ্বোধন করেন প্রধান মন্ত্রি শেখ হাসিনা এবং বিমান বন্দরের আধুনিক রানওয়ের কাজ এখনো চলমান। এই রানওয়ে সাগরের ভেতর থেকে শুরু হয়ে বিমান বন্দরের ভেতর শেষ হবে। বিমানের যাত্রিদের মনে হবে সাগরের বিমানটি পানিতে ল্যান্ড করছে।
কক্সবাজার যাওয়ার উপযুক্ত সময়
প্রকৃতি সময়ে সময়ে তার রূপ বদলায়। কক্সবাজারও এর ব্যতিক্র নয়। একেক সময় একেক রমক রূপে সেজে থাকে কক্সবাজার। নিঝুম বর্ষায় এবং শীতের নীল আকাশের সাথে সাগরের ঢেউ এর মিতালি দেখতে চলে আসুন কক্সবাজার। আসলে বছরের সব সময় কক্সবাজার ভ্রমন করা যায় শুরু ঘুর্নিঝড়, নিম্নচাপ, লঘুচাপের কারণে যখন আবহাওয়া খারাপ থাকে সেই সময় ব্যতিত।
তবে নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারী মাস বাংলাদেশের পর্যটন মৌসুম। এই সময় কক্সবাজার ভ্রমনের জন্য উপযুক্ত সময়। শীতের সময় আবহাওয়া ভালো থাকে বলে এই সময় পর্যটকদের চাপ বেশি থাকে বলে এই সময় হোটেল ভাড়াও একটু বেশি হয়।
উপসংহারঃ- সংসার অথবা অফিসের কাজের একঘেয়েমি দুর করতে, মনটা ভালো করতে চলে আসুন কক্সবাজারে। সপরিবারে বা বন্ধু-বান্ধবকে নিয়ে ভ্রমন করতে পারেন কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত এবং আরো সব দর্শনীয় স্থানগুলোতে। আপনার মন ভালো হবেই ইনশাআল্লাহ।
পরিশেষে বলতে চাই এই লেখাগুলো পড়ে যদি আপনার ভালোলাগে তবে অন্যদের পড়তে উৎসাহিত করুন এবং শেয়ার করে সবায়কে পড়ার সুযোগ করে দিন। আল্লাহ আপনাকে-আমাকে সুস্থ্য রাখুন আমিন। ভালো থাকবেন আল্লাহ হাফেজ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url